ওয়েব ডেস্ক ১৪ই এপ্রিল ২০২০ :সর্বপ্রথম করোনাভাইরাস ধরা পড়েছিল কেরালা রাজ্যে। এরপর প্রথম দিকে রাজ্যটিতে করোনা আক্রান্ত্রের সংখ্যা অনেকটাই বেড়ে গিয়েছিলো। তবে কেরালায় বেড়ে চলা করোনা আক্রান্ত্রের সংখ্যা এখন অনেকটাই কমে গিয়েছে। ভারতে মোট করোনা সংক্রমণে আক্রান্তদের হারের তুলনা অনেক কম কম হারে করোনা আক্রান্ত হচ্ছে কেরালার লোকজন।
ভারতজুড়ে করোনা পরিস্থিতিতে বিপর্যস্ত জনজীবন। গোটা দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্ত্রের সংখ্যা। তবে কেরালায় করোনা আক্রান্ত্রের সংখ্যা ৩৭০ জন।
সম্প্রতি কেরালায় করোনা আক্রান্ত্রের সংখ্যাকে ছাপিয়ে গিয়েছে মহারাষ্ট্র, দিল্লি, তামিলনাড়ু, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট, তেলঙ্গানা ও উত্তর প্রদেশ। অন্যদিকে কেরালায় সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ।
প্রথমত কেরালা রাজ্য সরকার সতর্কতা অবলম্বনের সাথে সাথে খুব দ্রুত করোনা সংক্রামিতদের গণনা করেছে। এছাড়া একটি রুট ম্যাপ তৈরি করেছে সরকার, যার মাধ্যমে সংক্রামিত রোগীদের পূর্ববর্তী গতিবিধি নির্ধারণ করতে পারে। সাথে সাথে কোয়ারেন্টাইন সেন্টারগুলিতে ২৮ দিন চিকিৎসকদ্বারা নমুনা পরীক্ষা ও সচেতনভাবে নজরদারি চালানো হয়।
করোনার ওপর একটি জিওকি ডিরেক্ট অ্যাপ চালু করেছিলো কেরালা, যাতে মানুষের কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছায় এবং গুজব খবর রুখতে নানান পদক্ষেপ নেওয়া যায়। পাশাপাশি, আঞ্চলিক স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন করা হয়েছিলো করোনার ওপর প্রচারণা চালানোর জন্য।
এছাড়াও সেখানকার বাসিন্দাদের মানসিক ভাবে সুস্থ রাখতে ও বাড়িতে থাকার জন্য ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ বেশি ইন্টারনেট পরিষেবা প্রদান করা হয়েছিলো। এই নয়া পরিকল্পনার জন্য মডেল তৈরি করেছিল কেরালা রাজ্য।
ভারতে এখনও পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে প্রাণ হারিয়েছে ৩৫০ জনের উপর মানুষ। এছাড়া আক্রান্তের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে। যা পরিস্থিতি তাতে ভারতও স্টেজ ৩ এ চলে গিয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বর্তমান পরিস্থিতিতে করোনা নিয়ন্ত্রণে ভারতের অনান্য রাজ্যগুলিও কেরালার এই নয়া পরিকল্পনা বা মডেল ফলো করতে চাইছে, অর্থাৎ এই মডেল ভরসা দিচ্ছে করোনা মোকাবিলার জন্য।
ভারতের মধ্যে করোনার জেরে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্য মহারাষ্ট্র। ইতিমধ্যে সেই রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে হাজারের গণ্ডি। এর মধ্যে সবথেকে ক্ষতিগ্রস্ত মুম্বাই। তারপরেই সব থেকে বেশি সংখ্যক আক্রান্ত হয়েছে সে রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর পুনে। এখনও পর্যন্ত মহারাষ্ট্রে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৫৭৪ জনের উপর। মারা গিয়েছেন ১১০ জনের উপর মানুষ।
ভারতজুড়ে করোনা পরিস্থিতিতে বিপর্যস্ত জনজীবন। গোটা দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্ত্রের সংখ্যা। তবে কেরালায় করোনা আক্রান্ত্রের সংখ্যা ৩৭০ জন।
সম্প্রতি কেরালায় করোনা আক্রান্ত্রের সংখ্যাকে ছাপিয়ে গিয়েছে মহারাষ্ট্র, দিল্লি, তামিলনাড়ু, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট, তেলঙ্গানা ও উত্তর প্রদেশ। অন্যদিকে কেরালায় সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ।
প্রথমত কেরালা রাজ্য সরকার সতর্কতা অবলম্বনের সাথে সাথে খুব দ্রুত করোনা সংক্রামিতদের গণনা করেছে। এছাড়া একটি রুট ম্যাপ তৈরি করেছে সরকার, যার মাধ্যমে সংক্রামিত রোগীদের পূর্ববর্তী গতিবিধি নির্ধারণ করতে পারে। সাথে সাথে কোয়ারেন্টাইন সেন্টারগুলিতে ২৮ দিন চিকিৎসকদ্বারা নমুনা পরীক্ষা ও সচেতনভাবে নজরদারি চালানো হয়।
করোনার ওপর একটি জিওকি ডিরেক্ট অ্যাপ চালু করেছিলো কেরালা, যাতে মানুষের কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছায় এবং গুজব খবর রুখতে নানান পদক্ষেপ নেওয়া যায়। পাশাপাশি, আঞ্চলিক স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন করা হয়েছিলো করোনার ওপর প্রচারণা চালানোর জন্য।
এছাড়াও সেখানকার বাসিন্দাদের মানসিক ভাবে সুস্থ রাখতে ও বাড়িতে থাকার জন্য ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ বেশি ইন্টারনেট পরিষেবা প্রদান করা হয়েছিলো। এই নয়া পরিকল্পনার জন্য মডেল তৈরি করেছিল কেরালা রাজ্য।
ভারতে এখনও পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে প্রাণ হারিয়েছে ৩৫০ জনের উপর মানুষ। এছাড়া আক্রান্তের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে। যা পরিস্থিতি তাতে ভারতও স্টেজ ৩ এ চলে গিয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বর্তমান পরিস্থিতিতে করোনা নিয়ন্ত্রণে ভারতের অনান্য রাজ্যগুলিও কেরালার এই নয়া পরিকল্পনা বা মডেল ফলো করতে চাইছে, অর্থাৎ এই মডেল ভরসা দিচ্ছে করোনা মোকাবিলার জন্য।
ভারতের মধ্যে করোনার জেরে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্য মহারাষ্ট্র। ইতিমধ্যে সেই রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে হাজারের গণ্ডি। এর মধ্যে সবথেকে ক্ষতিগ্রস্ত মুম্বাই। তারপরেই সব থেকে বেশি সংখ্যক আক্রান্ত হয়েছে সে রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর পুনে। এখনও পর্যন্ত মহারাষ্ট্রে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৫৭৪ জনের উপর। মারা গিয়েছেন ১১০ জনের উপর মানুষ।
No comments:
Post a Comment