ওয়েব ডেস্ক ২২ শে ফেব্রুয়ারী ২০২০ :উত্তর প্রদেশের সোনভদ্রয় তিন হাজার টন সোনা পাওয়া গেছে। এই সোনা মাটির নীচে চাপা পড়ে আছে। রাজ্যের খনিজ বিভাগ এই সোনার খোঁজ পেয়েছে। খুব শীঘ্রই এই সোনা বের করার কাজ শুরু হবে। জিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া এর টিম বিগত ১৫ বছর ধরে এই সোনা খোঁজার কাজ করছে। আট বছর আগে ওই জমির নীচে সোনা থাকার খবর স্বীকার করেছিল। উত্তর প্রদেশে সরকার এবার তৎপরতা দেখিয়ে সোনা বিক্রির জন্য ই-নিলামি প্রক্রিয়া শুরু করেছে।প্রসঙ্গত জি এস আই এর টিম ২০০৫ থেকে সোনা খোঁজার কাজ করছে। টিম গভির অধ্যায়নের পর সোনভদ্রে সোনা থাকার ব্যাপারে বলেছিল আর ২০১২ সোনা থাকার কথা প্রমাণও হয়েছিল। টিম জানায়, সোনভদ্রের পাহাড়ে সোনা আছে। জি এস আই অনুযায়ী, হরদি এলাকায় ৬৪৬.১৫ কেজির সোনার ভাণ্ডার আছে আর সেখানে সোন পাহাড়িতে ২৯৪৩.২৫ টন সোনার ভাণ্ডার আছে।
উত্তর প্রদেশ সরকার তৎপরতা দেখিয়ে সোনার ব্লক আবন্টনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। , সোনভদ্র এর কোন এলাকার হরদি গ্রাম আর মহুলী এলাকার সোন পাহাড়িতে সোনার বড় ভাণ্ডার থাকার কথা সামনে এসেছে। আর এই সোনা ই-টেন্ডারিং এর মাধ্যমে নিলামির জন্য প্রশাসন সাত সদস্যের সংসদীয় টিম গঠন করেছে। এই টিম গোটা এলাকার পরিদর্শন করে ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ এর মধ্যে নিজেদের রিপোর্ট খনিজ বিভাগের হাতে তুলে দেবে।
সোনার সাথে সাথে সোনভদ্রর ফুলবার এলাকার দুটি স্থানে বিপুল পরিমাণে খনিজ পদার্থের খোঁজ করা হয়েছে। জেলার খনিজ আধিকারিক কে.কে রায় বলেন, সোনভদ্র জেলায় ইউরেনিয়ামের ভাণ্ডার থাকার সম্ভাবনা আছে, আর এই খনিজ পদার্থের খোঁজে কেন্দ্রের অন্য টিম কাজে লেগেছে।
উত্তর প্রদেশ সরকার তৎপরতা দেখিয়ে সোনার ব্লক আবন্টনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। , সোনভদ্র এর কোন এলাকার হরদি গ্রাম আর মহুলী এলাকার সোন পাহাড়িতে সোনার বড় ভাণ্ডার থাকার কথা সামনে এসেছে। আর এই সোনা ই-টেন্ডারিং এর মাধ্যমে নিলামির জন্য প্রশাসন সাত সদস্যের সংসদীয় টিম গঠন করেছে। এই টিম গোটা এলাকার পরিদর্শন করে ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ এর মধ্যে নিজেদের রিপোর্ট খনিজ বিভাগের হাতে তুলে দেবে।
সোনার সাথে সাথে সোনভদ্রর ফুলবার এলাকার দুটি স্থানে বিপুল পরিমাণে খনিজ পদার্থের খোঁজ করা হয়েছে। জেলার খনিজ আধিকারিক কে.কে রায় বলেন, সোনভদ্র জেলায় ইউরেনিয়ামের ভাণ্ডার থাকার সম্ভাবনা আছে, আর এই খনিজ পদার্থের খোঁজে কেন্দ্রের অন্য টিম কাজে লেগেছে।
No comments:
Post a comment