ওয়েব ডেস্ক ১৪ই সেপ্টেম্বর ২০১৯: শুনলে অবাক মনে হলেও এটাই সত্যি আসামে এনআরসির নামে বাদ দেওয়া হয়েছে ১৯ লাখের বেশি মানুষের নাম, যেটা আমরা সাম্প্রতিক কালে জানতে পেরেছি । এদের মধ্যে সিংহভাগ বাঙালি হিন্দু। হিন্দুত্বের রাজনীতি করে অনুপ্রবেশকারীদের তাড়াতে গিয়ে আসামে এনআরসি থেকে বাদপড়া হিন্দুদের নাম নিয়ে এখন ফ্যাসাদে পড়েছে বিজেপিশাসিত আসাম সরকার।
আসাম সরকার ভাবতেই পারেনি, এনআরসির চূড়ান্ত তালিকায় বাদ যাওয়া ১৯ লাখ মানুষের মধ্যে ১০ লাখের বেশি হিন্দু। ফলে, এই ঘটনা নিয়ে আসাম সরকার যেমন বিপাকে পড়েছে, ঠিক তেমনি আসামে বাঙালিরাও এবার গর্জে উঠেছে। শুরু করেছে এনআরসি বাতিলের আন্দোলন।
আসামের ‘সারা আসাম বাঙালি যুব ছাত্র ফেডারেশন’ দাবি করেছে, এবার এনআরসির চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ গেছে ১০ থেকে ১২ লাখ হিন্দুর নাম। আর বাঙালি মুসলিম বাদ পড়েছেন দেড় থেকে দুই লাখ। বাকি বাদ পড়া ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন গোর্খা, স্থানীয়, আদিবাসী এবং অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষের নাম।
সংগঠনটির সভাপতি উৎপল সরকার দাবি তুলেছেন, দেড় হাজার কোটি টাকা খরচ করে ত্রুটিপূর্ণ এই এনআরসির তালিকা তৈরির পেছনে কাদের হাত রয়েছে, তা খুঁজে বের করার জন্য সিবিআইয়ের তদন্তের প্রয়োজন। তিনি বলেন, ‘অতীতে অস্ত্র দেখিয়ে আসাম থেকে বাঙালিদের তাড়ানো হয়েছিল। এবার কাগজে–কলমে নাম না তুলে ফের বাঙালিদের আসামের ভিটে থেকে উৎখাতের পরিকল্পনা নিয়েছে আসাম সরকার। এটা বাঙালিরা মানবে না। এর বিরুদ্ধে তাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।’
জনগণের টাকায় বাঙালি তাড়ানোর পেছনে যাঁরা কলকাঠি নাড়ছেন, তাঁদের শনাক্ত করার জন্য তিনি অবিলম্বে সিবিআইয়ের তদন্ত চেয়েছেন।
আসাম সরকার ভাবতেই পারেনি, এনআরসির চূড়ান্ত তালিকায় বাদ যাওয়া ১৯ লাখ মানুষের মধ্যে ১০ লাখের বেশি হিন্দু। ফলে, এই ঘটনা নিয়ে আসাম সরকার যেমন বিপাকে পড়েছে, ঠিক তেমনি আসামে বাঙালিরাও এবার গর্জে উঠেছে। শুরু করেছে এনআরসি বাতিলের আন্দোলন।
আসামের ‘সারা আসাম বাঙালি যুব ছাত্র ফেডারেশন’ দাবি করেছে, এবার এনআরসির চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ গেছে ১০ থেকে ১২ লাখ হিন্দুর নাম। আর বাঙালি মুসলিম বাদ পড়েছেন দেড় থেকে দুই লাখ। বাকি বাদ পড়া ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন গোর্খা, স্থানীয়, আদিবাসী এবং অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষের নাম।
সংগঠনটির সভাপতি উৎপল সরকার দাবি তুলেছেন, দেড় হাজার কোটি টাকা খরচ করে ত্রুটিপূর্ণ এই এনআরসির তালিকা তৈরির পেছনে কাদের হাত রয়েছে, তা খুঁজে বের করার জন্য সিবিআইয়ের তদন্তের প্রয়োজন। তিনি বলেন, ‘অতীতে অস্ত্র দেখিয়ে আসাম থেকে বাঙালিদের তাড়ানো হয়েছিল। এবার কাগজে–কলমে নাম না তুলে ফের বাঙালিদের আসামের ভিটে থেকে উৎখাতের পরিকল্পনা নিয়েছে আসাম সরকার। এটা বাঙালিরা মানবে না। এর বিরুদ্ধে তাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।’
জনগণের টাকায় বাঙালি তাড়ানোর পেছনে যাঁরা কলকাঠি নাড়ছেন, তাঁদের শনাক্ত করার জন্য তিনি অবিলম্বে সিবিআইয়ের তদন্ত চেয়েছেন।
No comments:
Post a comment