ওয়েব ডেস্ক ৩১শে অগাস্ট ২০১৯: আসামের নাগরিক পঞ্জি নিয়ে লক্ষ লক্ষলোকের বেঘর হওয়ার যে আশংকা তৈরী হয়েছে তা কোনো ভাবেই বাংলার মানুষ যে মেনে নেবেন তা আবার প্রমান পাওয়া গেল । সূত্রের খবর অনুসারে একবার তালিকা প্রকাশ পাওয়ার পরই মানবাধিকার সংগঠন ও দলিতদের পশ্চিমবঙ্গের শাখার কর্মীবৃন্দরা ঝাঁপিয়ে পড়বেন । কলকাতার বিভিন্ন প্রান্তে তারা বিক্ষোভ দেখাবে বলে সূত্রের খবর । সারা বাংলার সাধারণ মানুষের কাছে আহ্বান জানানো হবে যাতে তারা এই আন্দোলনে শামিল হন । মানবাধিকার সংগঠন এপিডিআর-র সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য রঞ্জিত শূর বলেন,আমরা এনআরসি পুরোপুরি বাতিল করার পক্ষে। এই দাবীতে গত কয়েক মাস ধরে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের কাছে আমরা লাগাতার প্রচার করে চলেছি। শনিবারও বাগুইহাটিতে আমরা এন আর সি’র বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভার আয়োজন করেছি।
আমরা মনে করি কোনো মানুষই বেআইনি নয়। দেশ বিভাগের অসমাপ্ত সমস্যা এই ভাবে মানুষ মেরে সমাধান হতে পারে না। আসামের মানুষের জাতিসত্তাগত বিকাশের সমস্যা নিশ্চয়ই আছে। কিন্তু তার সমাধান নিশ্চয়ই এনআরসি’র নামে লক্ষ লক্ষ মানুষকে বেনাগরিক করে দেওয়া নয়। নেলির গণহত্যা নয়। ডিটেনশন ক্যাম্প করে মানুষ মারা নয়। হিটলারের ডিটেনশন ক্যাম্পেরই অসমীয়া সংস্করণ এই ডিটেনশন ক্যাম্পগুলি। আমরা এই সমস্ত ক্যাম্প গুটিয়ে দেওয়ার পক্ষে। আমরা একজন মানুষকেও বেনাগরিক করার বিপক্ষে। আমরা মনে করি, এনআরসি একটি গভীর আন্তর্জাতিক চক্রান্ত। সমগ্র উত্তর-পূর্ব ভারতই এই চক্রান্তকারীদের লক্ষ্য। আমরা সকল ভারতবাসীকেই এই চক্রান্তকারীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আবেদন জানাচ্ছি। আসুন দাবি তুলি, নো ওয়ান ইজ ঈল্লিগাল – কেউই বেআইনি নয়। এনআরসি বাতিল কর।আলোচনার মাধ্যমে আসামের জাতিসত্তাগত সমস্যার সমাধান কর।”এন আর সি নিয়ে করতে গিয়ে বিজেপি যে এক চুলও জমি ছাড় পাবেন তাতে সাধারণ মানুষের কথাতেই পরিষ্কার ।
আমরা মনে করি কোনো মানুষই বেআইনি নয়। দেশ বিভাগের অসমাপ্ত সমস্যা এই ভাবে মানুষ মেরে সমাধান হতে পারে না। আসামের মানুষের জাতিসত্তাগত বিকাশের সমস্যা নিশ্চয়ই আছে। কিন্তু তার সমাধান নিশ্চয়ই এনআরসি’র নামে লক্ষ লক্ষ মানুষকে বেনাগরিক করে দেওয়া নয়। নেলির গণহত্যা নয়। ডিটেনশন ক্যাম্প করে মানুষ মারা নয়। হিটলারের ডিটেনশন ক্যাম্পেরই অসমীয়া সংস্করণ এই ডিটেনশন ক্যাম্পগুলি। আমরা এই সমস্ত ক্যাম্প গুটিয়ে দেওয়ার পক্ষে। আমরা একজন মানুষকেও বেনাগরিক করার বিপক্ষে। আমরা মনে করি, এনআরসি একটি গভীর আন্তর্জাতিক চক্রান্ত। সমগ্র উত্তর-পূর্ব ভারতই এই চক্রান্তকারীদের লক্ষ্য। আমরা সকল ভারতবাসীকেই এই চক্রান্তকারীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আবেদন জানাচ্ছি। আসুন দাবি তুলি, নো ওয়ান ইজ ঈল্লিগাল – কেউই বেআইনি নয়। এনআরসি বাতিল কর।আলোচনার মাধ্যমে আসামের জাতিসত্তাগত সমস্যার সমাধান কর।”এন আর সি নিয়ে করতে গিয়ে বিজেপি যে এক চুলও জমি ছাড় পাবেন তাতে সাধারণ মানুষের কথাতেই পরিষ্কার ।
No comments:
Post a comment