ওয়েব ডেস্ক ৬ই ডিসেম্বর ২০১৯: কথায় আছে পাপ পূরণের হিসাবটা এই পৃথিবীতেই মিটিয়ে যেতে হয় ।যেরকম কর্ম সেরকম ফল ।চার জন মিলে রাতের বেলায় এক পশু চিকিৎসককে ধর্ষণ করেছিল , তার পর গলা টিপে খুন করে জঙ্গলে পুড়িয়ে মেরেছিল , তাদের মৃত্যুও ওই জঙ্গলেই হলো , কিন্তু পুলিশের গুলিতে ।যারা এই অপকর্মে জড়িত ছিলেন , এবং ভবিতব্যের পরিহাসে পুলিশের গুলিতে নিহতরা হলেন তারা হল জল্লু শিভা, জল্লু নভিন, আরিফ ও চিন্তাকন্ঠা চেন্নাকেশাভালু। তারা চাঞ্চল্যকর ওই ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত।
গত ২৭ নভেম্বর হায়দ্রাবাদ শহরের একটি টোল প্লাজার কাছে কয়েকজন ট্রাকচালক ও খালাসি মিলে তেলেঙ্গানার এক তরুণী পশুচিকিৎসককে গণধর্ষণের পর গলাটিপে হত্যা করে তার দেহটিও জ্বালিয়ে দেয়।প্রথমে ওই তরুণীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না, পরে তার পুড়ে যাওয়া দেহ উদ্ধার করা হয়।প্রাথমিক তদন্ত শেষে স্থানীয় পুলিশ বলেছে, ধর্ষণের শিকার ২২ বছর বয়সী ওই তরুণী পশু-চিকিৎসককে হায়দ্রবাদের অদূরের মফস্বল এলাকা শামশাবাদের তন্দুপল্লি টোল প্লাজার কাছে খুন করা হয়। তারপর ২৫ কিলোমিটার দূরে শাদনগর নামক এলাকার চাতানপল্লী সেতুর কাছে তার মরদেহ পুড়িয়ে ফেলা হয়।
নৃশংস ও ভয়াবহ এই হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে তেলেঙ্গানাসহ দেশের অনেক জায়গায় তীব্র প্রতিবাদ শুরু হয়। তরুণী পশু চিকিৎসকের ধর্ষণকারীদের ‘পিটিয়ে হত্যার’ দাবি করেন দেশের এমপি ও বলিউড তারকা জয়া বচ্চন। এমন অবস্থার মধ্যে পুলিশের গুলিতে অভিযুক্ত চারজনের নিহত হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ায় অনেকেই বিস্মিত ।
সূত্রের খবর অনুসারে তদন্তের জন্য অভিযুক্তদের নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিল পুলিশ। সেখান থেকেই পালানোর চেষ্টা করে তারা। তারপরই পুলিশের গুলিতে চারজনের মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছেন হায়দ্রবাদের পুলিশ কমিনশনার।
পুলিশ দাবি করেছে, যে জায়গাটিতে ওই তরুণীকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয় সেখান থেকে কয়েক মিটার দূরে গুলিতে চারজন নিহত হন। তার মানে , অপকর্ম যেখানে , মৃত্যুও হলো সেখানে ।
গত ২৭ নভেম্বর হায়দ্রাবাদ শহরের একটি টোল প্লাজার কাছে কয়েকজন ট্রাকচালক ও খালাসি মিলে তেলেঙ্গানার এক তরুণী পশুচিকিৎসককে গণধর্ষণের পর গলাটিপে হত্যা করে তার দেহটিও জ্বালিয়ে দেয়।প্রথমে ওই তরুণীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না, পরে তার পুড়ে যাওয়া দেহ উদ্ধার করা হয়।প্রাথমিক তদন্ত শেষে স্থানীয় পুলিশ বলেছে, ধর্ষণের শিকার ২২ বছর বয়সী ওই তরুণী পশু-চিকিৎসককে হায়দ্রবাদের অদূরের মফস্বল এলাকা শামশাবাদের তন্দুপল্লি টোল প্লাজার কাছে খুন করা হয়। তারপর ২৫ কিলোমিটার দূরে শাদনগর নামক এলাকার চাতানপল্লী সেতুর কাছে তার মরদেহ পুড়িয়ে ফেলা হয়।
নৃশংস ও ভয়াবহ এই হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে তেলেঙ্গানাসহ দেশের অনেক জায়গায় তীব্র প্রতিবাদ শুরু হয়। তরুণী পশু চিকিৎসকের ধর্ষণকারীদের ‘পিটিয়ে হত্যার’ দাবি করেন দেশের এমপি ও বলিউড তারকা জয়া বচ্চন। এমন অবস্থার মধ্যে পুলিশের গুলিতে অভিযুক্ত চারজনের নিহত হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ায় অনেকেই বিস্মিত ।
সূত্রের খবর অনুসারে তদন্তের জন্য অভিযুক্তদের নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিল পুলিশ। সেখান থেকেই পালানোর চেষ্টা করে তারা। তারপরই পুলিশের গুলিতে চারজনের মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছেন হায়দ্রবাদের পুলিশ কমিনশনার।
পুলিশ দাবি করেছে, যে জায়গাটিতে ওই তরুণীকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয় সেখান থেকে কয়েক মিটার দূরে গুলিতে চারজন নিহত হন। তার মানে , অপকর্ম যেখানে , মৃত্যুও হলো সেখানে ।
No comments:
Post a comment