ওয়েব ডেস্ক ২৬ শে এপ্রিল ২০২০:রাজ্যে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন কয়েকজন অনাবাসী ভারতীয় ডাক্তার। সেই চিঠি ট্যুইটে শেয়ার করেছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। এবার সেই সূত্রেই বাকযুদ্ধে জড়ালেন রাজ্যপাল ও তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র।
গত বৃহস্পতিবার নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেল থেকে একটি চিঠি শেয়ার করেন রাজ্যপাল। সেই চিঠিটি লিখেছেন কয়েকজন অনাবাসী ডাক্তার। পশ্চিমবঙ্গের পরিস্থিতিতে করোনা মোকাবিলায় কী কী করতে হবে তা লেখা ছিল চিঠিতে। সেই চিঠিকেই শেয়ার করে রাজ্যপাল ধনখড় লেখেন, স্বীকৃত অনাবাসী বাঙালি ডাক্তাররা কোভিড ১৯ এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে মমতা ব্যানার্জির চোখ খোলার চেষ্টা করেছেন।
এরপরই এবিষয়ে সরাসরি তোপ দাগেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। শনিবার একটি ট্যুইট করেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ। তাতে তীব্র কটাক্ষ ছুড়ে দেন মহুয়া মৈত্র। বলেন, ওই অনাবাসী ডাক্তাররা আমেরিকা, ইংল্যান্ডে বসবাসই উপযুক্ত মনে করেছেন। যে দেশগুলো করোনা মোকাবিলায় নাজেহাল। উন্নত অর্থনীতি হওয়া সত্ত্বেও সেখানে পিপিই কিংবা অন্যান্য সরঞ্জামের অভাব প্রকট হয়েছে। স্বাস্থ্যকর্মীরা ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে। তাহলে এই সময় ইংল্যান্ডের স্বাস্থ্য সচিব বা ট্রাম্প বা প্রদেশের গভর্নরদের চিঠি লিখলেন না কেন? তার উত্তরও মহুয়া মৈত্র নিজেই দিয়েছেন। লিখেছেন উত্তরটা হল, আসলে এখানে হিরো হওয়া সহজ।
মহুয়া মৈত্রের এই কটাক্ষে ভরা ট্যুইটের পাল্টা জবাব আসে রাজভবন থেকে। রাজ্যপাল লেখেন, অদ্ভুত অবস্থান নিয়েছেন মহুয়া মৈত্র। তৃণমূল সাংসদের অযৌক্তিক মন্তব্য তাঁকে বিস্মিত করেছে।
সম্প্রতি করোনা মোকাবিলা নিয়ে রাজভবনের সঙ্গে নবান্নের লড়াই চরমে উঠেছে। দুই তরফেই চলছে পত্রযুদ্ধ। রাজ্যপালের মনোভাব নিয়ে প্রশ্ন উঠছে রাজনৈতিক মহলে। যদিও প্রত্যাশিতভাবেই বিজেপি রয়েছে রাজভবনের পাশেই। এই পরিস্থিতিতে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের সঙ্গে ভার্চুয়াল বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়লেন রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান।
গত বৃহস্পতিবার নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেল থেকে একটি চিঠি শেয়ার করেন রাজ্যপাল। সেই চিঠিটি লিখেছেন কয়েকজন অনাবাসী ডাক্তার। পশ্চিমবঙ্গের পরিস্থিতিতে করোনা মোকাবিলায় কী কী করতে হবে তা লেখা ছিল চিঠিতে। সেই চিঠিকেই শেয়ার করে রাজ্যপাল ধনখড় লেখেন, স্বীকৃত অনাবাসী বাঙালি ডাক্তাররা কোভিড ১৯ এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে মমতা ব্যানার্জির চোখ খোলার চেষ্টা করেছেন।
এরপরই এবিষয়ে সরাসরি তোপ দাগেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। শনিবার একটি ট্যুইট করেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ। তাতে তীব্র কটাক্ষ ছুড়ে দেন মহুয়া মৈত্র। বলেন, ওই অনাবাসী ডাক্তাররা আমেরিকা, ইংল্যান্ডে বসবাসই উপযুক্ত মনে করেছেন। যে দেশগুলো করোনা মোকাবিলায় নাজেহাল। উন্নত অর্থনীতি হওয়া সত্ত্বেও সেখানে পিপিই কিংবা অন্যান্য সরঞ্জামের অভাব প্রকট হয়েছে। স্বাস্থ্যকর্মীরা ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে। তাহলে এই সময় ইংল্যান্ডের স্বাস্থ্য সচিব বা ট্রাম্প বা প্রদেশের গভর্নরদের চিঠি লিখলেন না কেন? তার উত্তরও মহুয়া মৈত্র নিজেই দিয়েছেন। লিখেছেন উত্তরটা হল, আসলে এখানে হিরো হওয়া সহজ।
মহুয়া মৈত্রের এই কটাক্ষে ভরা ট্যুইটের পাল্টা জবাব আসে রাজভবন থেকে। রাজ্যপাল লেখেন, অদ্ভুত অবস্থান নিয়েছেন মহুয়া মৈত্র। তৃণমূল সাংসদের অযৌক্তিক মন্তব্য তাঁকে বিস্মিত করেছে।
সম্প্রতি করোনা মোকাবিলা নিয়ে রাজভবনের সঙ্গে নবান্নের লড়াই চরমে উঠেছে। দুই তরফেই চলছে পত্রযুদ্ধ। রাজ্যপালের মনোভাব নিয়ে প্রশ্ন উঠছে রাজনৈতিক মহলে। যদিও প্রত্যাশিতভাবেই বিজেপি রয়েছে রাজভবনের পাশেই। এই পরিস্থিতিতে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের সঙ্গে ভার্চুয়াল বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়লেন রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান।
No comments:
Post a comment