ওয়েব ডেস্ক ২রা জুন ২০১৯: যেই বিজেপির আমলে বার বার দাবি করা হয় কাশ্মীরে কোনোভাবেই সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেওয়া হবেনা , সেই বিজেপির দোসর বজ্রং দল মহারাষ্ট্রে কিছু স্কুল ছাত্রদের বন্দুক চালানো শিক্ষা দিতে দেখা গেল । যা খুবই ভয়াভহ । প্রশ্ন ইতিমধ্যেই উঠতে শুরু করেছে বজ্রং দলের উদ্দেশ্য নিয়ে । প্রসঙ্গত মহারাষ্ট্রের ঠানের মীরা রোডে ‘সেভেন ইলেভেন’ নামে ওই স্কুলের মালিক বিজেপি বিধায়ক নরেন্দ্র মেহতা। ২৫ মে থেকে ১ জুন নির্ধারিত অস্ত্রশিবির বেশ চুপিসাড়েই চালাচ্ছিল বজরং দল, কিন্তু কাল হল ফেসবুক। প্রকাশ গুপ্ত নামে এক অতি উৎসাহী শিবিরের বেশ কিছু ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে দেন।
তাতে দেখা যাচ্ছে, স্কুল চত্বরেই কমবয়সি ছেলেরা, যাদের কয়েকজন সম্ভবত এখনও অপ্রাপ্তবয়স্ক, বন্দুকে গুলি ভরা, বন্দুক ছেঁাড়ার কসরত করছে। ‘ডেমোক্র্যাটিক ইয়ুথ ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়া’ নামে একটি বেসরকারি সেবা সংগঠন সেই ছবি স্থানীয় নবঘর থানার নজরে আনে। প্রাথমিক গড়িমসির পর শেষ পর্যন্ত তদন্ত শুরু করেছে ঠানে গ্রামীণ পুলিশ। এ ব্যাপারে ডিওয়াইএফআই সংগঠনের সম্পাদক, আইনজীবী সঞ্জয় পান্ডে বলেছেন, বজরং দল একটি কট্টর হিন্দুত্ববাদী সংগঠন। অতীতে দেশের নানা জায়গায় তারা দাঙ্গা–হাঙ্গামা বাধিয়েছে। তা ছাড়া কিছু অল্পবয়সি ছেলের হাতে ওরকম মারাত্মক সব আগ্নেয়াস্ত্র থাকা খুবই বিপজ্জনক। উদ্বিগ্ন হয়েই তঁারা পুলিশের সাহায্য চেয়েছিলেন। ওই স্কুল এবং বজরং দলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানিয়েছিলেন। কিন্তু পুলিশ তাদের পাত্তা দেয়নি। অভিযোগ লিখতে চায়নি। বাধ্য হয়ে তঁারা একটি অভিযোগপত্র জমা দিয়ে ফিরে আসেন। পরদিন সকালে দেখা করেন এলাকার এসডিপিও অতুল কুলকার্নির সঙ্গে। তিনি ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন। ওদিকে, স্কুলের মালিক বিজেপি বিধায়ক মেহতার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তঁাকে ধরা যায়নি।
তাতে দেখা যাচ্ছে, স্কুল চত্বরেই কমবয়সি ছেলেরা, যাদের কয়েকজন সম্ভবত এখনও অপ্রাপ্তবয়স্ক, বন্দুকে গুলি ভরা, বন্দুক ছেঁাড়ার কসরত করছে। ‘ডেমোক্র্যাটিক ইয়ুথ ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়া’ নামে একটি বেসরকারি সেবা সংগঠন সেই ছবি স্থানীয় নবঘর থানার নজরে আনে। প্রাথমিক গড়িমসির পর শেষ পর্যন্ত তদন্ত শুরু করেছে ঠানে গ্রামীণ পুলিশ। এ ব্যাপারে ডিওয়াইএফআই সংগঠনের সম্পাদক, আইনজীবী সঞ্জয় পান্ডে বলেছেন, বজরং দল একটি কট্টর হিন্দুত্ববাদী সংগঠন। অতীতে দেশের নানা জায়গায় তারা দাঙ্গা–হাঙ্গামা বাধিয়েছে। তা ছাড়া কিছু অল্পবয়সি ছেলের হাতে ওরকম মারাত্মক সব আগ্নেয়াস্ত্র থাকা খুবই বিপজ্জনক। উদ্বিগ্ন হয়েই তঁারা পুলিশের সাহায্য চেয়েছিলেন। ওই স্কুল এবং বজরং দলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানিয়েছিলেন। কিন্তু পুলিশ তাদের পাত্তা দেয়নি। অভিযোগ লিখতে চায়নি। বাধ্য হয়ে তঁারা একটি অভিযোগপত্র জমা দিয়ে ফিরে আসেন। পরদিন সকালে দেখা করেন এলাকার এসডিপিও অতুল কুলকার্নির সঙ্গে। তিনি ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন। ওদিকে, স্কুলের মালিক বিজেপি বিধায়ক মেহতার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তঁাকে ধরা যায়নি।
No comments:
Post a comment