ওয়েব ডেস্ক ১লা মে ২০২০:জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যোগ থাকার অভিযোগে জম্মু-কাশ্মীরের বিজেপির এক প্রাক্তন নেতাকে গ্রেপ্তার করল এনআইএ । তাঁর বিরুদ্ধে হিজবুল মুজাহিদিন সন্ত্রাসবাদি সংগঠনকে আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করার অভিযোগ উঠেছে। প্রসঙ্গত, অভিযুক্ত তারিক আহিমাদ মীর ২০১৪ সালে বিজেপির টিকিটে জিতে সোপিয়ান জেলার ওয়াচি গ্রামের সরপঞ্চ হয়েছিলেন। এমনকী ওই বছরই প্রধানমন্ত্রীর পদপ্রার্থী নরেন্দ্র মোদির প্রচারমঞ্চেও ছিলেন তিনি। যদিও বিজেপির দাবি, ২০১৮ সালে তাঁকে দল থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে তারিকের সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই বলেও দাবি করেছে গেরুয়া শিবির।
এনআইএ সূত্রে খবর, জঙ্গিদের সঙ্গে যোগাযোগ থাকায় জানুয়ারি মাসে জম্মু ও কাশ্মীরের পুলিশ আধিকারিক দাভিন্দর সিংকে গ্রেপ্তার করা হয়। সেই তদন্তেই তারিক আহিমাদ মীরের নাম উঠে এসেছে। তার বিরুদ্ধে হিজবুল মুজাহিদিনের সন্ত্রাসবাদিদের আগ্নেয়ান্ত্র সরবরাহের অভিযোগ রয়েছে। প্রসঙ্গত, দাভিন্দরের সঙ্গেই মুজাহিদিনের সদস্য নাভেদ বাবুকেও গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে জেরার করার সময়ই তারিকের নাম উঠে আসে। সেই পুলিশকে জানায় সন্ত্রাসবাদি সংগঠনকে বন্দুক, গুলির যোগান দেয় তারিক। উল্লেখ্য, এই নাভেদ বাবুও আগে জম্মু কাশ্মীর পুলিশে কর্মরত ছিল। ২০১৭ সালে বুদগাম জেলায় কর্মরত থাকাকালীন পুলিশের রাইফেল নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে জঙ্গিদের দলে যোগ দেয়। নাভেদ বাবুর থেকে খবর পেয়ে তারিককে গ্রেপ্তার করে বৃহস্পতিবার এনআইএ-র বিশেষ আদালতে পেশ করে। বিচারক তাকে ছয়দিনের পুলিশি হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।পুলিশ সূ্ত্রে খবর, ইনটালিজেন্স রিপোর্টে আগেই তারিকের সন্ত্রাসবাদি যোগ সম্পর্কে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল। তারপরেও তারিক ও পরিবারের নিরাপত্তায় তার সোপিয়ানের বাড়িতে দুজন পুলিশ কর্মী মোতায়েন থাকত। কিন্তু তারিকের জঙ্গিগোষ্ঠীর যোগাযোগ সামনে আসতেই পুলিশের তরফে জানানো হয়, গত বছরই সেই নিরাপত্তা সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এদিকে বিজেপির প্রাক্তন নেতার সঙ্গে জঙ্গিযোগ সামনে আসতেই বিপাকে গেরুয়া শিবির। রাজ্যের বিজেপির মুখপাত্র আতলাফ ঠাকুর জানান, “আমরা তাকে ২০১৮ সালে দল থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিল। ২০১৮ সালে দলনিরপেক্ষভাবে পঞ্চায়েত নির্বাচন হয়েছিল। তবে ওয়াকিবহাল মহলের কথায়, এই যোগাযোগের শিকড় অনেক গভীরে ছড়িয়ে রয়েছে।
এনআইএ সূত্রে খবর, জঙ্গিদের সঙ্গে যোগাযোগ থাকায় জানুয়ারি মাসে জম্মু ও কাশ্মীরের পুলিশ আধিকারিক দাভিন্দর সিংকে গ্রেপ্তার করা হয়। সেই তদন্তেই তারিক আহিমাদ মীরের নাম উঠে এসেছে। তার বিরুদ্ধে হিজবুল মুজাহিদিনের সন্ত্রাসবাদিদের আগ্নেয়ান্ত্র সরবরাহের অভিযোগ রয়েছে। প্রসঙ্গত, দাভিন্দরের সঙ্গেই মুজাহিদিনের সদস্য নাভেদ বাবুকেও গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে জেরার করার সময়ই তারিকের নাম উঠে আসে। সেই পুলিশকে জানায় সন্ত্রাসবাদি সংগঠনকে বন্দুক, গুলির যোগান দেয় তারিক। উল্লেখ্য, এই নাভেদ বাবুও আগে জম্মু কাশ্মীর পুলিশে কর্মরত ছিল। ২০১৭ সালে বুদগাম জেলায় কর্মরত থাকাকালীন পুলিশের রাইফেল নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে জঙ্গিদের দলে যোগ দেয়। নাভেদ বাবুর থেকে খবর পেয়ে তারিককে গ্রেপ্তার করে বৃহস্পতিবার এনআইএ-র বিশেষ আদালতে পেশ করে। বিচারক তাকে ছয়দিনের পুলিশি হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।পুলিশ সূ্ত্রে খবর, ইনটালিজেন্স রিপোর্টে আগেই তারিকের সন্ত্রাসবাদি যোগ সম্পর্কে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল। তারপরেও তারিক ও পরিবারের নিরাপত্তায় তার সোপিয়ানের বাড়িতে দুজন পুলিশ কর্মী মোতায়েন থাকত। কিন্তু তারিকের জঙ্গিগোষ্ঠীর যোগাযোগ সামনে আসতেই পুলিশের তরফে জানানো হয়, গত বছরই সেই নিরাপত্তা সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এদিকে বিজেপির প্রাক্তন নেতার সঙ্গে জঙ্গিযোগ সামনে আসতেই বিপাকে গেরুয়া শিবির। রাজ্যের বিজেপির মুখপাত্র আতলাফ ঠাকুর জানান, “আমরা তাকে ২০১৮ সালে দল থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিল। ২০১৮ সালে দলনিরপেক্ষভাবে পঞ্চায়েত নির্বাচন হয়েছিল। তবে ওয়াকিবহাল মহলের কথায়, এই যোগাযোগের শিকড় অনেক গভীরে ছড়িয়ে রয়েছে।
No comments:
Post a comment