ওয়েব ডেস্ক ১২ই জুলাই ২০১৯: কোনো রাজ্যের আইন শৃঙ্খলাই যদি ঠিক না থাকে তাহলে যতই সেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যটাকে উজ্জ্বল ভাবমূর্তিতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করুক লাভের লাভ কিছুই হয়না । ঠিক এই ব্যাপারটাই ঘটছে উত্তরপ্রদেশের সাথে । যোগী আদিত্যনাথ যতই কাজের গতি আনার জন্য বয়স্ক অফিসারদের স্বেচ্ছায় অবসরের ব্যাপারে একগুঁয়েমি দেখাক , তার রাজ্যেই যদি গণপিটুনির ঘটনা ক্রমাগত ঘটে তার খেসারত তো তার সরকারকে দিতেই হবে । আর হলও তাই । প্রসঙ্গত উত্তরপ্রদেশের ল’ কমিশন একটি রিপোর্ট পেশ করে জোর প্যাঁচে ফেলে দিল যোগী আদিত্যনাথের সরকারকে। সেখানে পরিষ্কার করে বলা হয়েছে, দেশে গণপিটুনি ব্যাপক হারে বেড়ে চলেছে। আর তা নিয়ন্ত্রণে আনতে পদক্ষেপ করতে হবে। এই রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে যোগী আদিত্যনাথকে।
গণপিটুনির ঘটনা থেকে বাদ নেই উত্তরপ্রদেশও।
বরং এখানেই বেশি এই ঘটনা ঘটছে বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। তাই রাজ্য আইন কমিশনের পক্ষ থেকে যে রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীকে সেখানে বলা হয়েছে, গণপিটুনির ঘটনার সঙ্গে যে বা যারা যুক্ত থাকবে তাদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে এবং বড় অঙ্কের জরিমানা করতে হবে। এই প্রস্তাব সেখানে দেওয়া হয়েছে। আর তাতেই প্যাঁচে এবং চাপে পড়ে গিয়েছে যোগী। কারণ এখানে গোরক্ষকদের তাণ্ডব থেকে শুরু করে জয় শ্রী রাম না বললে গণপিটুনির শিকার হতে হচ্ছে। এমনকী এইসব কাণ্ডে বেশিরভাগ সময়ই বিজেপি’র নাম জড়িয়ে যাচ্ছে। এটাই বাড়তি চাপ।
রাজ্যের যে আইন প্যানেল আছে তার যিনি চেয়ারম্যান বিচারপতি এএন মিত্তাল বিস্তারিত রিপোর্ট পেশ করেছেন যোগী আদিত্যনাথের কাছে। আর বলা হয়েছে এই বিষয়ে কড়া আইন এনে পদক্ষেপ করতে। বিচারপতি মিত্তাল বলেছেন, ‘যদি গণপিটুনির ঘটনায় কেউ মারা যায়, তাহলে অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন এবং বড় অঙ্কের জরিমানা করা হোক।’ এটা যদিও খসড়া বিল বলে তিনি জানিয়েছেন। এই রিপোর্ট নিঃসন্দেহে বিজেপিকে ব্যাক ফুটে ঠেলে দিলো , এই বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই । বিদ্দ্যোজনেদের একাংশের অভিমত যদি সত্যিই যোগী আদিত্যনাথ উত্তর প্রদেশের ভালো চান তাহলে পদক্ষেপ নিশ্চই নেবেন 'মব লিনচিঙের ' বিরুদ্ধে ।
গণপিটুনির ঘটনা থেকে বাদ নেই উত্তরপ্রদেশও।
বরং এখানেই বেশি এই ঘটনা ঘটছে বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। তাই রাজ্য আইন কমিশনের পক্ষ থেকে যে রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীকে সেখানে বলা হয়েছে, গণপিটুনির ঘটনার সঙ্গে যে বা যারা যুক্ত থাকবে তাদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে এবং বড় অঙ্কের জরিমানা করতে হবে। এই প্রস্তাব সেখানে দেওয়া হয়েছে। আর তাতেই প্যাঁচে এবং চাপে পড়ে গিয়েছে যোগী। কারণ এখানে গোরক্ষকদের তাণ্ডব থেকে শুরু করে জয় শ্রী রাম না বললে গণপিটুনির শিকার হতে হচ্ছে। এমনকী এইসব কাণ্ডে বেশিরভাগ সময়ই বিজেপি’র নাম জড়িয়ে যাচ্ছে। এটাই বাড়তি চাপ।
রাজ্যের যে আইন প্যানেল আছে তার যিনি চেয়ারম্যান বিচারপতি এএন মিত্তাল বিস্তারিত রিপোর্ট পেশ করেছেন যোগী আদিত্যনাথের কাছে। আর বলা হয়েছে এই বিষয়ে কড়া আইন এনে পদক্ষেপ করতে। বিচারপতি মিত্তাল বলেছেন, ‘যদি গণপিটুনির ঘটনায় কেউ মারা যায়, তাহলে অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন এবং বড় অঙ্কের জরিমানা করা হোক।’ এটা যদিও খসড়া বিল বলে তিনি জানিয়েছেন। এই রিপোর্ট নিঃসন্দেহে বিজেপিকে ব্যাক ফুটে ঠেলে দিলো , এই বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই । বিদ্দ্যোজনেদের একাংশের অভিমত যদি সত্যিই যোগী আদিত্যনাথ উত্তর প্রদেশের ভালো চান তাহলে পদক্ষেপ নিশ্চই নেবেন 'মব লিনচিঙের ' বিরুদ্ধে ।
No comments:
Post a Comment