ওয়েব ডেস্ক ২৭ শে জানুয়ারী ২০২০ : দেশের প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন সকালে দফায় দফায় বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসাম। রবিবার (২৬ জানুয়ারি) সকালে পরপর তিনটি বিস্ফোরণ ঘটে রাজ্যের চরাইদিউ, ডিব্রুগড় এবং ধুলিয়াযান জেলায়। সূত্রের খবর অনুসারে ৩০ মিনিটের ব্যবধানে ঘটা বিস্ফোরণগুলোতে রীতিমতো আতঙ্ক ছড়িয়েছে আসামে। ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনওয়াল।আসাম পুলিশের দাবি, রবিবার সকালে প্রথম বিস্ফোরণটি ঘটে ডিব্রুগড় জেলার গ্রাহামবাজার এলাকার ৩৭ নম্বর জাতীয় সড়ক সংলগ্ন একটি দোকানে। সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে ছুটে যান পুলিশ ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা। নিরাপত্তা বাহিনীর বিশেষ কুকুরও সেখানে পাঠানো হয়েছে। যদিও এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
প্রথম বিস্ফোরণটির মাত্র ৩০ মিনিটের মধ্যেই আরও দুটি বিস্ফোরণের খবর পাওয়া যায়। ধুলিয়াযান এবং চরাইদিউ জেলা থেকে যে বিস্ফোরণের খাবর পাওয়া গেছে, তার তীব্রতাও খুব একটা ছিল না বলে দাবি পুলিশ কর্মকর্তাদের। কেননা সেখানেও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। এর আগে শনিবার (২৫ জানুয়ারি) দিবাগত রাতেও রাজ্যের শিবসাগর জেলার একটি স্থানে স্বল্পমাত্রায় বিস্ফোরণ ঘটেছিল।
স্থানীয় প্রশাসনের মতে, কয়েক দফায় চালানো বিস্ফোরণগুলোর পেছনে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন উলফার হাত থাকতে পারে। কেননা এই সংগঠনটি আগেই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে প্রজাতন্ত্র দিবস বয়কটের ডাক দিয়েছিল। যার অংশ হিসেবে রবিবার সকাল থেকে গোটা রাজ্যে হরতালের ডাক দেয় উলফা।
প্রথম বিস্ফোরণটির মাত্র ৩০ মিনিটের মধ্যেই আরও দুটি বিস্ফোরণের খবর পাওয়া যায়। ধুলিয়াযান এবং চরাইদিউ জেলা থেকে যে বিস্ফোরণের খাবর পাওয়া গেছে, তার তীব্রতাও খুব একটা ছিল না বলে দাবি পুলিশ কর্মকর্তাদের। কেননা সেখানেও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। এর আগে শনিবার (২৫ জানুয়ারি) দিবাগত রাতেও রাজ্যের শিবসাগর জেলার একটি স্থানে স্বল্পমাত্রায় বিস্ফোরণ ঘটেছিল।
স্থানীয় প্রশাসনের মতে, কয়েক দফায় চালানো বিস্ফোরণগুলোর পেছনে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন উলফার হাত থাকতে পারে। কেননা এই সংগঠনটি আগেই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে প্রজাতন্ত্র দিবস বয়কটের ডাক দিয়েছিল। যার অংশ হিসেবে রবিবার সকাল থেকে গোটা রাজ্যে হরতালের ডাক দেয় উলফা।
No comments:
Post a comment