ওয়েব ডেস্ক ১৯ই অক্টোবর ২০১৯: শুধুমাত্র টাটকা দুধই নয়, ভারতে নামী সংস্থার তৈরি প্রসেসড দুধও নির্ধারিত গুণগত ও নিরাপত্তাজনিত যোগ্যতামান বজায় রাখতে ব্যর্থ। শুক্রবার এই তথ্য জানিয়েছে খাদ্যগুণমান নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফুড সেফ্টি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (এফএসএসআই)।
এদিন নয়াদিল্লিতে প্রকাশিত সাম্প্রতিক গবেষণায় সংস্থার তরফে সিইও পবন আগরওয়াল জানিয়েছেন, দুধের ক্ষেত্রে ভেজালের চেয়েও বড় সমস্যা দেখা দিয়েছে সংক্রমণজনিত কারণে।তার দাবি, অধিকাংশ ভারতীয় দুগ্ধজাত পণ্যের নমুনায় পাওয়া গিয়েছে অ্যাফ্লাটক্সিন-এম১, অ্যান্টিবায়োটিকস এবং কীটনাশকের মতো চরম ক্ষতিকর পদার্থের উপস্থিতি।
সমস্যা এড়াতে সংগঠিত ডেয়ারি কর্তৃপক্ষকে এফএসএসআই নির্ধারিত মানদণ্ড মেনে চলার পাশাপাশি আগামী ২০২০ সালের ১ জানুয়ারির মধ্যে এই ক্ষেত্রের অন্তর্ভুক্ত সমস্ত সংস্থার দুগ্ধজাত পণ্যের পরীক্ষা ও অনুসন্ধান পর্ব শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা।জানা গেছে, এফএসএসআই মোট ৬ হাজার ৪৩২টি প্রসেস্ড দুগ্ধজাত পণ্যের নমুনার ভিত্তিতে সমীক্ষা চালিয়ে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে। সমীক্ষা করা হয়েছে ২০১৮ সালের মে ও অক্টোবর মাসের মধ্যে।
এদিন নয়াদিল্লিতে প্রকাশিত সাম্প্রতিক গবেষণায় সংস্থার তরফে সিইও পবন আগরওয়াল জানিয়েছেন, দুধের ক্ষেত্রে ভেজালের চেয়েও বড় সমস্যা দেখা দিয়েছে সংক্রমণজনিত কারণে।তার দাবি, অধিকাংশ ভারতীয় দুগ্ধজাত পণ্যের নমুনায় পাওয়া গিয়েছে অ্যাফ্লাটক্সিন-এম১, অ্যান্টিবায়োটিকস এবং কীটনাশকের মতো চরম ক্ষতিকর পদার্থের উপস্থিতি।
সমস্যা এড়াতে সংগঠিত ডেয়ারি কর্তৃপক্ষকে এফএসএসআই নির্ধারিত মানদণ্ড মেনে চলার পাশাপাশি আগামী ২০২০ সালের ১ জানুয়ারির মধ্যে এই ক্ষেত্রের অন্তর্ভুক্ত সমস্ত সংস্থার দুগ্ধজাত পণ্যের পরীক্ষা ও অনুসন্ধান পর্ব শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা।জানা গেছে, এফএসএসআই মোট ৬ হাজার ৪৩২টি প্রসেস্ড দুগ্ধজাত পণ্যের নমুনার ভিত্তিতে সমীক্ষা চালিয়ে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে। সমীক্ষা করা হয়েছে ২০১৮ সালের মে ও অক্টোবর মাসের মধ্যে।
No comments:
Post a comment