ওয়েব ডেস্ক ১৯ই জানুয়ারী ২০২০ :এবার কাশ্মীরের মানুষকে সরাসরি অপমান করা হলো। আর এই অপমান করলেন নীতি আয়োগের একজন সদস্য। প্রকাশ্যে অপমানজনক কথা বলার বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে সমালোচনা শুরু হয়েছে।দীর্ঘ প্রায় সাড়ে পাঁচ মাস পর জম্মু-কাশ্মীরে আংশিকভাবে চালু হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। ইন্টারনেট বন্ধ থাকার জেরে কাশ্মীরের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে কতটা প্রভাব পড়েছে নীতি আয়োগের সদস্য সে ব্যাপারে বলেন, নোংরা সিনেমা দেখার জন্যই কাশ্মীরে ইন্টারনেট ব্যবহার হতো। সেখানকার অর্থনীতির ওপর প্রভাব পড়েনি।
নীতি আয়োগের সদস্য ভি কে সারস্বত বলেন, রাজনীতিবিদরা কাশ্মীরে যেতে চাইছেন কেন? কারণ দিল্লির রাস্তায় যেমন আন্দোলন চলছে, ওরকম কাশ্মীরেও করতে চাইছেন। সোশ্যাল মিডিয়াকে আগুন হিসেবে ব্যবহার করতে চাইছেন। কাশ্মীরে ইন্টারনেট না থাকায় কী এসে যায়? কাশ্মীরের মানুষেরা ইন্টারনেটে কী দেখে? নোংরা সিনেমা দেখা ছাড়া কিছু করে না ওরা।নিজের মন্তব্য বেফাঁস বুঝতে পেরেই তিনি আরো বলেন, আমি বলতে চাইছি, কাশ্মীরে ইন্টারনেট না থাকলেও কোনো সমস্যা নেই। তার প্রভাব উপত্যকার অর্থনীতির ওপর পড়েনি।
নীতি আয়োগের সদস্য ভি কে সারস্বত বলেন, রাজনীতিবিদরা কাশ্মীরে যেতে চাইছেন কেন? কারণ দিল্লির রাস্তায় যেমন আন্দোলন চলছে, ওরকম কাশ্মীরেও করতে চাইছেন। সোশ্যাল মিডিয়াকে আগুন হিসেবে ব্যবহার করতে চাইছেন। কাশ্মীরে ইন্টারনেট না থাকায় কী এসে যায়? কাশ্মীরের মানুষেরা ইন্টারনেটে কী দেখে? নোংরা সিনেমা দেখা ছাড়া কিছু করে না ওরা।নিজের মন্তব্য বেফাঁস বুঝতে পেরেই তিনি আরো বলেন, আমি বলতে চাইছি, কাশ্মীরে ইন্টারনেট না থাকলেও কোনো সমস্যা নেই। তার প্রভাব উপত্যকার অর্থনীতির ওপর পড়েনি।
No comments:
Post a comment