ওয়েব ডেস্ক ১৮ ই অক্টোবর ২০১৯: অমর্ত্য সেন বাম পন্থী হয়েও ব্রাত্য ছিলেন জ্যোতি বসুদের জমানায় । এতেই পরিষ্কার বামেরা মানুষের উন্নতির চেয়ে নিজেদের ভোট ব্যাঙ্ক অটুট রাখতে বেশি তৎপর ছিল । কিন্তু মমতার আমলে সম্পূর্ণ অন্য ছবি দেখা যাচ্ছে । প্রসঙ্গত এবারে অর্থনীতিতে নোবেলজয়ী বাঙালি অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়কে পশ্চিমবঙ্গের অর্থনৈতিক উন্নয়নকাজে পাশে চান পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একই সঙ্গে রাজ্যের উন্নয়নে অভিজিতের মা অর্থনীতিবিদ নির্মলা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও কাছে চান মমতা। শুধু কাছে নয়, রাজ্যের কৃষিক্ষেত্রে উন্নয়নকাজে অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মাকেও চান মমতা। চান সরকারের কাজে সম্পৃক্ত করতে।
গতকাল বুধবার বিকেলে অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মায়ের কলকাতার বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডের সপ্তপর্ণী আবাসনে নয়তলায় গিয়ে দেখাও করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। অভিজিতের মায়ের হাতে শুভেচ্ছাস্বরূপ ফুল ও মিষ্টি তুলে দেন তিনি। অভিজিতের মা নির্মলা বন্দ্যোপাধ্যায় অর্থনীতিবিদ। তাঁর বাবা দীপক বন্দ্যোপাধ্যায়ও ছিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রধান।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গতকাল অভিজিতের মায়ের সঙ্গে সময় কাটান প্রায় ৪০ মিনিট। গানও শোনেন রাজ্যের মন্ত্রী ও বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী ইন্দ্রনীল সেনগুপ্তের কণ্ঠে। মমতার সঙ্গে ছিলেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়। আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন অভিজিতের সমসাময়িক প্রেসিডেন্সির ছাত্র।
নির্মলা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে মমতা আবদার করে বলেন, ‘এবার মাসিমা আপনাকে রাজ্য সরকারের কাজের সঙ্গে থাকতে হবে।’ তিনি এ কথাও বলেন, ‘ভবিষ্যতে রাজ্যের উন্নয়নে অভিজিতের পরামর্শ নেব। তিনি যখন কলকাতায় আসবেন, তখন তাঁকে রাজ্যের উন্নয়নের বিভিন্ন প্রকল্পে শামিল করার চেষ্টা করব। রাজ্যের শিক্ষা, কৃষি ও গ্রামোন্নয়ন প্রকল্পে কীভাবে উন্নয়ন করা যায়, সে ব্যাপারে তাঁর সঙ্গে আলোচনা করব।’
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমরা রাজ্য সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে অভিজিতের মাকে শামিল করব। তিনি একজন অর্থনীতিবিদ এবং অর্থনীতির গবেষক।’
মুখ্যমন্ত্রীর প্রস্তাব সাদরে গ্রহণ করেছেন নির্মলা বন্দ্যোপাধ্যায়।আলিমুদ্দিন কি কোনো কালে এই সব শিখতে পারবে ? প্রশ্নের ছয়লাপ নেটিজেনদের । পার্টিটাই উঠে যাবে না তো ? সংশয় অনেক বামপন্থীদের ।
গতকাল বুধবার বিকেলে অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মায়ের কলকাতার বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডের সপ্তপর্ণী আবাসনে নয়তলায় গিয়ে দেখাও করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। অভিজিতের মায়ের হাতে শুভেচ্ছাস্বরূপ ফুল ও মিষ্টি তুলে দেন তিনি। অভিজিতের মা নির্মলা বন্দ্যোপাধ্যায় অর্থনীতিবিদ। তাঁর বাবা দীপক বন্দ্যোপাধ্যায়ও ছিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রধান।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গতকাল অভিজিতের মায়ের সঙ্গে সময় কাটান প্রায় ৪০ মিনিট। গানও শোনেন রাজ্যের মন্ত্রী ও বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী ইন্দ্রনীল সেনগুপ্তের কণ্ঠে। মমতার সঙ্গে ছিলেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়। আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন অভিজিতের সমসাময়িক প্রেসিডেন্সির ছাত্র।
নির্মলা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে মমতা আবদার করে বলেন, ‘এবার মাসিমা আপনাকে রাজ্য সরকারের কাজের সঙ্গে থাকতে হবে।’ তিনি এ কথাও বলেন, ‘ভবিষ্যতে রাজ্যের উন্নয়নে অভিজিতের পরামর্শ নেব। তিনি যখন কলকাতায় আসবেন, তখন তাঁকে রাজ্যের উন্নয়নের বিভিন্ন প্রকল্পে শামিল করার চেষ্টা করব। রাজ্যের শিক্ষা, কৃষি ও গ্রামোন্নয়ন প্রকল্পে কীভাবে উন্নয়ন করা যায়, সে ব্যাপারে তাঁর সঙ্গে আলোচনা করব।’
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমরা রাজ্য সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে অভিজিতের মাকে শামিল করব। তিনি একজন অর্থনীতিবিদ এবং অর্থনীতির গবেষক।’
মুখ্যমন্ত্রীর প্রস্তাব সাদরে গ্রহণ করেছেন নির্মলা বন্দ্যোপাধ্যায়।আলিমুদ্দিন কি কোনো কালে এই সব শিখতে পারবে ? প্রশ্নের ছয়লাপ নেটিজেনদের । পার্টিটাই উঠে যাবে না তো ? সংশয় অনেক বামপন্থীদের ।
No comments:
Post a comment