ওয়েব ডেস্ক ৪ঠা সেপ্টেম্বর ২০১৯: প্রশ্ন উঠতেই পারে , বিজেপির আমলে টাকার দাম এতো পড়ছে কেন ? তাহলে কি রপ্তানি সংস্থাদের কিছু সুবিধে করে দেওয়ার জন্যই এরকম করছেন, অমিত শাহ নরেন্দ্র মোদী জুটি ? কেননা , গতকাল , অর্থাৎ মঙ্গলবারও শেয়ার বাজারের ধস অব্যাহত থাকল । আর ডলারের অনুপাতে টাকার দাম পড়ছে তো পড়ছেই । সেনসেক্স শেয়ারসূচক পড়ে গেছে এদিন ৭৭০ পয়েন্ট, অর্থাৎ ২ শতাংশ। দিনের শেষে ৩৬, ৫৬৩।
নিফটিও পড়েছে ২ শতাংশ— ২২৫ পয়েন্ট। দিনের শেষে ১০,৭৯৮। ৮ জুলাইয়ের পর একদিনে সবচেয়ে পতন। আর ডলার পিছু টাকার দাম তো একদিনের ভেতরে ১০০ পয়সাই নেমে গিয়েছিল। শুক্রবার দিনের শেষে ১ ডলারের দাম ছিল ৭১ টাকা ৪০ পয়সা। মঙ্গলবার বাজার খুলতেই দেখা যায় ডলার পিছু দাম দাম দাঁড়িয়েছে ৭১ টাকা ৯৫ পয়সা। একসময় তা চলে যায় ৭১ টাকা ৪০ পয়সায়। দিনের শেষে ৭১ টাকা ৩৯ পয়সা। এ বছর একদিনে এতটা দাম আর পড়েনি।
শুক্রবার প্রকাশ করা হয় সরকারি তথ্য— চলতি অর্থবর্ষের প্রথম তিনমাসের (এপ্রিল–জুন) অর্থনৈতিক বৃদ্ধির অঙ্ক নেমে এসেছে ৫ শতাংশে। মার্চ, ২০১৩–র পর যা সর্বনিম্ন। সোমবার শেয়ার বাজার বন্ধ ছিল গণেশ চতুর্থীর জন্য। আজ বাজার খুলতেই ধরা পড়ে এর ধাক্কা। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক থেকে ১ লক্ষ ৭৬ হাজার কোটি টাকা নিয়েছে সরকার , এ দিয়ে কি ভাবে দেশের হাল ফেরানো হয় যেকোন ওটাই দেখার । আদেও কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হবে তো ?
নিফটিও পড়েছে ২ শতাংশ— ২২৫ পয়েন্ট। দিনের শেষে ১০,৭৯৮। ৮ জুলাইয়ের পর একদিনে সবচেয়ে পতন। আর ডলার পিছু টাকার দাম তো একদিনের ভেতরে ১০০ পয়সাই নেমে গিয়েছিল। শুক্রবার দিনের শেষে ১ ডলারের দাম ছিল ৭১ টাকা ৪০ পয়সা। মঙ্গলবার বাজার খুলতেই দেখা যায় ডলার পিছু দাম দাম দাঁড়িয়েছে ৭১ টাকা ৯৫ পয়সা। একসময় তা চলে যায় ৭১ টাকা ৪০ পয়সায়। দিনের শেষে ৭১ টাকা ৩৯ পয়সা। এ বছর একদিনে এতটা দাম আর পড়েনি।
শুক্রবার প্রকাশ করা হয় সরকারি তথ্য— চলতি অর্থবর্ষের প্রথম তিনমাসের (এপ্রিল–জুন) অর্থনৈতিক বৃদ্ধির অঙ্ক নেমে এসেছে ৫ শতাংশে। মার্চ, ২০১৩–র পর যা সর্বনিম্ন। সোমবার শেয়ার বাজার বন্ধ ছিল গণেশ চতুর্থীর জন্য। আজ বাজার খুলতেই ধরা পড়ে এর ধাক্কা। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক থেকে ১ লক্ষ ৭৬ হাজার কোটি টাকা নিয়েছে সরকার , এ দিয়ে কি ভাবে দেশের হাল ফেরানো হয় যেকোন ওটাই দেখার । আদেও কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হবে তো ?
No comments:
Post a Comment