ওয়েব ডেস্ক ২৬শে নভেম্বর ২০১৯: এবার স্থায়ী চাকরি বলে কিছুই আর রাখতে চাইছেনা কেন্দ্রীয় সরকার । মানুষের চাকরি আর সুনিশ্চিন্ত নয় , যখন যেই কোম্পানির যাকে দরকার তাকে ভাড়া করতে পারবে যাকে আর প্রয়োজন হবেনা তাকে বের করে দিতে পারবে । এমনই সব বিধি নিয়ে শীতকালীন অধিবেশনে বিজেপি সরকার আসছে পাশ করানোর জন্য ।
সূত্রের খবর অনুযায়ী চুক্তি ভিত্তিক কাজের ওপর বেশি করে জোর দেওয়া হয়েছে ।সংস্থাগুলো যেন যে কোনো সময়ের জন্য চুক্তি ভিত্তিক অনুযায়ী কর্মী নিয়োগ করতে পারে সেই কথাই বলা আছে । তিন মাস থেকে ৬ মাসের মেয়াদের কথাও বলা আছে বিধিতে । ৪৪টি পুরনো শ্রম বিধির বদলে চারটি নতুন নীতি তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। ট্রেড ইউনিয়ন অ্যাক্ট ১৯২৬, ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল অ্যাক্ট ১৯৪৬ ও ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল ডিসপুট অ্যাক্ট পরিবর্তন করার বিষয়েও কথা চলছে। কেন্দ্রের তরফে নতুন শ্রম বিধির বিষয়ে একটি খসড়াও তৈরি করা হয়েছে। গত বছর শিল্প সম্পর্কিত শ্রম বিধি বিলের খসড়া প্রকাশ করে কেন্দ্র। এরপর কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠনগুলি এর বিরোধিতা করে। তা সত্ত্বেও এই অধিবেশনে এই বিল সংসদে পেশ করতে চলেছে কেন্দ্র।কোনো মতেই শ্রমিকদের সংসারের দায়িত্ব আর নিতে চাইছেনা সরকার কোনো ভাবেই , এটা স্পষ্ট বড় বড় ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্টদের কথায় কেন্দ্র সরকার উঠছে আর বসছে ।
সূত্রের খবর অনুযায়ী চুক্তি ভিত্তিক কাজের ওপর বেশি করে জোর দেওয়া হয়েছে ।সংস্থাগুলো যেন যে কোনো সময়ের জন্য চুক্তি ভিত্তিক অনুযায়ী কর্মী নিয়োগ করতে পারে সেই কথাই বলা আছে । তিন মাস থেকে ৬ মাসের মেয়াদের কথাও বলা আছে বিধিতে । ৪৪টি পুরনো শ্রম বিধির বদলে চারটি নতুন নীতি তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। ট্রেড ইউনিয়ন অ্যাক্ট ১৯২৬, ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল অ্যাক্ট ১৯৪৬ ও ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল ডিসপুট অ্যাক্ট পরিবর্তন করার বিষয়েও কথা চলছে। কেন্দ্রের তরফে নতুন শ্রম বিধির বিষয়ে একটি খসড়াও তৈরি করা হয়েছে। গত বছর শিল্প সম্পর্কিত শ্রম বিধি বিলের খসড়া প্রকাশ করে কেন্দ্র। এরপর কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠনগুলি এর বিরোধিতা করে। তা সত্ত্বেও এই অধিবেশনে এই বিল সংসদে পেশ করতে চলেছে কেন্দ্র।কোনো মতেই শ্রমিকদের সংসারের দায়িত্ব আর নিতে চাইছেনা সরকার কোনো ভাবেই , এটা স্পষ্ট বড় বড় ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্টদের কথায় কেন্দ্র সরকার উঠছে আর বসছে ।
No comments:
Post a Comment