ওয়েব ডেস্ক ২৭শে সেপ্টেম্বর ২০১৯: পয়সার এ পিঠ ও যা অন্য পিঠ ও তাই , এখন এই কথাটাই হয়তো সব থেকে প্রযোজ্য মধ্যপ্রদেশের বিজেপি ও কংগ্রেসের নেতা মন্ত্রীদের ক্ষেত্রে । মানুষ তাদের নির্বাচিত করেছিল সমাজের উন্নয়ন করার জন্য এখন এরাই নিজেদের কুর্তিটির জন্য সেই জনগণের কাছে মুখ দেখতে হিমশিম খাচ্ছে । প্রসঙ্গত ৮ প্রাক্তন মন্ত্রী এবং ১২ জনের মতো শীর্ষ আধিকারিকের মধুচক্রে জড়িয়ে পড়ায় অভিযোগে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে দেশ জুড়ে।
এই প্রাক্তন মন্ত্রীদের মধ্যে বিজেপি ও কংগ্রেসের প্রাক্তন মন্ত্রীরা ছাড়া অন্য কোনো দলের কেউ নেই বলেই জানা গেছে । নিম্নমধ্যবিত্ত ঘরের কলেজ ছাত্রীদের দিয়ে ফাঁদে ফেলা হত মধ্যপ্রদেশের প্রথম সারির রাজনীতিক ও উচ্চপদস্থ আমলাদের। তারপর ব্ল্যাকমেলিং করে সেই সব ক্ষমতাশালী ব্যক্তির থেকে আদায় করা হত নানা রকম সুবিধা।এর তদন্তের দায়িত্বে থাকা সঞ্জীব সামি জানিয়েছেন এখনো পর্যন্ত ১০ জনের বেশি আধিকারিককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে , এবং একাধিক সেক্স চ্যাটের ক্লিপ্স সংগ্রহ করা হয়েছে মোবাইল ও কম্পিউটার থেকে । সেসব নেতা মন্ত্রীদের দেখা গিয়েছে ক্লিপিপিংস এ তারা বিজেপি আর কংগ্রেসের । এতো সবের মধ্যেও এই ঘটনার মূল চক্রী শ্বেতা স্বপ্নিল জৈনকে গ্রেফতার করা হয়েছে ।
এই প্রাক্তন মন্ত্রীদের মধ্যে বিজেপি ও কংগ্রেসের প্রাক্তন মন্ত্রীরা ছাড়া অন্য কোনো দলের কেউ নেই বলেই জানা গেছে । নিম্নমধ্যবিত্ত ঘরের কলেজ ছাত্রীদের দিয়ে ফাঁদে ফেলা হত মধ্যপ্রদেশের প্রথম সারির রাজনীতিক ও উচ্চপদস্থ আমলাদের। তারপর ব্ল্যাকমেলিং করে সেই সব ক্ষমতাশালী ব্যক্তির থেকে আদায় করা হত নানা রকম সুবিধা।এর তদন্তের দায়িত্বে থাকা সঞ্জীব সামি জানিয়েছেন এখনো পর্যন্ত ১০ জনের বেশি আধিকারিককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে , এবং একাধিক সেক্স চ্যাটের ক্লিপ্স সংগ্রহ করা হয়েছে মোবাইল ও কম্পিউটার থেকে । সেসব নেতা মন্ত্রীদের দেখা গিয়েছে ক্লিপিপিংস এ তারা বিজেপি আর কংগ্রেসের । এতো সবের মধ্যেও এই ঘটনার মূল চক্রী শ্বেতা স্বপ্নিল জৈনকে গ্রেফতার করা হয়েছে ।
No comments:
Post a comment