ওয়েব ডেস্ক ১০ই এপ্রিল ২০২০ : গোটা দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। বন্ধ গণপরিবহণ। তবে লকডাউনের আগে বাপের বাড়ি গিয়েছিলেন এক নারী। এর পরেই লকডাউনের ঘোষণা হতেই আর শ্বশুরবাড়ি ফিরতে পারেননি তিনি। আর অন্যদিকে লকডাউনে একা গৃহবন্দি অবস্থায় থাকতে পারছিলেন না সেই নারীর স্বামী।একাকীত্বের জন্য মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন তিনি। আর তার জেরেই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যার সিদ্ধান্তও নিয়ে ফেলেন স্বামী। করোনাভাইরাস সংক্রমণের আশঙ্কার মাঝে মর্মান্তিক এই ঘটনার সাক্ষী ভারতের উত্তরপ্রদেশের রাধাকুন্ড।
ওই এলাকার দীর্ঘদিনের বাসিন্দা বছর বত্রিশের রাকেশ সোনি। বিয়ে হয়েছে বেশ কয়েক বছর আগে। প্রতিবেশিরা বলছেন, তাদের দাম্পত্য সম্পর্ক ছিল স্বাভাবিক। অশান্তি হওয়ার মতো কোনো কিছুই শোনেন কেউ।
লকডাউনের ঠিক আগেই বাপের বাড়িতে গিয়েছিলেন রাকেশের স্ত্রী। শ্বশুরবাড়ি থেকে বেশ খানিকটা দূরে তার বাপের বাড়ি। এদিকে, আচমকাই তিনি জানতে পারেন করোনা সংক্রমণ রুখতে দেশজুড়ে লকডাউন ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। যার ফলে বন্ধ হয়ে যায় গণপরিবহণ। এ কারণে বাপের বাড়িতেই আটকে যান ওই মহিলা।
অন্যদিকে স্ত্রী না থাকায় একাই দিন কাটছিল রাকেশের। সরকারি নিয়ম মেনে গৃহবন্দি অবস্থাতেই দিন কাটছিল তার। একাকীত্বের জেরে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন তিনি।
প্রতিবেশিরা একদিন দেখেন তার বাড়ির ভিতর থেকে দুর্গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। ডাকাডাকি করে কোনও সাড়াশব্দ পাওয়া যায়নি। তাই পুলিশে খবর দেন তারা। পুলিশ তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। ঘরের ভিতর ঢুকে তারা দেখেন সিলিং ফ্যানে ঝুলছে রাকেশের দেহ। পরে লাশ ময়নাতদন্তে পাঠায় পুলিশ।
এদিকে রাকেশের স্ত্রীর সঙ্গেও যোগাযোগ করেছে পুলিশ। আসলেই কি রাকেশ একাকীত্বের কারণে আত্মহত্যা করেছেন নাকি তার নেপথ্যে রয়েছে অন্য কিছু, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।
ওই এলাকার দীর্ঘদিনের বাসিন্দা বছর বত্রিশের রাকেশ সোনি। বিয়ে হয়েছে বেশ কয়েক বছর আগে। প্রতিবেশিরা বলছেন, তাদের দাম্পত্য সম্পর্ক ছিল স্বাভাবিক। অশান্তি হওয়ার মতো কোনো কিছুই শোনেন কেউ।
লকডাউনের ঠিক আগেই বাপের বাড়িতে গিয়েছিলেন রাকেশের স্ত্রী। শ্বশুরবাড়ি থেকে বেশ খানিকটা দূরে তার বাপের বাড়ি। এদিকে, আচমকাই তিনি জানতে পারেন করোনা সংক্রমণ রুখতে দেশজুড়ে লকডাউন ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। যার ফলে বন্ধ হয়ে যায় গণপরিবহণ। এ কারণে বাপের বাড়িতেই আটকে যান ওই মহিলা।
অন্যদিকে স্ত্রী না থাকায় একাই দিন কাটছিল রাকেশের। সরকারি নিয়ম মেনে গৃহবন্দি অবস্থাতেই দিন কাটছিল তার। একাকীত্বের জেরে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন তিনি।
প্রতিবেশিরা একদিন দেখেন তার বাড়ির ভিতর থেকে দুর্গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। ডাকাডাকি করে কোনও সাড়াশব্দ পাওয়া যায়নি। তাই পুলিশে খবর দেন তারা। পুলিশ তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। ঘরের ভিতর ঢুকে তারা দেখেন সিলিং ফ্যানে ঝুলছে রাকেশের দেহ। পরে লাশ ময়নাতদন্তে পাঠায় পুলিশ।
এদিকে রাকেশের স্ত্রীর সঙ্গেও যোগাযোগ করেছে পুলিশ। আসলেই কি রাকেশ একাকীত্বের কারণে আত্মহত্যা করেছেন নাকি তার নেপথ্যে রয়েছে অন্য কিছু, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।
No comments:
Post a Comment