ওয়েব ডেস্ক ১৫ই অক্টোবর ২০১৯:দেশের ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যমে কাশ্মীরে চলমান অচলাবস্থার কথা অনেকবার উঠে এসেছে। কিন্তু কাশ্মীরের প্রশাসন শুরু থেকেই দাবি করে এসেছে, কাশ্মীরে পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। তবে এবার নিজেদের সেই অবস্থান থেকে সরে এল কাশ্মীর প্রশাসন। তারা স্বীকার করে নিয়েছে, এত দিন কাশ্মীরের পরিস্থিতি স্বাভাবিক ছিল না।
স্বীকার করার পদ্ধতিটাও বেশ ভিন্ন। জম্মু ও কাশ্মীরের ১০টি পত্রিকায় একযোগে বিজ্ঞাপন দিয়ে সাধারণ জনগণের উদ্দেশে বার্তা দিয়েছে কাশ্মীরের প্রশাসন।প্রসঙ্গত ১০টি পত্রিকার প্রথম পাতায় সাধারণ কাশ্মীরিদের উদ্দেশে বিজ্ঞাপনের আকারে বার্তা দিয়েছে কাশ্মীরের প্রশাসন। কাশ্মীরে চলমান পরিস্থিতিতে কারা লাভবান হচ্ছে, জনগণকে সেটি ভেবে দেখারও আহ্বান জানিয়েছে প্রশাসন।বিজ্ঞাপন বার্তার একদম শুরুতেই বলা হয়েছে, ‘দোকানপাট বন্ধ। কোনো গণপরিবহন নেই? কারা লাভবান হচ্ছে?’ লাল ও নীল রঙের সেই বিজ্ঞাপন বার্তায় আরও বলা হয়েছে, ‘৭০ বছরের বেশি সময় ধরে জম্মু-কাশ্মীরের মানুষকে ভুল পথে পরিচালিত করা হচ্ছে। তাদের অসৎ প্রচারণার শিকার হতে হয়েছে। এ কারণে সন্ত্রাস, সহিংসতা, ধ্বংস ও দারিদ্র্যের দুষ্টচক্রে আবদ্ধ থাকতে হয়েছে তাদের।’
স্বীকার করার পদ্ধতিটাও বেশ ভিন্ন। জম্মু ও কাশ্মীরের ১০টি পত্রিকায় একযোগে বিজ্ঞাপন দিয়ে সাধারণ জনগণের উদ্দেশে বার্তা দিয়েছে কাশ্মীরের প্রশাসন।প্রসঙ্গত ১০টি পত্রিকার প্রথম পাতায় সাধারণ কাশ্মীরিদের উদ্দেশে বিজ্ঞাপনের আকারে বার্তা দিয়েছে কাশ্মীরের প্রশাসন। কাশ্মীরে চলমান পরিস্থিতিতে কারা লাভবান হচ্ছে, জনগণকে সেটি ভেবে দেখারও আহ্বান জানিয়েছে প্রশাসন।বিজ্ঞাপন বার্তার একদম শুরুতেই বলা হয়েছে, ‘দোকানপাট বন্ধ। কোনো গণপরিবহন নেই? কারা লাভবান হচ্ছে?’ লাল ও নীল রঙের সেই বিজ্ঞাপন বার্তায় আরও বলা হয়েছে, ‘৭০ বছরের বেশি সময় ধরে জম্মু-কাশ্মীরের মানুষকে ভুল পথে পরিচালিত করা হচ্ছে। তাদের অসৎ প্রচারণার শিকার হতে হয়েছে। এ কারণে সন্ত্রাস, সহিংসতা, ধ্বংস ও দারিদ্র্যের দুষ্টচক্রে আবদ্ধ থাকতে হয়েছে তাদের।’
No comments:
Post a Comment