ওয়েব ডেস্ক ৩০শে সেপ্টেম্বর ২০১৯: যতই সময় যাচ্ছে আসামের নাগরিক পঞ্জী নিয়ে বিজেপিকে বেকায়দায় পড়তে হচ্ছে । সাধারণ মানুষ থেকে বিরোধীরা কেউই বিজেপি সরকারকে ছেড়ে কথা বলছেন । এই নাগরিক পঞ্জী নিয়ে প্রকৃতপক্ষে কি করতে চাইছে বিজেপি সরকার তার ধোঁয়াশা কিছুতেই কাটছেনা । খোলসা করে না নরেন্দ্র মোদী না অমিত শাহ কোনো কথা বলছেন ।
এবার প্রদেশ কংগ্রেসের মুখপাত্র অভিজিৎ মুজুমদার প্রশ্ন তুলেছেন একজন বাঙালী হিন্দু হিসাবে আমি একশো শতাংশ সমর্থন করছি ভাগবতের মন্তব্যকে, কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, ভারতই যদি বিশ্বের হিন্দুদের শেষ আশ্রয় হয় তা হলে কেন অসমে বসবাসকারী হিন্দু বাঙালীদের ‘ডি’-ভোটারের নামে হেনস্থা করা হচ্ছে? কেন তাঁদের নামের সঙ্গে বিদেশি তকমা জুড়ে দিয়ে ডিটেনসন ক্যাম্পে ছুড়ে দেওয়া হচ্ছে? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে সঙ্ঘের এই শীর্ষ নেতাকে।’
একই সঙ্গে অভিজিৎ এদিন বলেন, এই দেশ যদি হিন্দুদের আশ্রয়স্থল হয়ে থাকে,তা হলে এনআরসি থেকে হিন্দুদের কেন বিরত রাখা হল না? তা হলে তো এনআরসি বা অসম চুক্তির কোন যুক্তিই থাকে না। কেন অযথা হাজার কোটি টাকা খরচ করে নাগরিকপঞ্জি করা হচ্ছে। আর এই তালিকাতেই নাম নেই লক্ষ লক্ষ হিন্দু বাঙ্গালির। এখানেই শেষ না করে অভিজিৎ বাবু বলেন হিন্দু বাঙালিদের নিয়ে রাজনীতি করছে বিজেপি সরকার । যা শুনে মুখে কুলুপ এঁটেছে বিজেপি সরকার ।
এবার প্রদেশ কংগ্রেসের মুখপাত্র অভিজিৎ মুজুমদার প্রশ্ন তুলেছেন একজন বাঙালী হিন্দু হিসাবে আমি একশো শতাংশ সমর্থন করছি ভাগবতের মন্তব্যকে, কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, ভারতই যদি বিশ্বের হিন্দুদের শেষ আশ্রয় হয় তা হলে কেন অসমে বসবাসকারী হিন্দু বাঙালীদের ‘ডি’-ভোটারের নামে হেনস্থা করা হচ্ছে? কেন তাঁদের নামের সঙ্গে বিদেশি তকমা জুড়ে দিয়ে ডিটেনসন ক্যাম্পে ছুড়ে দেওয়া হচ্ছে? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে সঙ্ঘের এই শীর্ষ নেতাকে।’
একই সঙ্গে অভিজিৎ এদিন বলেন, এই দেশ যদি হিন্দুদের আশ্রয়স্থল হয়ে থাকে,তা হলে এনআরসি থেকে হিন্দুদের কেন বিরত রাখা হল না? তা হলে তো এনআরসি বা অসম চুক্তির কোন যুক্তিই থাকে না। কেন অযথা হাজার কোটি টাকা খরচ করে নাগরিকপঞ্জি করা হচ্ছে। আর এই তালিকাতেই নাম নেই লক্ষ লক্ষ হিন্দু বাঙ্গালির। এখানেই শেষ না করে অভিজিৎ বাবু বলেন হিন্দু বাঙালিদের নিয়ে রাজনীতি করছে বিজেপি সরকার । যা শুনে মুখে কুলুপ এঁটেছে বিজেপি সরকার ।
No comments:
Post a Comment