ওয়েব ডেস্ক ৩রা জুলাই ২০১৯: যে কাজেই মমতা কেন্দ্রের সাহায্য চাইছে সে কাজেই কেন্দ্র তাদের হাত গুটিয়ে নিচ্ছে । ভাঁড়িয়ে ভাঁড়িয়ে রেখে, সময় নষ্ট করে তারপর না বলে দিচ্ছে পশ্চিমবাংলার প্রস্তাবকে ।মনে করাচ্ছে ৩৪ বছরের বাম শাসনকে ।যেখানে মানুষকে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে উদ্দমটাকেই নষ্ট করে দেওয়া হতো । প্রসঙ্গত রাজ্যের প্রস্তাবিত ‘বাংলা’ নাম খারিজ করে দিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রস্তাব করা এই নামে আপত্তি রয়েছে মোদী সরকারের। কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, রাজ্যের নাম পরিবর্তনের জন্য দরকার সংবিধান সংশোধন। সেই কারণেই প্রস্তাবিত নাম খারিজ।
এই ঘটনায় যারপরনাই ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রে খবর, অসন্তোষ জানিয়ে ইতিমধ্যেই দিল্লীতে ফোন করেছেন তিনি। রাজ্য সরকারের তরফে ফের কেন্দ্রকে চিঠি দেওয়া হবে বলেও জানা যাচ্ছে।২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে এই প্রস্তাবিত বিল পাশ হয় বিধানসভায়। সেখানে বিজেপি’র রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের দাবি ছিল, রাজ্যের নাম রাখা হোক পশ্চিমবঙ্গই। আর বুধবার যেন রাজ্য সভাপতির বক্তব্যকেই কার্যত সমর্থন করে খারিজ করে দেওয়া হল বাংলা নাম। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পক্ষ থেকে এখনই নাম পরিবর্তন করার কোনও প্রয়োজন নেই বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে তৎকালিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং এই প্রস্তাবিত পাশ হওয়া বিল দেখে জানিয়েছিলেন, তিনি বিষয়টি দেখছেন। এই আশ্বাসের পর নতুন সরকারের নতুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ তা খারিজ করে দিয়েছেন বলে সূত্রের খবর। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির প্রস্তাবিত নাম ছিল বাংলা। তার কারণ রাজ্যের নাম পশ্চিমবঙ্গ থাকলে বলার সুযোগ অনেক পরে পাওয়া যায়। তাছাড়া বাংলাদেশ তো পূর্ববঙ্গ নাম ব্যবহার করে না। তাহলে কেন এই রাজ্যের নাম রাখা হবে পশ্চিমবঙ্গ? পাকিস্তানেও পাঞ্জাব আছে। ভারতেও পাঞ্জাব বলে রাজ্য রয়েছে। তাহলে পূর্ব পাঞ্জাব এবং পশ্চিম পাঞ্জাব বলা হয় কি?উল্লেখ্য, প্রসঙ্গত, ‘পশ্চিমবঙ্গ’ নামটি ইংরাজিতে ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল’ হওয়ায় বিভিন্ন সরকারি ক্ষেত্রে পরে সুযোগ পায় রাজ্য। নাম বদলে বাংলা হলে, সেক্ষেত্রে ইংরাজিতে নাম শুরু হবে ‘B’ দিয়ে। ফলে সরকারি অনেক ক্ষেত্রে রাজ্য আগে সুবিধা পাবে বলে মত বিশেষজ্ঞদের।
এই ঘটনায় যারপরনাই ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রে খবর, অসন্তোষ জানিয়ে ইতিমধ্যেই দিল্লীতে ফোন করেছেন তিনি। রাজ্য সরকারের তরফে ফের কেন্দ্রকে চিঠি দেওয়া হবে বলেও জানা যাচ্ছে।২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে এই প্রস্তাবিত বিল পাশ হয় বিধানসভায়। সেখানে বিজেপি’র রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের দাবি ছিল, রাজ্যের নাম রাখা হোক পশ্চিমবঙ্গই। আর বুধবার যেন রাজ্য সভাপতির বক্তব্যকেই কার্যত সমর্থন করে খারিজ করে দেওয়া হল বাংলা নাম। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পক্ষ থেকে এখনই নাম পরিবর্তন করার কোনও প্রয়োজন নেই বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে তৎকালিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং এই প্রস্তাবিত পাশ হওয়া বিল দেখে জানিয়েছিলেন, তিনি বিষয়টি দেখছেন। এই আশ্বাসের পর নতুন সরকারের নতুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ তা খারিজ করে দিয়েছেন বলে সূত্রের খবর। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির প্রস্তাবিত নাম ছিল বাংলা। তার কারণ রাজ্যের নাম পশ্চিমবঙ্গ থাকলে বলার সুযোগ অনেক পরে পাওয়া যায়। তাছাড়া বাংলাদেশ তো পূর্ববঙ্গ নাম ব্যবহার করে না। তাহলে কেন এই রাজ্যের নাম রাখা হবে পশ্চিমবঙ্গ? পাকিস্তানেও পাঞ্জাব আছে। ভারতেও পাঞ্জাব বলে রাজ্য রয়েছে। তাহলে পূর্ব পাঞ্জাব এবং পশ্চিম পাঞ্জাব বলা হয় কি?উল্লেখ্য, প্রসঙ্গত, ‘পশ্চিমবঙ্গ’ নামটি ইংরাজিতে ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল’ হওয়ায় বিভিন্ন সরকারি ক্ষেত্রে পরে সুযোগ পায় রাজ্য। নাম বদলে বাংলা হলে, সেক্ষেত্রে ইংরাজিতে নাম শুরু হবে ‘B’ দিয়ে। ফলে সরকারি অনেক ক্ষেত্রে রাজ্য আগে সুবিধা পাবে বলে মত বিশেষজ্ঞদের।
No comments:
Post a Comment