ওয়েব ডেস্ক ৯ই ডিসেম্বর ২০১৯: যতরকম অরাজগতার কাজ , সব যেন বিজেপি শাসিত উত্তর প্রদেশ থেকেই উৎপত্তি হচ্ছে । সরকারে আসার পর গণ বিবাহের ব্যাপারে তোর জোর করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ । সেই মতো তার আমলারা গণ বিবাহ আয়োজন সফল ভাবে করে থাকেন । কিন্তু যোগী আদিত্যনাথ কোনোদিন ভেবে দেখেছেন সেই গণ বিবাহের পর ছেলের বাড়ির লোক মেয়ের বাড়ির থেকে পণ্যের জন্য চাপ দিচ্ছে কি না তো ? প্রসঙ্গত মাসখানেক আগে একটি গণবিবাহ অনুষ্ঠানে এক পাত্রীকে বিয়ে করেছিলেন এক যুবক। কিন্তু তখন শ্বশুর বাড়ি যাননি তিনি। ঠিক হয়েছিল সামাজিক অনুষ্ঠান করে বিয়ে করার পরই শ্বশুর বাড়ি যাবেন তিনি। কিন্তু এর মধ্যেই পণ নিয়ে ২ বাড়ির ঝামেলা শুরু হয়। পাত্রপক্ষের দাবি মেটানোর সামর্থ্য মেয়ের বাবার ছিল না। তবুও সামাজিকভাবে আয়োজন করা হয় বিয়ের।
কিন্তু বিয়ের দিন দুপুর ২টার সময় সেই পাত্রের আসার কথা থাকলেও পণ নিয়ে বাকবিতণ্ডায় কেটে যায় বেলা। তারপর যখন বর এলেন, তখন সব শেষ। বরের জন্য অপেক্ষা করতে করতে বিরক্ত হয়ে পাত্রী পাড়ারই এক যুবককে বিয়ে করতে বসে পড়েছেন। রাত দুপুরে বিয়ে করতে এসে বরের তো মাথায় হাত। তবে বিষয়টা এখানেই থেমে যায়নি। বরযাত্রীদের অভিযোগ তারা পৌঁছলে তাদের ঘরে বন্দি করে রাখে কনের বাড়ির লোকজন। গয়নাগাটি কেড়ে নেয়ার অভিযোগও তোলে বরযাত্রীর লোকজন। এরপর খবর যায় পুলিশের কাছে। পুলিশ এসে দুপক্ষের সঙ্গেই আলোচনায় বসে। সেখানে দুপক্ষের সম্মতিতেই মিটমাট করে নেয়া হয়।
কিন্তু বিয়ের দিন দুপুর ২টার সময় সেই পাত্রের আসার কথা থাকলেও পণ নিয়ে বাকবিতণ্ডায় কেটে যায় বেলা। তারপর যখন বর এলেন, তখন সব শেষ। বরের জন্য অপেক্ষা করতে করতে বিরক্ত হয়ে পাত্রী পাড়ারই এক যুবককে বিয়ে করতে বসে পড়েছেন। রাত দুপুরে বিয়ে করতে এসে বরের তো মাথায় হাত। তবে বিষয়টা এখানেই থেমে যায়নি। বরযাত্রীদের অভিযোগ তারা পৌঁছলে তাদের ঘরে বন্দি করে রাখে কনের বাড়ির লোকজন। গয়নাগাটি কেড়ে নেয়ার অভিযোগও তোলে বরযাত্রীর লোকজন। এরপর খবর যায় পুলিশের কাছে। পুলিশ এসে দুপক্ষের সঙ্গেই আলোচনায় বসে। সেখানে দুপক্ষের সম্মতিতেই মিটমাট করে নেয়া হয়।
No comments:
Post a comment