ওয়েব ডেস্ক ১৭ই জানুয়ারী ২০২০ :পেঁয়াজ নিয়ে দু’দিন আগেও দেশ জুড়ে চরম সংকট তৈরি হয়েছিল, এখন সেই পেঁয়াজ নিয়েই অস্বস্তিতে কেন্দ্রীয় সরকার। বিদেশ থেকে প্রায় ১৮ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। কিন্তু রাজ্যগুলো সে পেঁয়াজ কিনতে চাইছে না। অগত্যা বাংলাদেশকে সেই পেঁয়াজ বিক্রি করে ক্ষতি বাঁচানোর চেষ্টা করছে নরেন্দ্র মোদির সরকার।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সরকারি এক কর্মকর্তার বক্তব্য, দিন কয়েক আগে বাংলাদেশের হাই কমিশনার রকিবুল হকের কাছে পেঁয়াজ বিক্রির প্রসঙ্গটি উত্থাপন করে ভারত সরকার। তবে বাংলাদেশ সেই পেঁয়াজ কিনবে কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়। বিষয়টি নিয়ে দরকষাকষি চলছে বলে জানা গেছে।
এ বছর ভারতে পেঁয়াজের ফলন ভাল হয়নি। মহারাষ্ট্রে অকাল বৃষ্টি এবং খরার কারণে প্রচুর পেঁয়াজ নষ্ট হয়েছে। ফলে গত বছরের নভেম্বর মাস থেকে পেঁয়াজের দাম ক্রমশ বাড়তে থাকে। এক সময় তা পৌঁছে যায় ১৫০ টাকায়। পরিস্থিতি বুঝে দু’টি সিদ্ধান্ত নেয় ভারত সরকার। এক, বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি রাতারাতি বন্ধ করা হয় এবং দুই, পার্শ্ববর্তী দেশগুলি থেকে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।বাণিজ্য বিষয়ক প্রবীণ সাংবাদিক জোসেফের বক্তব্য,‘ভারত মূলত আফগানিস্তান, তুরস্ক এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চল থেকে পেঁয়াজ কিনেছিল। এই ধরনের পেঁয়াজের দাম বেশ কম। মানও খারাপ। প্রতি ম্যাট্রিক টন পেঁয়াজ ভারত কিনেছিল ৬০০ থেকে ৭০০ মার্কিন ডলারে। কিন্তু ভারতের বাজার সেই পেঁয়াজ নেয়নি। ক্রেতাদের বক্তব্য, ওই পেঁয়াজের স্বাদ অত্যন্ত খারাপ।’ ফলে রাজ্যগুলো কেন্দ্রের কাছে পেঁয়াজের যে চাহিদা পাঠিয়েছিল, বাজার বুঝে তা ফিরিয়ে নেয়।
এ বছর ভারতে পেঁয়াজের ফলন ভাল হয়নি। মহারাষ্ট্রে অকাল বৃষ্টি এবং খরার কারণে প্রচুর পেঁয়াজ নষ্ট হয়েছে। ফলে গত বছরের নভেম্বর মাস থেকে পেঁয়াজের দাম ক্রমশ বাড়তে থাকে। এক সময় তা পৌঁছে যায় ১৫০ টাকায়। পরিস্থিতি বুঝে দু’টি সিদ্ধান্ত নেয় ভারত সরকার। এক, বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি রাতারাতি বন্ধ করা হয় এবং দুই, পার্শ্ববর্তী দেশগুলি থেকে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।বাণিজ্য বিষয়ক প্রবীণ সাংবাদিক জোসেফের বক্তব্য,‘ভারত মূলত আফগানিস্তান, তুরস্ক এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চল থেকে পেঁয়াজ কিনেছিল। এই ধরনের পেঁয়াজের দাম বেশ কম। মানও খারাপ। প্রতি ম্যাট্রিক টন পেঁয়াজ ভারত কিনেছিল ৬০০ থেকে ৭০০ মার্কিন ডলারে। কিন্তু ভারতের বাজার সেই পেঁয়াজ নেয়নি। ক্রেতাদের বক্তব্য, ওই পেঁয়াজের স্বাদ অত্যন্ত খারাপ।’ ফলে রাজ্যগুলো কেন্দ্রের কাছে পেঁয়াজের যে চাহিদা পাঠিয়েছিল, বাজার বুঝে তা ফিরিয়ে নেয়।
No comments:
Post a comment