ওয়েব ডেস্ক ২৬শে অক্টোবর ২০১৯: একসময় কলকাতা পুলিশকে স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের সাথে তুলনা করা হতো । বাম জমানায় সেই পুলিশ কে নিজেদের ক্রীতদাস বানিয়ে রেখেছিল আলিমুদ্দিন । এখন সেই কলকাতা পুলিশ আবার তার নিজের গৌরবে ফিরে গেছে । প্রসঙ্গত কলকাতায় একটি প্রতারক চক্র ২৩ হাজার ব্রিটিশ নাগরিককে প্রতারণা করে বহু অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। কলকাতার পুলিশ সম্প্রতি এই প্রতারক চক্রের সাত সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে। এ খবর লন্ডনে পৌঁছালে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দাপ্রধান মুরলীধর শর্মাকে ফোন করে ধন্যবাদ জানিয়েছেন লন্ডনের পুলিশ কর্মকর্তা জোনাথন ফ্রস্ট।
জোনাথন ফ্রস্ট গতকাল শুক্রবার ফোন করেছিলেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মাকেও। জোনাথন ফ্রস্ট ব্রিটেনের ন্যাশনাল ফ্রড ও সাইবার ক্রাইমের প্রধান।জানা গেছে, চক্রটি কলকাতায় দুটি কল সেন্টারের মাধ্যমে তাদের কাজ চালিয়ে গেছে। কলকাতা পুলিশের প্রধান দপ্তর লালবাজারের সাইবার অপরাধ শাখায় ২৩ হাজার ব্রিটিশ নাগরিকের অর্থ কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ আসে। কলকাতা পুলিশ এই প্রতারক চক্রের হদিস খুঁজে পেয়ে ১৭ অক্টোবর ৭ প্রতারককে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার হন প্রতারণা চক্রের হোতা সিদ্ধার্থ বান্টিয়াও। এই গ্রেপ্তারে নেতৃত্ব দেয় কলকাতা পুলিশের সাইবার ক্রাইম সেলের পুলিশ। এখন ওই প্রতারকদের জেরা চালিয়ে আরও তথ্য আদায় করার চেষ্টা চলছে।আটক লোকজনকে জেরা করতে লন্ডন থেকে পুলিশের কর্মকর্তারা কলকাতায় আসতে পারেন বলে জানা গেছে।
প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, এই প্রতারক চক্র চার বছর ধরে ভারতে আসা বিভিন্ন ব্রিটিশ নাগরিককে ফাঁদে ফেলে অর্থ হাতিয়ে নিত। আর এই চক্রটি নিয়ন্ত্রণ করত লন্ডনের একটি প্রতারক চক্র। অভিযোগ রয়েছে, একেকজনের কাছ থেকে ৫ হাজার পাউন্ড হাতিয়ে নেওয়ার। লন্ডন পুলিশ বিষয়টি নিয়ে কলকাতা পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করলে কলকাতা পুলিশের সাইবার ক্রাইম শাখা তৎপর হয়। তারপরই কলকাতার তপশিয়া রোড ও রফি আহমেদ কিদওয়াই রোডে দুটি কল সেন্টারে হানা দিলে এই প্রতারক চক্রের ৭ সদস্য ধরা পড়ে।
জোনাথন ফ্রস্ট গতকাল শুক্রবার ফোন করেছিলেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মাকেও। জোনাথন ফ্রস্ট ব্রিটেনের ন্যাশনাল ফ্রড ও সাইবার ক্রাইমের প্রধান।জানা গেছে, চক্রটি কলকাতায় দুটি কল সেন্টারের মাধ্যমে তাদের কাজ চালিয়ে গেছে। কলকাতা পুলিশের প্রধান দপ্তর লালবাজারের সাইবার অপরাধ শাখায় ২৩ হাজার ব্রিটিশ নাগরিকের অর্থ কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ আসে। কলকাতা পুলিশ এই প্রতারক চক্রের হদিস খুঁজে পেয়ে ১৭ অক্টোবর ৭ প্রতারককে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার হন প্রতারণা চক্রের হোতা সিদ্ধার্থ বান্টিয়াও। এই গ্রেপ্তারে নেতৃত্ব দেয় কলকাতা পুলিশের সাইবার ক্রাইম সেলের পুলিশ। এখন ওই প্রতারকদের জেরা চালিয়ে আরও তথ্য আদায় করার চেষ্টা চলছে।আটক লোকজনকে জেরা করতে লন্ডন থেকে পুলিশের কর্মকর্তারা কলকাতায় আসতে পারেন বলে জানা গেছে।
প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, এই প্রতারক চক্র চার বছর ধরে ভারতে আসা বিভিন্ন ব্রিটিশ নাগরিককে ফাঁদে ফেলে অর্থ হাতিয়ে নিত। আর এই চক্রটি নিয়ন্ত্রণ করত লন্ডনের একটি প্রতারক চক্র। অভিযোগ রয়েছে, একেকজনের কাছ থেকে ৫ হাজার পাউন্ড হাতিয়ে নেওয়ার। লন্ডন পুলিশ বিষয়টি নিয়ে কলকাতা পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করলে কলকাতা পুলিশের সাইবার ক্রাইম শাখা তৎপর হয়। তারপরই কলকাতার তপশিয়া রোড ও রফি আহমেদ কিদওয়াই রোডে দুটি কল সেন্টারে হানা দিলে এই প্রতারক চক্রের ৭ সদস্য ধরা পড়ে।
No comments:
Post a comment