ওয়েব ডেস্ক ১৬ই সেপ্টেম্বর ২০১৯: দেশের মধ্যে কে সুখে আছে আর কে সুখে নেই এবার সেটাও কি ঠিক করে দেবে আর এস এস ? ব্যাপারটা সেরকমই তো মনে হচ্ছে । সম্প্রতি পুনায় আরএসএস–এর এক শাখা সংগঠন দৃষ্টি স্ত্রী অধ্যায়ন প্রবোধন কেন্দ্র বা ডিএসএপিকে দেশের মহিলাদের উপর একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল। সমীক্ষা রিপোর্টে তাদের দাবি, যে সব মহিলারা আধ্যাত্মিকতায় নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন তাঁরাই দেশের মহিলা সমাজের মধ্যে সব চেয়ে সুখী। তারপর সুখী বিবাহিতা মহিলারা। সহবাসে থাকা মহিলারা সব থেকে অসুখী। তার কারণ হিসেবে সমীক্ষা রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিয়ে সমাজে মেয়েদের স্থায়িত্ব দেয়। যার ফলে মানসিকভাবে তারা সুখী হয়।
রিপোর্টে আরও দাবি করা হয়েছে, মেয়েদের মনে রোজগার এবং সুখের মধ্যে কোনও যোগাযোগ নেই এবং এটা সব শ্রেণির মহিলাদের মধ্যেই একরূপে বিরাজমান। স্নাতকোত্তর এবং গবেষণারত মহিলারা সুখী বেশি, নিরক্ষর মহিলাদের থেকে। ৫০–৬০ বছরের মহিলারাই সব চেয়ে সুখী। কারণ ওই সময়ে মহিলারা তাঁদের সাংসারিক দায়দিয়ত্ব থেকে অনেকাংশেই মুক্ত হয়ে যান। যার প্রভাব পড়ে তাঁদের মনে। ৬০ বছরের ঊর্ধ্বে মহিলারা অসুখী হন কারণ তখন তাঁদের মধ্যে জীবনের অনিশ্চয়তা কাজ করতে থাকে।সম্প্রতি পুনায় আরএসএস–এর এক শাখা সংগঠন দৃষ্টি স্ত্রী অধ্যায়ন প্রবোধন কেন্দ্র বা ডিএসএপিকে দেশের মহিলাদের উপর একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল। সমীক্ষা রিপোর্টে তাদের দাবি, যে সব মহিলারা আধ্যাত্মিকতায় নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন তাঁরাই দেশের মহিলা সমাজের মধ্যে সব চেয়ে সুখী। তারপর সুখী বিবাহিতা মহিলারা। সহবাসে থাকা মহিলারা সব থেকে অসুখী। তার কারণ হিসেবে সমীক্ষা রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিয়ে সমাজে মেয়েদের স্থায়িত্ব দেয়। যার ফলে মানসিকভাবে তারা সুখী হয়।২০১৭–১৮ সালের মধ্যে ২৯টি রাজ্য এবং সাতটির মধ্যে পাঁচটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ৪৬৪টি জেলাজুড়ে এই সমীক্ষা চালিয়েছিলেন ডিএসএপিকে–র স্বেচ্ছাসেবকরা। আগামী ২৪ তারিখ আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত দিল্লিতে ‘স্টেটাস অফ উইমেন’ নামক ওই সমীক্ষা রিপোর্ট পেশ করবেন।নেটিজেনদের মধ্যে প্রশ্ন জাগছে , আর এস এস প্রকৃতপক্ষে কি করতে চাইছে , তাদের উদ্দেশ্যটাই বা কি ।
রিপোর্টে আরও দাবি করা হয়েছে, মেয়েদের মনে রোজগার এবং সুখের মধ্যে কোনও যোগাযোগ নেই এবং এটা সব শ্রেণির মহিলাদের মধ্যেই একরূপে বিরাজমান। স্নাতকোত্তর এবং গবেষণারত মহিলারা সুখী বেশি, নিরক্ষর মহিলাদের থেকে। ৫০–৬০ বছরের মহিলারাই সব চেয়ে সুখী। কারণ ওই সময়ে মহিলারা তাঁদের সাংসারিক দায়দিয়ত্ব থেকে অনেকাংশেই মুক্ত হয়ে যান। যার প্রভাব পড়ে তাঁদের মনে। ৬০ বছরের ঊর্ধ্বে মহিলারা অসুখী হন কারণ তখন তাঁদের মধ্যে জীবনের অনিশ্চয়তা কাজ করতে থাকে।সম্প্রতি পুনায় আরএসএস–এর এক শাখা সংগঠন দৃষ্টি স্ত্রী অধ্যায়ন প্রবোধন কেন্দ্র বা ডিএসএপিকে দেশের মহিলাদের উপর একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল। সমীক্ষা রিপোর্টে তাদের দাবি, যে সব মহিলারা আধ্যাত্মিকতায় নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন তাঁরাই দেশের মহিলা সমাজের মধ্যে সব চেয়ে সুখী। তারপর সুখী বিবাহিতা মহিলারা। সহবাসে থাকা মহিলারা সব থেকে অসুখী। তার কারণ হিসেবে সমীক্ষা রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিয়ে সমাজে মেয়েদের স্থায়িত্ব দেয়। যার ফলে মানসিকভাবে তারা সুখী হয়।২০১৭–১৮ সালের মধ্যে ২৯টি রাজ্য এবং সাতটির মধ্যে পাঁচটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ৪৬৪টি জেলাজুড়ে এই সমীক্ষা চালিয়েছিলেন ডিএসএপিকে–র স্বেচ্ছাসেবকরা। আগামী ২৪ তারিখ আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত দিল্লিতে ‘স্টেটাস অফ উইমেন’ নামক ওই সমীক্ষা রিপোর্ট পেশ করবেন।নেটিজেনদের মধ্যে প্রশ্ন জাগছে , আর এস এস প্রকৃতপক্ষে কি করতে চাইছে , তাদের উদ্দেশ্যটাই বা কি ।
No comments:
Post a Comment