ওয়েব ডেস্ক ৭ই মার্চ ২০২০ :দিল্লিতে তাণ্ডবের সময় উস্কানিমূলক বিবৃতি দেওয়ার জন্য বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে এফআইআর করার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি এস মুরলীধর। সে রাতেই কেন্দ্রীয় সরকার তাকে পঞ্জাব-হরিয়ানা হাইকোর্টে বদলির নির্দেশ দেয়। তবে থামানো যায়নি দেশজুড়ে সমালোচনার ঝড়। বৃহস্পতিবার সেই মুরলীধরের অভূতপূর্ব বিদায় সংবর্ধনার সাক্ষী হয়ে থাকলো দিল্লি হাইকোর্ট।হাইকোর্টের বিরাট হলঘর। পা রাখার জায়গা নেই। সিঁড়ি ও ব্যালকনির প্রতি ইঞ্চিতে শুধুই কালো ব্লেজার পরিহিত আইনজীবীরা। কোনও বিচারপতির বিদায় সংবর্ধনায় গান বা কবিতা ব্রাত্যই থাকে। প্রথা ভেঙে দিল্লি সরকারের আইনজীবী রাহুল মেহরা প্রথমে ‘একলা চলো রে’ গাইলেন। তার পরে উর্দুতে শের শোনালেন, ‘ম্যায় আকেলা হি চলা থা জানিব-এ-মঞ্জিল মগর লোগ সাথ আতে গয়ে অউর কারবাঁ বনতা গয়া’।
বিচারপতির আসনে বসে দুর্বল-প্রান্তিক মানুষের পক্ষে দাঁড়ানোর জন্য সমাদৃত মুরলীকে সম্মান জানাতে আইনজীবীরা বলেন, দিল্লি হাইকোর্টের ‘কোহিনুর’-ই চলে যাচ্ছেন। বিদায় সংবর্ধনার আগে প্রধান বিচারপতির এজলাসে সমস্ত বিচারপতিরা একত্র হয়ে তাঁকে সম্মান জানান।
মুরলীধরের সংবর্ধনায় হাজির হয়েছিলেন হাইকোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি এ পি শাহ-ও। এই দুই বিচারপতির বেঞ্চই ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারা খারিজ করে দিয়ে রায় দিয়েছিলেন, সমকামিতা অপরাধ নয়। বিচারপতি মুরলীধর বলেন, ‘‘সে দিন এজলাসের মধ্যেই যেভাবে অনেকে কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন। তখনই বুঝেছিলাম কিছু অপরিবর্তনীয় ঘটনা ঘটছে।’’
বিচারপতির আসনে বসে দুর্বল-প্রান্তিক মানুষের পক্ষে দাঁড়ানোর জন্য সমাদৃত মুরলীকে সম্মান জানাতে আইনজীবীরা বলেন, দিল্লি হাইকোর্টের ‘কোহিনুর’-ই চলে যাচ্ছেন। বিদায় সংবর্ধনার আগে প্রধান বিচারপতির এজলাসে সমস্ত বিচারপতিরা একত্র হয়ে তাঁকে সম্মান জানান।
মুরলীধরের সংবর্ধনায় হাজির হয়েছিলেন হাইকোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি এ পি শাহ-ও। এই দুই বিচারপতির বেঞ্চই ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারা খারিজ করে দিয়ে রায় দিয়েছিলেন, সমকামিতা অপরাধ নয়। বিচারপতি মুরলীধর বলেন, ‘‘সে দিন এজলাসের মধ্যেই যেভাবে অনেকে কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন। তখনই বুঝেছিলাম কিছু অপরিবর্তনীয় ঘটনা ঘটছে।’’
No comments:
Post a comment