ওয়েব ডেস্ক ৩১শে অক্টোবর ২০১৯: কমলনাথের সরকার আসার পরেও আইন শৃঙ্খলা মধ্যপ্রদেশের যে কিছুই উন্নতি হয়নি তার প্রমাণ আবার পাওয়া গেল ।প্রসঙ্গত স্ত্রীর ধর্ষকদের প্রতিহত করতে গিয়ে খুন হন স্বামী। আর স্বামীর মরদেহ নিয়ে স্ত্রী ঘুরলেন ১০০ কিমি পথ। এ ঘটনা ঘটেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের বিদিশায়। যিনি ধর্ষকদের প্রতিহত করতে গিয়ে খুন হন, তার লাশ নিয়ে দীপাবলির রাতে একের পর এক হাসপাতালে ঘুরতে হলো নির্যাতিতা স্ত্রীকে। কারণ, হাসপাতালে মৃত স্বামীর ময়নাতদন্ত করার জন্য কোনও চিকিৎসক ছিলেন না।সূত্রের খবর অনুসারে দীপাবলির রাতে বাড়িতে মদের আসর বসিয়েছিলেন নিহত যুবক। সঙ্গে ছিলেন তার দুই বন্ধু।
মদের নেশায় যুবক যখন বেসামাল, তখনই অভিযুক্ত দুই বন্ধু সুনীল কুসওয়া এবং মনোজ আহিরওয়ার ধর্ষণ করে ওই যুবকের স্ত্রীকে। তাদের বাধা দিতে গেলে মনোজ তাকে পেছন থেকে মাথায় আঘাত করে খুন করে বলে অভিযোগ। ওই ঘটনার সংবাদ পেয়ে দীপাবলির রাতেই ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। এরপর নির্যাতিতাকে সঙ্গে নিয়ে ওই মৃতদেহটিকে একটি ট্রাকে তুলে পুলিশ ঘুরতে থাকে একের পর এক সরকারি হাসপাতালে।নির্যাতিতা তার মৃত স্বামীকে নিয়ে সিরোঞ্জ, লাটেরি, বাসোদা তিনটি হাসপাতালে যান। কিন্তু কোথাও দীপাবলির কারণে চিকিৎসক উপস্থিত ছিলেন না। প্রথমে সকাল ৯ টা নাগাদ ৪৩ কিমি দূরে প্রথমে লাটেরি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যায় পুলিশের সঙ্গে নির্যাতিতা সেখানে চিকিৎসকের দেখা না পেয়ে, তিনি যান সিরোঞ্জে, সেখানে দু ঘণ্টা অপেক্ষা করেও চিকিৎসকের দেখা পাননি।
মদের নেশায় যুবক যখন বেসামাল, তখনই অভিযুক্ত দুই বন্ধু সুনীল কুসওয়া এবং মনোজ আহিরওয়ার ধর্ষণ করে ওই যুবকের স্ত্রীকে। তাদের বাধা দিতে গেলে মনোজ তাকে পেছন থেকে মাথায় আঘাত করে খুন করে বলে অভিযোগ। ওই ঘটনার সংবাদ পেয়ে দীপাবলির রাতেই ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। এরপর নির্যাতিতাকে সঙ্গে নিয়ে ওই মৃতদেহটিকে একটি ট্রাকে তুলে পুলিশ ঘুরতে থাকে একের পর এক সরকারি হাসপাতালে।নির্যাতিতা তার মৃত স্বামীকে নিয়ে সিরোঞ্জ, লাটেরি, বাসোদা তিনটি হাসপাতালে যান। কিন্তু কোথাও দীপাবলির কারণে চিকিৎসক উপস্থিত ছিলেন না। প্রথমে সকাল ৯ টা নাগাদ ৪৩ কিমি দূরে প্রথমে লাটেরি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যায় পুলিশের সঙ্গে নির্যাতিতা সেখানে চিকিৎসকের দেখা না পেয়ে, তিনি যান সিরোঞ্জে, সেখানে দু ঘণ্টা অপেক্ষা করেও চিকিৎসকের দেখা পাননি।
No comments:
Post a comment