ওয়েব ডেস্ক ১৫ই অক্টোবর ২০১৯: শুনলে অবাক হওয়ার মতো , তবে এটাই সত্যি নাগরিকপঞ্জির চূড়ান্ত তালিকা বাতিল করার ছক কষছে কেন্দ্রীয় সরকার । প্রসঙ্গত আগামী ১৮ নভেম্বর ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ অবসর নেবেন। এর আগেই রামমন্দির-বাবরি মসজিদ মামলার নিষ্পত্তি হবে বলে বিজেপি আশা করছে। এই মামলা নিষ্পত্তির পর বিজেপি নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাস করবে। এই বিল পাসের মধ্য দিয়ে ধর্মীয় কারণে ও নির্যাতনের শিকার হয়ে এ দেশে আসা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের অমুসলিম নাগরিকদের নাগরিকত্ব নিশ্চিত করা হবে।
বিজেপি চাইছে, এবার এই নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলে যেন কোনো অমুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ, যাঁরা এ দেশে শরণার্থী বা উদ্বাস্তু হয়ে এসেছেন, তাঁরা যেন ভারতের নাগরিকত্ব থেকে বঞ্চিত না হন। সেই খসড়া নাগরিকত্ব বিলে সংশোধনী আনা হবে। এতে হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন ও পারসি উদ্বাস্তু ও শরণার্থীদের মনে গেঁথে থাকা আতঙ্ক দূর হয়। সেই লক্ষ্য নিয়ে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনা হবে।বিজেপি বলেছে, এই বিল পাসের পর দেশজুড়ে কার্যকর হবে এনআরসি। এই এনআরসিতে কোনো মুসলিম অনুপ্রবেশকারীকে নাগরিকত্ব দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে না। বরং তাঁদের বাছাই করে দেশ থেকে বিতাড়ন করা হবে।এই লক্ষ্য কার্যকর করতে আসামের নাগরিকপঞ্জির ৩১ জুলাইয়ের চূড়ান্ত প্রতিবেদন বাতিল করে নতুন করে আসামসহ সমগ্র দেশে এনআরসি কার্যকর করা হবে । ৩১ জুলাই আসামে প্রকাশিত এনআরসির চূড়ান্ত তালিকায় বাদ গেছে ১৯ লাখ মানুষের নাম। আর এর বেশির ভাগই হলেন হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ। তাই ওই চূড়ান্ত প্রতিবেদন পুরোপুরি মেনে নিতে পারেনি আসাম বিজেপি। এই ১৯ লাখ মানুষের নাম বাদ গেলে আসামে যে বিজেপি জোর ধাক্কা খাবে, সেই অঙ্ক কষে এবার মাঠে নেমেছে বিজেপি। আর আসামের বিজেপির প্রভাবশালী নেতা ও মন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা দুর্গাপূজায় শিলচরে গিয়ে ইঙ্গিত দিয়েছেন আসামের এনআরসির চূড়ান্ত তালিকা বাতিল করে একযোগে দেশব্যাপী কার্যকর হবে এনআরসি। সেই লক্ষ্য নিয়ে এখন এগোচ্ছে বিজেপি।
এই নাগরিকত্ব বিল মেনে নেবেন না পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দল এই বিলের বিরোধিতা করে অধিবেশন ত্যাগ করবে। তবে বিজেপি তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাস করে নিতে পারে। কেউ কেউ বলছেন, মমতার সঙ্গে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের এই নিয়ে কথা হয়েছে ।
বিজেপি চাইছে, এবার এই নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলে যেন কোনো অমুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ, যাঁরা এ দেশে শরণার্থী বা উদ্বাস্তু হয়ে এসেছেন, তাঁরা যেন ভারতের নাগরিকত্ব থেকে বঞ্চিত না হন। সেই খসড়া নাগরিকত্ব বিলে সংশোধনী আনা হবে। এতে হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন ও পারসি উদ্বাস্তু ও শরণার্থীদের মনে গেঁথে থাকা আতঙ্ক দূর হয়। সেই লক্ষ্য নিয়ে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনা হবে।বিজেপি বলেছে, এই বিল পাসের পর দেশজুড়ে কার্যকর হবে এনআরসি। এই এনআরসিতে কোনো মুসলিম অনুপ্রবেশকারীকে নাগরিকত্ব দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে না। বরং তাঁদের বাছাই করে দেশ থেকে বিতাড়ন করা হবে।এই লক্ষ্য কার্যকর করতে আসামের নাগরিকপঞ্জির ৩১ জুলাইয়ের চূড়ান্ত প্রতিবেদন বাতিল করে নতুন করে আসামসহ সমগ্র দেশে এনআরসি কার্যকর করা হবে । ৩১ জুলাই আসামে প্রকাশিত এনআরসির চূড়ান্ত তালিকায় বাদ গেছে ১৯ লাখ মানুষের নাম। আর এর বেশির ভাগই হলেন হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ। তাই ওই চূড়ান্ত প্রতিবেদন পুরোপুরি মেনে নিতে পারেনি আসাম বিজেপি। এই ১৯ লাখ মানুষের নাম বাদ গেলে আসামে যে বিজেপি জোর ধাক্কা খাবে, সেই অঙ্ক কষে এবার মাঠে নেমেছে বিজেপি। আর আসামের বিজেপির প্রভাবশালী নেতা ও মন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা দুর্গাপূজায় শিলচরে গিয়ে ইঙ্গিত দিয়েছেন আসামের এনআরসির চূড়ান্ত তালিকা বাতিল করে একযোগে দেশব্যাপী কার্যকর হবে এনআরসি। সেই লক্ষ্য নিয়ে এখন এগোচ্ছে বিজেপি।
এই নাগরিকত্ব বিল মেনে নেবেন না পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দল এই বিলের বিরোধিতা করে অধিবেশন ত্যাগ করবে। তবে বিজেপি তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাস করে নিতে পারে। কেউ কেউ বলছেন, মমতার সঙ্গে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের এই নিয়ে কথা হয়েছে ।
No comments:
Post a comment