ওয়েব ডেস্ক ২৫ই জুলাই ২০১৯: পশ্চিমবাংলার নাম পরিবর্তনের জন্য কেন্দ্র সরকারের সাথে সংঘাতে না গিয়ে আপোসে এবং আলোচনার মাধ্যমে জট খোলার পক্রিয়ায় নামলো তৃণমূল কংগ্রেস। গতকাল রাজ্যের নাম পরিবর্তনের দাবিতে এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ কেন্দ্র যাতে নেয় তার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধি দল।
বুধবার সংসদে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে, একটি স্মারকলিপিও জমা দেন তৃণমূলের প্রতিনিধিরা। পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের নাম বদল করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার দাবি জানান তাঁরা। রাজ্যের নাম বদল করে "বাংলা" রাখার জন্য প্রয়োজনীয় আইন আনার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানান সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃ্ত্বাধীন প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। এই নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা চিঠিগুলিও জমা দেন তাঁরা। রাষ্ট্রয়াত্ত্ব সংস্থাগুলির বিলগ্নীকরণ নিয়েও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন তৃণমূলের সদস্যরা।বুধবার রাজ্যসভায় জিরো আওয়ারে বিষয়টি তোলেন তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়।তিনি বলেন, “পূর্ব বাংলা নামে কখনই কোনও ভৌগলিক এলাকা ছিল না”। তাঁর কথায়, “মনে করা হয় বাংলা শব্দটি বা বাংলা এলাকাটির নাম এসেছে, বঙ্গ থেকে, ১০০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে বসবাসকারী দ্রাবিড় উপজাতি এই এলাকায় ছিল”।
২০১৮-এর জুলাই রাজ্যের নাম বদল করে “বাংলা” করতে চেয়ে বিধানসভায় প্রস্তাব পাশ করিয়েছে বিধানসভা।
বিধানসভার প্রস্তাব গ্রহণ করে, এখনও পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনও পদক্ষেপ করেনি এই সংক্রান্ত বিষয়ের কর্তৃপক্ষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। সুখেন্দুশেখর রায় উল্লেখ করেন, ১৯৪৭-এ দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, বাউন্ডারি কমিশন অনুযায়ী, যাকে রাডক্লিফ কমিশন বলা হয়, বাংলার পূর্ব জেলাগুলি পূর্ব পাকিস্তান হয়, এবং পরে তা স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রে পরিণত হয়।বোঝাই যাচ্ছে পশ্চিমবাংলার নাম পরিবপর্তনের ব্যাপারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার কোটা আন্তরিক ।
বুধবার সংসদে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে, একটি স্মারকলিপিও জমা দেন তৃণমূলের প্রতিনিধিরা। পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের নাম বদল করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার দাবি জানান তাঁরা। রাজ্যের নাম বদল করে "বাংলা" রাখার জন্য প্রয়োজনীয় আইন আনার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানান সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃ্ত্বাধীন প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। এই নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা চিঠিগুলিও জমা দেন তাঁরা। রাষ্ট্রয়াত্ত্ব সংস্থাগুলির বিলগ্নীকরণ নিয়েও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন তৃণমূলের সদস্যরা।বুধবার রাজ্যসভায় জিরো আওয়ারে বিষয়টি তোলেন তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়।তিনি বলেন, “পূর্ব বাংলা নামে কখনই কোনও ভৌগলিক এলাকা ছিল না”। তাঁর কথায়, “মনে করা হয় বাংলা শব্দটি বা বাংলা এলাকাটির নাম এসেছে, বঙ্গ থেকে, ১০০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে বসবাসকারী দ্রাবিড় উপজাতি এই এলাকায় ছিল”।
২০১৮-এর জুলাই রাজ্যের নাম বদল করে “বাংলা” করতে চেয়ে বিধানসভায় প্রস্তাব পাশ করিয়েছে বিধানসভা।
বিধানসভার প্রস্তাব গ্রহণ করে, এখনও পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনও পদক্ষেপ করেনি এই সংক্রান্ত বিষয়ের কর্তৃপক্ষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। সুখেন্দুশেখর রায় উল্লেখ করেন, ১৯৪৭-এ দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, বাউন্ডারি কমিশন অনুযায়ী, যাকে রাডক্লিফ কমিশন বলা হয়, বাংলার পূর্ব জেলাগুলি পূর্ব পাকিস্তান হয়, এবং পরে তা স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রে পরিণত হয়।বোঝাই যাচ্ছে পশ্চিমবাংলার নাম পরিবপর্তনের ব্যাপারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার কোটা আন্তরিক ।
No comments:
Post a comment