ওয়েব ডেস্ক ১৯ই অক্টোবর ২০১৯: মানুষের ব্যক্তিগত ব্যাপারে জানার ইচ্ছে , বা জানতে চাওয়াকে ভালো চোখে নেওয়ার কোনো প্রশ্নই ওঠেনা । তার থেকেও ভয়ঙ্কর যদি কেন্দ্রীয় সরকার ভারতবাসীর ব্যক্তিগত তথ্য ওপর অনৈতিক ভাবে কেন্দ্রের নজরদারি অত্যন্ত খারাপ বলে মনে করছেন অনেকেই । একটি সরকার , কোর্টের আদেশ নিয়ে তদন্ত করতে পারেন আর তদন্তের স্বার্থে অভিযুক্তের ব্যক্তি গত তথ্যের ওপর নজরদারি রাখা যেতে পারে , কিন্তু এখানে বিজেপি সরকার ব্যাপক ভাবে সবারই ব্যক্তিগত তথ্যের ওপর নজর রাখছেন । যেটা খুবই নিন্দনীয় ।
ইংল্যান্ডের সমীক্ষা সংস্থা কম্প্রিটেক সূত্রে এই তথ্য মিলেছে। কম্প্রিটেকের গোপনীয়তা মানদণ্ডে পাঁচের মধ্যে ভারত পেয়েছে ২।৫ পয়েন্ট। যা ইঙ্গিত করছে নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ কেন্দ্র। নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য কোন দেশের সরকার কতটা সুরক্ষিত রাখছে তা জানতে মোট ৪৭টি রাষ্ট্রের উপর সমীক্ষা চালিয়েছিল কম্প্রিটেক। এজন্য বায়োমেট্রিক পদ্ধতি, সিসিটিভি, তথ্য আদানপ্রদান এবং যোগান আইন, সব কিছু খতিয়ে দেখে তারা। এখানেই শেষ নয় নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্যের উপর সরকারের নজরদারি ইস্যুতে রাশিয়া এবং চিনের পরই তৃতীয় স্থান দখল করে ফেলেছে মোদির ভারত।এখানেই শেষ নয় ভারতীয় সার্ভিস প্রোভাইডাররা আমেরিকার সাথে তথ্য আদান প্রদান করে , আর এই করতে গিয়ে কত মানুষের তথ্য যে বাইরের লোকেদের হাতে চলে যাচ্ছে তা নিয়ে কোনো ভ্রুক্ষেপই নেই কেন্দ্রিসরকারের ।
ইংল্যান্ডের সমীক্ষা সংস্থা কম্প্রিটেক সূত্রে এই তথ্য মিলেছে। কম্প্রিটেকের গোপনীয়তা মানদণ্ডে পাঁচের মধ্যে ভারত পেয়েছে ২।৫ পয়েন্ট। যা ইঙ্গিত করছে নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ কেন্দ্র। নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য কোন দেশের সরকার কতটা সুরক্ষিত রাখছে তা জানতে মোট ৪৭টি রাষ্ট্রের উপর সমীক্ষা চালিয়েছিল কম্প্রিটেক। এজন্য বায়োমেট্রিক পদ্ধতি, সিসিটিভি, তথ্য আদানপ্রদান এবং যোগান আইন, সব কিছু খতিয়ে দেখে তারা। এখানেই শেষ নয় নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্যের উপর সরকারের নজরদারি ইস্যুতে রাশিয়া এবং চিনের পরই তৃতীয় স্থান দখল করে ফেলেছে মোদির ভারত।এখানেই শেষ নয় ভারতীয় সার্ভিস প্রোভাইডাররা আমেরিকার সাথে তথ্য আদান প্রদান করে , আর এই করতে গিয়ে কত মানুষের তথ্য যে বাইরের লোকেদের হাতে চলে যাচ্ছে তা নিয়ে কোনো ভ্রুক্ষেপই নেই কেন্দ্রিসরকারের ।
No comments:
Post a comment