ওয়েব ডেস্ক ৯ ই মে ২০২০:দেশে করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রামণ রোধে টানা ৪৪ দিন ধরে চলছে লকডাউন। অধিকাংশ বড় শহরগুলো রেড জোনের অন্তর্ভুক্ত। এমনকি এসব শহরে স্বাস্থ্যকর্মীর অভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এমতাবস্তায় করোনা ভাইরাসকেই নিয়েই বাঁচতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক যুগ্ম সচিব।যুগ্ম সচিব লভ আগারওয়াল করোনা নিয়ে সতর্ক করে বলেন, ‘ভাইরাস নিয়েই আমাদের বেঁচে থাকা শিখতে হবে।’ ৮ মে, শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই মন্তব্য করেন। ভারতে গত এপ্রিলে সংক্রমণের হার কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসলেও চলতি মাসের শুরু থেকে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকে। এ পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৫৬ হাজার ছাড়িয়েছে। যা আগামী জুন জুলাই মাসে শীর্ষে পৌঁছবে বলে সতর্ক করেছেন অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেস (এমস)’র পরিচালক রণদীপ গুলোরিয়া।
বর্তমানে দেশে করোনার সংক্রমণ দ্বিগুণ হওয়ার সময়ের হারও কমেছে। আগে যেখানে সংক্রমিতের সংখ্যা দ্বিগুণ হচ্ছিল ১২ দিনে, ৫ই মে তা কমে হয়েছে ১০ দিন। এ প্রেক্ষিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণায়ের যুগ্ম সচিবের ওই মন্তব্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য মতে, গতকাল শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত দেশে ৩৭ হাজার ৯১৬ জন একটিভ করোনা পজেটিভ ছিলেন। এর মধ্যে ৩.২ শতাংশের অক্সিজেনের প্রয়োজন পড়ছে, ৪.৭ শতাংশ আইসিএউ’তে রয়েছেন এবং ১.১ শতাংশের ভেন্টিলেশন সহায়তার প্রয়োজন।
গ্রামের থেকে শহরে করোনা সংক্রমণের হার সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে বড় শহরগুলোতে। গ্রামে আশা কর্মীসহ ন্যাশনাল আরবান হেলথ মিশনের অন্তর্গত স্বাস্থ্যকর্মীরাই বাড়ি বাড়ি পৌঁছে নজরদারির করছেন। কিন্তু, মুম্বাই, কলকাতাসহ বেশিরভাগ বড় শহরেই এই ধরনের স্বাস্থ্য কর্মীর অভাব রয়েছে। ফলে নজরদারিতেও ঘাটতি দেখা যাচ্ছে বলে মনে করছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
বর্তমানে দেশে করোনার সংক্রমণ দ্বিগুণ হওয়ার সময়ের হারও কমেছে। আগে যেখানে সংক্রমিতের সংখ্যা দ্বিগুণ হচ্ছিল ১২ দিনে, ৫ই মে তা কমে হয়েছে ১০ দিন। এ প্রেক্ষিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণায়ের যুগ্ম সচিবের ওই মন্তব্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য মতে, গতকাল শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত দেশে ৩৭ হাজার ৯১৬ জন একটিভ করোনা পজেটিভ ছিলেন। এর মধ্যে ৩.২ শতাংশের অক্সিজেনের প্রয়োজন পড়ছে, ৪.৭ শতাংশ আইসিএউ’তে রয়েছেন এবং ১.১ শতাংশের ভেন্টিলেশন সহায়তার প্রয়োজন।
গ্রামের থেকে শহরে করোনা সংক্রমণের হার সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে বড় শহরগুলোতে। গ্রামে আশা কর্মীসহ ন্যাশনাল আরবান হেলথ মিশনের অন্তর্গত স্বাস্থ্যকর্মীরাই বাড়ি বাড়ি পৌঁছে নজরদারির করছেন। কিন্তু, মুম্বাই, কলকাতাসহ বেশিরভাগ বড় শহরেই এই ধরনের স্বাস্থ্য কর্মীর অভাব রয়েছে। ফলে নজরদারিতেও ঘাটতি দেখা যাচ্ছে বলে মনে করছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
No comments:
Post a comment