ওয়েব ডেস্ক ৮ই ডিসেম্বর ২০১৯: স্বাধীন ভারতে যে যার নিজের কথা বলে বেড়াচ্ছেন । তার কোনো বিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যা হোক বা না হোক, বললেই হল । ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী , বিপ্লব কুমার দেব , যিনি "আয়ে " দিন হাস্যকর মন্তব্য করে ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় , জোহর গাঙ্গুলিদের মনে করেছেন , এবার মনে হয় সেই ফর্দে নাম লেখাচ্ছেন আর এস এস এর মোহন বগবত । তার মতে, ‘গরু মানুষেরও দেখভাল করে। আমাদের নানা রোগের হাত থেকে বাঁচায়। আমাদের হৃদযন্ত্রকে ফুলের মতো কোমল ও পবিত্র রাখে’।রবিবার (৮ ডিসেম্বর) গো-বিজ্ঞান সংশোধন সংস্থার আয়োজনে এক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে দেওয়া এক ভাষণে ভাগবত বলেন, জেলে গো-শালা বানানোর পর দেখা গেলো, গরুদের সেবা ও পরিচর্যা করতে করতে বন্দিদের অপরাধী মানসিকতা কমে যাচ্ছে। তাদেরমধ্যে সকলকে ভালবাসার অনুভূতি জন্মাচ্ছে বা তা বাড়ছে। এটা নিছকই কথার কথা নয়। জেল কর্তৃপক্ষ তাদের এই অভিজ্ঞতার কথা আমাকে জানিয়েছেন। তার ভিত্তিতেই এসব বলছি।”
তিনি আরও জানিয়েছেন, গরু এই ব্রহ্মাণ্ডের জননী। তারা মাটির দেখভাল করে। তারা পশু-পাখিদের দেখভাল করে।ভাগবতের মতে, “এমনকী, গরু মানুষেরও দেখভাল করে। আমাদের নানা রোগের হাত থেকে বাঁচায়। আমাদের হৃদযন্ত্রকে ফুলের মতো কোমল ও পবিত্র রাখে।’’তার পরামর্শ, গো-রক্ষায় সমাজের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে এবং গো-রক্ষার প্রয়োজন কতটা তা সকলকে বিজ্ঞানসম্মত উপায়েই বোঝাতে হবে।
তিনি আরও জানিয়েছেন, গরু এই ব্রহ্মাণ্ডের জননী। তারা মাটির দেখভাল করে। তারা পশু-পাখিদের দেখভাল করে।ভাগবতের মতে, “এমনকী, গরু মানুষেরও দেখভাল করে। আমাদের নানা রোগের হাত থেকে বাঁচায়। আমাদের হৃদযন্ত্রকে ফুলের মতো কোমল ও পবিত্র রাখে।’’তার পরামর্শ, গো-রক্ষায় সমাজের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে এবং গো-রক্ষার প্রয়োজন কতটা তা সকলকে বিজ্ঞানসম্মত উপায়েই বোঝাতে হবে।
No comments:
Post a comment