ওয়েব ডেস্ক ২৫শে অক্টোবর ২০১৯:যতই পাকিস্তানকে কড়া বার্তা দিক না কেন মোদী সরকার , অন্য দিক থেকে প্রতি বছর ২৫৯ কোটি টাকার আয়ের একটা রাস্তা বার করে দিয়েছে কেন্দ্র ।কি ভাবে? প্রসঙ্গত ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে করতারপুর করিডোর নিয়ে চুক্তি সই হয়েছে। গতকাল (বৃহস্পতিবার) করতারপুর করিডরের জিরো পয়েন্টে ভারতের পক্ষে চুক্তিপত্রে সই করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব এস সি এল দাস এবং পাকিস্তানের পক্ষে সই করেন দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুহাম্মাদ ফয়সাল।
এরফলে ভিসা ছাড়াই ভারত থেকে শিখ তীর্থযাত্রীরা করতারপুর সাহিব গুরুদ্বারে যাতায়াত করতে পারবেন। যদিও পরিচয়পত্র হিসেবে তাঁদেরকে পাসপোর্ট সঙ্গে করে নিয়ে যেতে হবে। কিন্তু তাতে কোনও স্ট্যাম্প দেয়া হবে না।এরআগে বিএসএফের নজরদারিতে কিছু ভক্ত দূরবীন দিয়ে করতারপুর সাহিব গুরুদ্বার দর্শন করতেন। ভারতের পাঞ্জাবের ডেরা বাবা নানক গুরুদ্বারের সঙ্গে পাকিস্তানের করতারপুরের দরবার সাহিব গুরুদ্বারকে যুক্ত করবে ওই করিডোর।পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের নারোয়াল জেলায় সীমান্ত থেকে মাত্র চার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত করতারপুর গুরুদ্বার শিখদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ধর্মস্থান। এই গুরুদ্বারে জীবনের শেষ ১৮ বছর অতিবাহিত করেছিলেন শিখ ধর্মের প্রবর্তক গুরু নানক।দু’দেশের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী তীর্থযাত্রীরা প্রতিদিন সকালে যাবেন এবং সন্ধ্যায় তাঁরা ভারতে ফিরে আসবেন।পাক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র শাহ ফয়সাল বলেন, ‘চুক্তি অনুযায়ী একদিনের সফরের জন্য প্রত্যেক ভারতীয় শিখ পুণ্যার্থীর কাছ থেকে খুবই সামান্য ২০ ডলার নেয়া হবে। এই করিডোরের পেছনে আমাদের যা খরচ হয়েছে বা হবে, সেই তুলনায় এইটুকু অর্থ কিছুই নয়।’
দৈনিক পাঁচ হাজার পুণ্যার্থীকে করিডোর দিয়ে যাতায়াতের ছাড়পত্র দিয়েছে পাকিস্তান। এরফলে দেশটি দৈনিক এক লাখ ডলার উপার্জন করবে। ভারত সরকারের কর্মকর্তা সূত্রে প্রকাশ, করতারপুর করিডোর থেকে পাকিস্তান বছরে প্রায় ২৫৯ কোটি টাকা (পাকিস্তানি মুদ্রায় ৫৫৫ কোটি) আয় করবে ।
এরফলে ভিসা ছাড়াই ভারত থেকে শিখ তীর্থযাত্রীরা করতারপুর সাহিব গুরুদ্বারে যাতায়াত করতে পারবেন। যদিও পরিচয়পত্র হিসেবে তাঁদেরকে পাসপোর্ট সঙ্গে করে নিয়ে যেতে হবে। কিন্তু তাতে কোনও স্ট্যাম্প দেয়া হবে না।এরআগে বিএসএফের নজরদারিতে কিছু ভক্ত দূরবীন দিয়ে করতারপুর সাহিব গুরুদ্বার দর্শন করতেন। ভারতের পাঞ্জাবের ডেরা বাবা নানক গুরুদ্বারের সঙ্গে পাকিস্তানের করতারপুরের দরবার সাহিব গুরুদ্বারকে যুক্ত করবে ওই করিডোর।পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের নারোয়াল জেলায় সীমান্ত থেকে মাত্র চার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত করতারপুর গুরুদ্বার শিখদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ধর্মস্থান। এই গুরুদ্বারে জীবনের শেষ ১৮ বছর অতিবাহিত করেছিলেন শিখ ধর্মের প্রবর্তক গুরু নানক।দু’দেশের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী তীর্থযাত্রীরা প্রতিদিন সকালে যাবেন এবং সন্ধ্যায় তাঁরা ভারতে ফিরে আসবেন।পাক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র শাহ ফয়সাল বলেন, ‘চুক্তি অনুযায়ী একদিনের সফরের জন্য প্রত্যেক ভারতীয় শিখ পুণ্যার্থীর কাছ থেকে খুবই সামান্য ২০ ডলার নেয়া হবে। এই করিডোরের পেছনে আমাদের যা খরচ হয়েছে বা হবে, সেই তুলনায় এইটুকু অর্থ কিছুই নয়।’
দৈনিক পাঁচ হাজার পুণ্যার্থীকে করিডোর দিয়ে যাতায়াতের ছাড়পত্র দিয়েছে পাকিস্তান। এরফলে দেশটি দৈনিক এক লাখ ডলার উপার্জন করবে। ভারত সরকারের কর্মকর্তা সূত্রে প্রকাশ, করতারপুর করিডোর থেকে পাকিস্তান বছরে প্রায় ২৫৯ কোটি টাকা (পাকিস্তানি মুদ্রায় ৫৫৫ কোটি) আয় করবে ।
No comments:
Post a comment