ওয়েব ডেস্ক ২৯ শে এপ্রিল ২০২০: ইউরোপ মহাদেশে করোনাভাইরাসের সবচেয়ে ভয়ংকর থাবাটি পড়েছে ইতালি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, স্পেন ও জার্মানিতে। এসব দেশে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। তবে এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আইসল্যান্ড। মহামারি ঠেকাতে অন্যান্য দেশ লকডাউন জারি করলেও তারা সে পথে এগোয়নি, বরং সব নাগরিককে দ্রুত সময়ের মধ্যে শনাক্তকরণ টেস্ট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আইসল্যান্ড সরকারের এমন তড়িৎ পদক্ষেপের কারণেই ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলো থেকে অনেক ভালো পরিস্থিতিতে আছে।সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, আইস ল্যান্ডের মরণঘাতী এই ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছে এক হাজার ৫০০ জনের বেশি মানুষ। মারা গেছে ১০ জন।
জানা যায়, গত ফেব্রুয়ারিতে ইতালি ফেরত এক নাগরিকের মাধ্যমে আইসল্যান্ডে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। সে থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দেখানো সতর্কতামূলক পথ অবলম্বন করে আইসল্যান্ড । তবে অন্যান্য দেশের মতো লকডাউন জারি করেনি সরকার।
লকডাউন না দিলেও কিছু ক্ষেত্রে বিধি-নিষেধ আরোপ করে কর্তৃপক্ষ। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে। প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহ করে এমন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা হয়। শুরুর দিকে ১০০ জনের জমায়েত নিষিদ্ধ করা হয়। পরে তা কমিয়ে ২০ জনে আনা হয়।
আক্রান্তের সংখ্যা যাতে বৃদ্ধি না পায় সে লক্ষ্যে সব নাগরিককে পরীক্ষার আওতায় নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেয় দেশটির সরকার। সেখানে এখন পর্যন্ত ৫০ হাজার মানুষের পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে যাদের পজিটিভ এসেছে তাদের হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।
এক স্বাস্থ্যকর্মী জানান, তাদের লক্ষ্য দেশের সব নাগরিককে টেস্ট করানো। সেভাবেই এগিয়ে যাচ্ছেন তারা। যাদের পজিটিভ পাওয়া যাচ্ছে, তাদের আলাদা রাখার ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আইসল্যান্ডের জনসংখ্যা মাত্র ৩ লাখ ৬০ হাজার। এই কারণে তাদের মধ্যে ভাইরাসটির প্রাদুর্ভাব দমানো সহজ হয়েছে। তাছাড়া জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ সরকারের কাজকে আরো অগ্রগামী করছে।
জানা যায়, গত ফেব্রুয়ারিতে ইতালি ফেরত এক নাগরিকের মাধ্যমে আইসল্যান্ডে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। সে থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দেখানো সতর্কতামূলক পথ অবলম্বন করে আইসল্যান্ড । তবে অন্যান্য দেশের মতো লকডাউন জারি করেনি সরকার।
লকডাউন না দিলেও কিছু ক্ষেত্রে বিধি-নিষেধ আরোপ করে কর্তৃপক্ষ। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে। প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহ করে এমন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা হয়। শুরুর দিকে ১০০ জনের জমায়েত নিষিদ্ধ করা হয়। পরে তা কমিয়ে ২০ জনে আনা হয়।
আক্রান্তের সংখ্যা যাতে বৃদ্ধি না পায় সে লক্ষ্যে সব নাগরিককে পরীক্ষার আওতায় নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেয় দেশটির সরকার। সেখানে এখন পর্যন্ত ৫০ হাজার মানুষের পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে যাদের পজিটিভ এসেছে তাদের হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।
এক স্বাস্থ্যকর্মী জানান, তাদের লক্ষ্য দেশের সব নাগরিককে টেস্ট করানো। সেভাবেই এগিয়ে যাচ্ছেন তারা। যাদের পজিটিভ পাওয়া যাচ্ছে, তাদের আলাদা রাখার ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আইসল্যান্ডের জনসংখ্যা মাত্র ৩ লাখ ৬০ হাজার। এই কারণে তাদের মধ্যে ভাইরাসটির প্রাদুর্ভাব দমানো সহজ হয়েছে। তাছাড়া জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ সরকারের কাজকে আরো অগ্রগামী করছে।
No comments:
Post a comment