ওয়েব ডেস্ক ১৩ই ডিসেম্বর ২০১৯: প্রতিদিন সংস্কৃত ভাষায় কথা বললে নাকি স্নায়ুতন্ত্র সতেজ থাকে। এছাড়া ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে। এই দাবি করলেন বিজেপি সাংসদ গণেশ সিং । তাও আবার কোনও দলীয় সভায় নয় । মধ্যপ্রদেশের বিজেপি সাংসদ এই দাবি করেন লোকসভায়। লোকসভায় সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয় বিল নিয়ে জোর বিতর্ক চলছিল। সেই বিতর্কে অংশ নিয়ে গণেশ সিং দাবি করেন যে, অ্যামেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা-র এক গবেষণা অনুসারে যদি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং সংস্কৃত ভাষায় করা হয় তবে তা নির্ভুল হবে। সাংসদ বলেন, "কয়েকটি ইসলামিক ভাষা সহ বিশ্বের ৯৭ শতাংশেরও বেশি ভাষা সংস্কৃত ভিত্তিক।"
বিল নিয়ে চর্চার সময় সংস্কৃতে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রতাপ চন্দ্র সরঙ্গি । তিনি বলেন, সংস্কৃত ভাষা খুব নমনীয় এবং একটি বাক্য বিভিন্নভাবে বলা যেতে পারে। তাঁর দাবি, ভাই ও গরুর মতো বিভিন্ন ইংরেজি শব্দ সংস্কৃত থেকে এসেছে। সরঙ্গি বলেছিলেন, "প্রাচীন এই ভাষার প্রচারের করা হলেও অন্য কোনও ভাষায় তার প্রভাব পড়বে না।"তিনটি সংস্কৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য গত কাল লোকসভায় বিল এনেছিল কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক। বিল নিয়ে আলোচনায় উঠে বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙার প্রসঙ্গ। তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় বলেন, "সংস্কৃত ভাষার প্রসারে কেন্দ্রের এই উদ্যোগ স্বাগত। কিন্তু দেশে সংস্কৃতের পণ্ডিত হিসেবে খ্যাত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের নামে অন্তত একটির (শিক্ষা প্রতিষ্ঠান) নামকরণ করলে, পশ্চিমবঙ্গে তাঁর মূর্তি ভাঙার কালি কিছুটা মুছত।" জবাবি ভাষণে মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল নিশঙ্ক অবশ্য বিদ্যাসাগর প্রসঙ্গে কিছু বলেননি।
বিল নিয়ে চর্চার সময় সংস্কৃতে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রতাপ চন্দ্র সরঙ্গি । তিনি বলেন, সংস্কৃত ভাষা খুব নমনীয় এবং একটি বাক্য বিভিন্নভাবে বলা যেতে পারে। তাঁর দাবি, ভাই ও গরুর মতো বিভিন্ন ইংরেজি শব্দ সংস্কৃত থেকে এসেছে। সরঙ্গি বলেছিলেন, "প্রাচীন এই ভাষার প্রচারের করা হলেও অন্য কোনও ভাষায় তার প্রভাব পড়বে না।"তিনটি সংস্কৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য গত কাল লোকসভায় বিল এনেছিল কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক। বিল নিয়ে আলোচনায় উঠে বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙার প্রসঙ্গ। তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় বলেন, "সংস্কৃত ভাষার প্রসারে কেন্দ্রের এই উদ্যোগ স্বাগত। কিন্তু দেশে সংস্কৃতের পণ্ডিত হিসেবে খ্যাত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের নামে অন্তত একটির (শিক্ষা প্রতিষ্ঠান) নামকরণ করলে, পশ্চিমবঙ্গে তাঁর মূর্তি ভাঙার কালি কিছুটা মুছত।" জবাবি ভাষণে মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল নিশঙ্ক অবশ্য বিদ্যাসাগর প্রসঙ্গে কিছু বলেননি।
No comments:
Post a comment