ওয়েব ডেস্ক ৭ই ফেব্রুয়ারী ২০২০ :পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর বলছে, কলকাতায় করোনভাইরাসে আক্রান্ত কোনো রোগী পাওয়া যায়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তি জারি করে দপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য দপ্তর বলছে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে গত বুধবার পর্যন্ত ৪৫ জন রোগীকে হাসপাতাল এবং বাড়িতে নজরদারিতে রাখা হয়। এর মধ্যে সন্দেহভাজন ৯ রোগীর গলা থেকে নিঃসৃত লালা (থ্রোট সোয়াব) সংগ্রহ করে মহারাষ্ট্র রাজ্যের পুনের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি এবং কলকাতার বেলেঘাটার আইডি হাসপাতালের নাইসেড গবেষণাগারে পাঠানো হয়। সেখান থেকে গতকাল সর্বশেষ প্রতিবেদন পাওয়ার পর জানা যায়, কোনো রোগীর শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি নেই। সব রিপোর্টই নেগেটিভ এসেছে। এরপরেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের ছেড়ে দেওয়া হয়। তাদের সাবধানে থাকতে বলা হয়।প্রতিবেদনে বলা হয়, এখন পর্যন্ত ১২ হাজার ৩৭২ জন যাত্রীকে বিমান, স্থল ও জলপথে পরীক্ষা করা হয়েছে। এ ছাড়া নেপাল এবং বাংলাদেশ সীমান্তের ছয়টি জায়গায়ও নজরদারি চালানো হচ্ছে। নজরদারি চালানো হচ্ছে কলকাতা এবং শিলিগুড়ির বাগডোগরা বিমানবন্দরেও।
স্বাস্থ্য দপ্তর বলছে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে গত বুধবার পর্যন্ত ৪৫ জন রোগীকে হাসপাতাল এবং বাড়িতে নজরদারিতে রাখা হয়। এর মধ্যে সন্দেহভাজন ৯ রোগীর গলা থেকে নিঃসৃত লালা (থ্রোট সোয়াব) সংগ্রহ করে মহারাষ্ট্র রাজ্যের পুনের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি এবং কলকাতার বেলেঘাটার আইডি হাসপাতালের নাইসেড গবেষণাগারে পাঠানো হয়। সেখান থেকে গতকাল সর্বশেষ প্রতিবেদন পাওয়ার পর জানা যায়, কোনো রোগীর শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি নেই। সব রিপোর্টই নেগেটিভ এসেছে। এরপরেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের ছেড়ে দেওয়া হয়। তাদের সাবধানে থাকতে বলা হয়।প্রতিবেদনে বলা হয়, এখন পর্যন্ত ১২ হাজার ৩৭২ জন যাত্রীকে বিমান, স্থল ও জলপথে পরীক্ষা করা হয়েছে। এ ছাড়া নেপাল এবং বাংলাদেশ সীমান্তের ছয়টি জায়গায়ও নজরদারি চালানো হচ্ছে। নজরদারি চালানো হচ্ছে কলকাতা এবং শিলিগুড়ির বাগডোগরা বিমানবন্দরেও।
No comments:
Post a Comment