ওয়েব ডেস্ক ১ লা জুন ২০১৯: রাজ্যে লোকসভা ভোটের ফল ভালো হওয়াতে , বিজেপি যদি এরকম তান্ডপ শুরু করে তাহলে কোনোদিন যদি এই বাংলার মসনদে বসার সুযোগ পায় তাহলে কি করবে ? এই কথাটাই এখন মানুষের মুখে মুখে । বিশেষ করে কাঁচরাপাড়ার মানুষের । প্রথমত প্রতিটা রাজনৈতিক দলেরই নিজেদের মধ্যে বৈঠক করার অধিকার আছে , আর তৃণমূল এর থেকে ব্যতিক্রম নয় । তা সত্ত্বেও , সূত্রের খবর অনুসারে তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্বের বৈঠককে কেন্দ্র করে বিজেপির কর্মীরা আজ বিক্ষোভে ফেটে পরে ।
পূর্ব নির্ধারিত পরিকল্পনা অনুযায়ী তৃণমূলের এই অভ্যন্তরীণ বৈঠকটি হওয়ার কথা ছিল তৃণমূলের লড়াকু এবং জনদরদী নেত্রী হিসেবে পরিচিত আলোরানী সরকারের বাড়িতে । সেই মতো খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রয় মল্লিক, তাপস রায় এবং আরো অনেক শীর্ষ স্থানীয় নেতৃত্ব শ্রীমতি আলোরাণী সরকারের বাড়িতে পৌঁছতে শুরু করেন । এই দেখেই বিজেপির কর্মীরা ক্ষোভে ফেটে পরে , তারা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে সঙ্গে ছিল কুরুচিকর মন্তব্যের ফুলঝুরি । পুলিশ যখন তাদের শান্ত করার চেষ্টা করে তখন বিজেপি কর্মীরা জয়শ্রীরাম ধ্বনিতে পরিস্থিতি জটিল করার চেষ্টা করে । তবে ভগবান রাম যে বিজেপির পেটেণ্ট নয় এই কথাটাই সম্ভবত ভুলে গিয়েছিলো বিজেপি কর্মীরা ,এমনটাই আশপাশের দোকানদারদের অভিমত তাই হিংস্রতা দেখাতে দেখাতে পরিস্তিতি খারাপের দিকে নিয়ে যায় বিজেপি কর্মীরা । তখন বাধ্য হয়েই পুলিশ এবং রাফ উৎশৃঙ্খল বিজেপি কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করতে বাধ্য হয় । এই খানেই শেষ নয় আশপাশের দোকানদারদের বিজেপি কর্মীরা বাধ্য করে দোকান পাঠ বন্ধ রাখতে । এখন কথা উঠছে তৃণমূল যদি নিজেদের মধ্যে বৈঠক করে তাহলে বিজেপির ভয়টা কোথায় ? তাহলে ভোট কেনার কথাটাই কি ঠিক ?উঠছে এমন একাধিক প্রশ্ন ।
পূর্ব নির্ধারিত পরিকল্পনা অনুযায়ী তৃণমূলের এই অভ্যন্তরীণ বৈঠকটি হওয়ার কথা ছিল তৃণমূলের লড়াকু এবং জনদরদী নেত্রী হিসেবে পরিচিত আলোরানী সরকারের বাড়িতে । সেই মতো খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রয় মল্লিক, তাপস রায় এবং আরো অনেক শীর্ষ স্থানীয় নেতৃত্ব শ্রীমতি আলোরাণী সরকারের বাড়িতে পৌঁছতে শুরু করেন । এই দেখেই বিজেপির কর্মীরা ক্ষোভে ফেটে পরে , তারা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে সঙ্গে ছিল কুরুচিকর মন্তব্যের ফুলঝুরি । পুলিশ যখন তাদের শান্ত করার চেষ্টা করে তখন বিজেপি কর্মীরা জয়শ্রীরাম ধ্বনিতে পরিস্থিতি জটিল করার চেষ্টা করে । তবে ভগবান রাম যে বিজেপির পেটেণ্ট নয় এই কথাটাই সম্ভবত ভুলে গিয়েছিলো বিজেপি কর্মীরা ,এমনটাই আশপাশের দোকানদারদের অভিমত তাই হিংস্রতা দেখাতে দেখাতে পরিস্তিতি খারাপের দিকে নিয়ে যায় বিজেপি কর্মীরা । তখন বাধ্য হয়েই পুলিশ এবং রাফ উৎশৃঙ্খল বিজেপি কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করতে বাধ্য হয় । এই খানেই শেষ নয় আশপাশের দোকানদারদের বিজেপি কর্মীরা বাধ্য করে দোকান পাঠ বন্ধ রাখতে । এখন কথা উঠছে তৃণমূল যদি নিজেদের মধ্যে বৈঠক করে তাহলে বিজেপির ভয়টা কোথায় ? তাহলে ভোট কেনার কথাটাই কি ঠিক ?উঠছে এমন একাধিক প্রশ্ন ।
No comments:
Post a comment