ওয়েব ডেস্ক ৫ই এপ্রিল ২০২০ : করোনাভাইরাসের উৎপত্তিস্থল চীনে সংক্রমিত হয়ে ৪৬ হাজার ৮০০ জন মানুষ মারা গেছে বলে দাবি করেছে মার্কিন গণমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট। শনিবার চীনা সাময়িকী ক্যাইক্সিনের বরাতে এ তথ্য জানায় তারা।একই দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম রেডিও ফ্রি এশিয়া। তারা বলছে, দুই মাসের লকডাউন শেষ হয়েছে উহান ও হুবেই প্রদেশে। সেখানকার স্থানীয় জনগণকে চীনা কর্তৃপক্ষ বলছে, হুবেই প্রদেশে আড়াই হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। যদিও স্থানীয়রা এসব কথা বিশ্বাস করছে না।ওয়াশিংটন পোস্ট বলছে, চীনে করোনাভাইরাসের কারণে মৃত্যুর সংখ্যা যখন বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, তখন উহানের সাতটি শ্মশানে একদিনে গড়ে ৫০০ মরদেহ পোড়ানো হয়েছে। এরপর মরদেহের ছাই-ভস্ম স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এই হিসাব করলেও প্রকৃত সংখ্যা চীনা সরকারের হিসাব থেকে অনেক গুণ বেশি।
উহানের সাতটি শ্মশানসহ হ্যানকু, উচ্যাং এবং হ্যানইয়াং শহরেও শ্মশান আছে। এসব শ্মশানের চুল্লিতে প্রতিদিন ঠিক কত সংখ্যক মরদেহ পোড়ানো হয়েছে তার হিসাব করেছে চীনা সাময়িকী ক্যাইক্সিন।তারা জানায়, মরদেহ পোড়ানোর পর শুধু একদিনেই পাঁচ হাজার ছাইভর্তি পাত্র চীনা কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। চীনা সরকার উহানে যে সংখ্যক মৃত্যুর কথা উল্লেখ করেছে এই হিসাব তার দ্বিগুন।সে মোতাবেক উহানের সাতটি শ্মশান থেকে প্রতিদিন সাড়ে তিন হাজার ছাইভর্তি পাত্র সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। গত ২৩ মার্চ থেকে ১২ দিনের হিসাব অনুযায়ী সর্বমোট ৪২ হাজার মরদেহ পোড়ানো হয়েছে। আবার, এই সাতটি শ্মশানের চুল্লি ২৪ ঘণ্টায় যে মরদেহ পোড়ানোর সক্ষমতা রাখে। এই হিসাবে সেখানে ৪৬ হাজার ৮০০ মরদেহ পোড়ানো হয়েছে।
চীনের প্রাদেশিক সরকারের ঘনিষ্ঠ এক সূত্র ওয়াশিংটন পোস্টকে জানায়, চীনের অনেক মানুষ চিকিৎসার অভাবে বাড়িতেই মারা গেছেন। উহানের প্রকৃত চিত্র তুলে ধরা বেশ হৃদয়বিদারক হবে। তবে চীনা কর্তৃপক্ষ সেখানে মৃতের সঠিক সংখ্যা জানে।
উহানের সাতটি শ্মশানসহ হ্যানকু, উচ্যাং এবং হ্যানইয়াং শহরেও শ্মশান আছে। এসব শ্মশানের চুল্লিতে প্রতিদিন ঠিক কত সংখ্যক মরদেহ পোড়ানো হয়েছে তার হিসাব করেছে চীনা সাময়িকী ক্যাইক্সিন।তারা জানায়, মরদেহ পোড়ানোর পর শুধু একদিনেই পাঁচ হাজার ছাইভর্তি পাত্র চীনা কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। চীনা সরকার উহানে যে সংখ্যক মৃত্যুর কথা উল্লেখ করেছে এই হিসাব তার দ্বিগুন।সে মোতাবেক উহানের সাতটি শ্মশান থেকে প্রতিদিন সাড়ে তিন হাজার ছাইভর্তি পাত্র সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। গত ২৩ মার্চ থেকে ১২ দিনের হিসাব অনুযায়ী সর্বমোট ৪২ হাজার মরদেহ পোড়ানো হয়েছে। আবার, এই সাতটি শ্মশানের চুল্লি ২৪ ঘণ্টায় যে মরদেহ পোড়ানোর সক্ষমতা রাখে। এই হিসাবে সেখানে ৪৬ হাজার ৮০০ মরদেহ পোড়ানো হয়েছে।
চীনের প্রাদেশিক সরকারের ঘনিষ্ঠ এক সূত্র ওয়াশিংটন পোস্টকে জানায়, চীনের অনেক মানুষ চিকিৎসার অভাবে বাড়িতেই মারা গেছেন। উহানের প্রকৃত চিত্র তুলে ধরা বেশ হৃদয়বিদারক হবে। তবে চীনা কর্তৃপক্ষ সেখানে মৃতের সঠিক সংখ্যা জানে।
No comments:
Post a Comment