ওয়েব ডেস্ক ১৪ ই ফেব্রুয়ারী ২০২০ : আগামী মার্চে জম্মু ও কাশ্মীরে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন। বিশেষ মর্যাদা রদের প্রায় ৭ মাস পর এই প্রথম সেখানে কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড হতে চলেছে। জানা গেছে, জম্মু ও কাশ্মীরে প্রায় ১৩ হাজার পঞ্চায়েত আসনের জন্য ওই নির্বাচন হবে। সূত্রের খবর । এর আগে গত ৫ আগস্ট জম্মু-কাশ্মীর থেকে রাজ্যের বিশেষ মর্যাদা তুলে নিয়ে দুটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করার ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় সরকার।
জম্মু ও কাশ্মীরের প্রধান নির্বাচনী আধিকারিক শালিন্দর কুমার জানান, জম্মু ও কাশ্মীরে নির্বাচনী আচরণবিধি কার্যকর হয়েছে। আগামী মার্চে মোট ৮ দফায় পঞ্চায়েতের আসনগুলিতে উপনির্বাচন হবে।এর আগে, ২০১৮ সালে সেখানে শেষবারের মতো পঞ্চায়েত নির্বাচন হয়েছিল। কিন্তু সেই সময় জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা রদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে সেখানকার দুটি বড় রাজনৈতিক দল পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টি এবং ন্যাশনাল কনফারেন্স নির্বাচনে অংশ নেয়নি। কাশ্মীরের জনতার অধিকাংশই ওই নির্বাচন বয়কট করেন এবং সব মিলিয়ে সেই সময় ১২ হাজারেরও বেশি পঞ্চায়েত আসন শূন্য থেকে যায়।
এদিকে জম্মু ও কাশ্মীরের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা ফারুক আবদুল্লা, তার ছেলে ওমর আবদুল্লা এবং মেহবুবা মুফতিকে গত কয়েকমাস ধরেই বন্দি করে রাখা হয়েছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই এবার ওই নির্বাচন হতে চলেছে।গত সপ্তাহে উপত্যকার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি এবং ওমর আবদুল্লাকে জননিরাপত্তা আইনের আওতায় বন্দি রাখার কথা ঘোষণা করা হয়। ওই আইনের মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি বিনা বিচারে কমপক্ষে তিন মাস পর্যন্ত বন্দি রাখা যায় এবং পরবর্তীতে একাধিকবার ওই বন্দি দশার মেয়াদ বাড়ানো যায়। গত ৬ মাসেরও বেশি সময় ধরে তাদের আটক করে রাখা হয়েছে।
ওদিকে ওমর আবদুল্লার বাবা ফারুক আবদুল্লাকেও গত সেপ্টেম্বর থেকে জননিরাপত্তা আইনে বন্দি করা হয়েছিল এবং গত আগস্ট থেকে তিনিও গৃহবন্দি রয়েছেন।
জম্মু ও কাশ্মীরের প্রধান নির্বাচনী আধিকারিক শালিন্দর কুমার জানান, জম্মু ও কাশ্মীরে নির্বাচনী আচরণবিধি কার্যকর হয়েছে। আগামী মার্চে মোট ৮ দফায় পঞ্চায়েতের আসনগুলিতে উপনির্বাচন হবে।এর আগে, ২০১৮ সালে সেখানে শেষবারের মতো পঞ্চায়েত নির্বাচন হয়েছিল। কিন্তু সেই সময় জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা রদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে সেখানকার দুটি বড় রাজনৈতিক দল পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টি এবং ন্যাশনাল কনফারেন্স নির্বাচনে অংশ নেয়নি। কাশ্মীরের জনতার অধিকাংশই ওই নির্বাচন বয়কট করেন এবং সব মিলিয়ে সেই সময় ১২ হাজারেরও বেশি পঞ্চায়েত আসন শূন্য থেকে যায়।
এদিকে জম্মু ও কাশ্মীরের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা ফারুক আবদুল্লা, তার ছেলে ওমর আবদুল্লা এবং মেহবুবা মুফতিকে গত কয়েকমাস ধরেই বন্দি করে রাখা হয়েছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই এবার ওই নির্বাচন হতে চলেছে।গত সপ্তাহে উপত্যকার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি এবং ওমর আবদুল্লাকে জননিরাপত্তা আইনের আওতায় বন্দি রাখার কথা ঘোষণা করা হয়। ওই আইনের মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি বিনা বিচারে কমপক্ষে তিন মাস পর্যন্ত বন্দি রাখা যায় এবং পরবর্তীতে একাধিকবার ওই বন্দি দশার মেয়াদ বাড়ানো যায়। গত ৬ মাসেরও বেশি সময় ধরে তাদের আটক করে রাখা হয়েছে।
ওদিকে ওমর আবদুল্লার বাবা ফারুক আবদুল্লাকেও গত সেপ্টেম্বর থেকে জননিরাপত্তা আইনে বন্দি করা হয়েছিল এবং গত আগস্ট থেকে তিনিও গৃহবন্দি রয়েছেন।
No comments:
Post a comment