ওয়েব ডেস্ক ১৫ ই ফেব্রুয়ারী ২০২০ :কাশ্মিরের আধা-স্বায়ত্তশাসন কেড়ে নেয়া এবং যোগাযোগ ব্যবস্থায় পুরোপুরি বাধা-নিষেধ আরোপের ছয় মাস পর এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সীমিতভাবে স্বল্প গতির ইন্টারনেট সুবিধা চালু করছে কেন্দ্রীয় সরকার। কিন্তু এই হিমালয়ান অঞ্চলটির ৭০ লাখ বাসিন্দার জন্য বাস্তবতা অনেক ভিন্ন। তারা শুধুমাত্র সরকার অনুমোদিত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারছেন। ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও টুইটারের মতো জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যমগুলো এখনও বন্ধ রয়েছে। আর ইউটিউব ও নেটফ্লিক্সে প্রবেশ করা গেলেও ইন্টারনেট সেবা এত ধীর গতির যে ভিডিও দেখা যায় না।
কিছু কাশ্মিরি নিষেধাজ্ঞা ফাঁকি দিতে ভার্চ্যুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক বা ভিপিএন ব্যবহার করছেন। বাধা-নিষেধ থাকা ওয়েবসাইটগুলোতে প্রবেশের জন্য বিশ্বব্যাপী এ ব্যবস্থাটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়। তবে সরকারি কর্তৃপক্ষ এ ব্যবস্থাটিকেও বন্ধ করার উপায় খুঁজছে।নয়াদিল্লি ভিত্তিক ডিজিটাল অধিকার কর্মী নিখিল পাওয়া কাশ্মিরের ইন্টারনেটের এ পরিস্থিতি নিয়ে বলেন, ‘খোলাখুলিভাবে বলতে গেলে এটা হলো ইন্টারনেট বন্ধ রাখা ও ইন্টারনেটের ওপর নিষেধাজ্ঞার চাদর দিয়ে দেয়া। আপনি কি কল্পনা করতে পারেন যে এটি দিল্লিতে করা যাবে?’
গত গ্রীষ্মে ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরের আধা-স্বায়ত্তশাসন ও রাজ্যের মর্যাদা বাতিল করার পর কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে বিপুল সংখ্যক সেনা মোতায়েন করে। সেই সাথে নাগরিক অধিকার কঠোরভাবে হ্রাস এবং ইন্টারনেট, সেলফোন, ল্যান্ডলাইন ও ক্যাবল টিভির মতো তথ্য প্রবাহ ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয়। সরকার যুক্তি দেখায় যে ভারতবিরোধী বিক্ষোভ দমনে এটা দরকার ছিল।
কিছু কাশ্মিরি নিষেধাজ্ঞা ফাঁকি দিতে ভার্চ্যুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক বা ভিপিএন ব্যবহার করছেন। বাধা-নিষেধ থাকা ওয়েবসাইটগুলোতে প্রবেশের জন্য বিশ্বব্যাপী এ ব্যবস্থাটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়। তবে সরকারি কর্তৃপক্ষ এ ব্যবস্থাটিকেও বন্ধ করার উপায় খুঁজছে।নয়াদিল্লি ভিত্তিক ডিজিটাল অধিকার কর্মী নিখিল পাওয়া কাশ্মিরের ইন্টারনেটের এ পরিস্থিতি নিয়ে বলেন, ‘খোলাখুলিভাবে বলতে গেলে এটা হলো ইন্টারনেট বন্ধ রাখা ও ইন্টারনেটের ওপর নিষেধাজ্ঞার চাদর দিয়ে দেয়া। আপনি কি কল্পনা করতে পারেন যে এটি দিল্লিতে করা যাবে?’
গত গ্রীষ্মে ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরের আধা-স্বায়ত্তশাসন ও রাজ্যের মর্যাদা বাতিল করার পর কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে বিপুল সংখ্যক সেনা মোতায়েন করে। সেই সাথে নাগরিক অধিকার কঠোরভাবে হ্রাস এবং ইন্টারনেট, সেলফোন, ল্যান্ডলাইন ও ক্যাবল টিভির মতো তথ্য প্রবাহ ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয়। সরকার যুক্তি দেখায় যে ভারতবিরোধী বিক্ষোভ দমনে এটা দরকার ছিল।
No comments:
Post a Comment