ওয়েব ডেস্ক ২৯ শে ফেব্রুয়ারী ২০২০ : বামপন্থী নেতা কানহাইয়া কুমারের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা করার অনুমতি দিয়েছে দিল্লিতে ক্ষমতাসীন অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সরকার। মামলাটি দিল্লি সরকারের অনুমোদনের অপেক্ষায় ছিল।২০১৬ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় (জেএনইউ) ক্যাম্পাসে ‘রাষ্ট্রবিরোধী’ স্লোগান দেওয়ার অভিযোগে প্রাক্তন এই ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করা হয়।
দিল্লি সরকারের অনুমোদনের অপেক্ষায় ছিল মামলাটি।মামলাটি গতিশীল করতে গত সপ্তাহে দিল্লির পুলিশ মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল সরকারকে চিঠি দেওয়ার পরই মামলা চালানোর অনুমতি মেলে। এর আগে দিল্লি পুলিশকে আদালত নির্দেশ দিয়েছিলেন, এই মামলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে দিল্লি পুলিশ যেন কেজরিওয়াল সরকারকে স্মরণ করে দেয়। মামলাটি ২০১৯ সালের ১৪ জানুয়ারি থেকে ঝুলে ছিল।দিল্লির বিজেপি প্রধান মনোজ তিওয়ারি দিল্লি সরকারের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘সম্ভবত বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি মাথায় রেখে শেষ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল মামলা প্রক্রিয়া চলমান রাখার পক্ষে মত দিয়েছেন। এই সিদ্ধান্তকে আমার স্বাগত জানাই। আমরা চাই আইন তার নিজস্ব গতিতে চলুক।’২০১৬ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি ছিল কাশ্মীরের স্বাধীনতাকামী নেতা আফজাল গুরুর ফাঁসি কার্যকরের চার বছর। ওই দিন জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রতিবাদ সভা আয়োজন করা হয়েছিল। সেই সভা থেকে রাষ্ট্রদ্রোহ স্লোগানের অভিযোগ ওঠে। সেই সভার নেতৃত্বে ছিলেন তৎকালীন ছাত্রসংসদের সভাপতি কানহাইয়া কুমার। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ছাত্রনেতা উমর খালিদ ও অনির্বাণ ভট্টাচার্য। পরে এই তিন প্রাক্তন ছাত্রসহ মোট নয়জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে পুলিশ, যা এত দিন স্থবির হয়ে পড়েছিল।
দিল্লি সরকারের অনুমোদনের অপেক্ষায় ছিল মামলাটি।মামলাটি গতিশীল করতে গত সপ্তাহে দিল্লির পুলিশ মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল সরকারকে চিঠি দেওয়ার পরই মামলা চালানোর অনুমতি মেলে। এর আগে দিল্লি পুলিশকে আদালত নির্দেশ দিয়েছিলেন, এই মামলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে দিল্লি পুলিশ যেন কেজরিওয়াল সরকারকে স্মরণ করে দেয়। মামলাটি ২০১৯ সালের ১৪ জানুয়ারি থেকে ঝুলে ছিল।দিল্লির বিজেপি প্রধান মনোজ তিওয়ারি দিল্লি সরকারের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘সম্ভবত বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি মাথায় রেখে শেষ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল মামলা প্রক্রিয়া চলমান রাখার পক্ষে মত দিয়েছেন। এই সিদ্ধান্তকে আমার স্বাগত জানাই। আমরা চাই আইন তার নিজস্ব গতিতে চলুক।’২০১৬ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি ছিল কাশ্মীরের স্বাধীনতাকামী নেতা আফজাল গুরুর ফাঁসি কার্যকরের চার বছর। ওই দিন জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রতিবাদ সভা আয়োজন করা হয়েছিল। সেই সভা থেকে রাষ্ট্রদ্রোহ স্লোগানের অভিযোগ ওঠে। সেই সভার নেতৃত্বে ছিলেন তৎকালীন ছাত্রসংসদের সভাপতি কানহাইয়া কুমার। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ছাত্রনেতা উমর খালিদ ও অনির্বাণ ভট্টাচার্য। পরে এই তিন প্রাক্তন ছাত্রসহ মোট নয়জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে পুলিশ, যা এত দিন স্থবির হয়ে পড়েছিল।
No comments:
Post a Comment