ওয়েব ডেস্ক ২৬শে অক্টোবর ২০১৯:আসামের নলবাড়ি জেলার মুকালমুয়া থানার সোতেমারির বাসিন্দা ফালু দাস। ৭০ বছরের বৃদ্ধ ভারতীয় নাগরিক। নির্বাচন কমিশনের সচিত্র পরিচয় পত্র রয়েছে তার। কিন্তু ফরেনার্স ট্রাইব্যুনাল তার নাগরিকত্ব মেনে নিতে অস্বীকার করে। ২০১৭ সালের জুলাই মাসে তাকে ‘বিদেশি’ বলে ঘোষণা করা হয়। এর পরেই তাকে যেতে হয় আসামের গোয়ালপাড়া ডিটেনশন ক্যাম্পে।
সূত্রের খবর অনুসারে গোয়ালপাড়া ডিটেনশন ক্যাম্পে বন্দি ফালুকে ১১ অক্টোবর অসুস্থ অবস্থায় স্থানীয় সিভিল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তারপর অবস্থার অবনতি হওয়ায় পাঠানো হয় গুয়াহাটি। সেখানেই মৃত্যু হয় তার। বৃহস্পতিবার গুয়াহাটি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেই মারা যান তিনি।এদিকে, ফালু দাসের ছেলেদের অভিযোগ, অসুস্থতার খবরটুকুও তাদের জানানো হয়নি। মারা যাওয়ার পর খবর দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি যেহেতু ‘বিদেশি’ তাই দেহ নিতে অস্বীকার করেন ফালুর ছেলেরা। গুয়াহাটি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত বৃদ্ধের তিন সন্তানই জানিয়েছেন, তাদের বাবাকে যখন ‘বিদেশি’ বলা হচ্ছে, তখন সেদেশের সরকারকেই মরদেহ দেওয়া হোক। তারা মরদেহ নেবেন না।
সূত্রের খবর অনুসারে গোয়ালপাড়া ডিটেনশন ক্যাম্পে বন্দি ফালুকে ১১ অক্টোবর অসুস্থ অবস্থায় স্থানীয় সিভিল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তারপর অবস্থার অবনতি হওয়ায় পাঠানো হয় গুয়াহাটি। সেখানেই মৃত্যু হয় তার। বৃহস্পতিবার গুয়াহাটি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেই মারা যান তিনি।এদিকে, ফালু দাসের ছেলেদের অভিযোগ, অসুস্থতার খবরটুকুও তাদের জানানো হয়নি। মারা যাওয়ার পর খবর দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি যেহেতু ‘বিদেশি’ তাই দেহ নিতে অস্বীকার করেন ফালুর ছেলেরা। গুয়াহাটি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত বৃদ্ধের তিন সন্তানই জানিয়েছেন, তাদের বাবাকে যখন ‘বিদেশি’ বলা হচ্ছে, তখন সেদেশের সরকারকেই মরদেহ দেওয়া হোক। তারা মরদেহ নেবেন না।
No comments:
Post a comment