ওয়েব ডেস্ক ১৩ই মে ২০২০:তখন রাত প্রায় ১০টা বাজে। পুলিশ ইন্সপেক্টর মুনিশ প্রতাপ সিংয়ের অফিস টাইম শেষের দিকে। ঠিক সেসময় একটা অদ্ভুত অনুরোধ করেন এক বাবা।
'আমার ছেলের জন্য আজ জন্মদিন। আমাকে কি ওর জন্য একটা কেক জোগাড় করে দেবেন? জানেন তো জন্মদিনে খুবই কষ্টে আছে ছেলেটা। কিন্তু কেক পেলে ও ভীষণ খুশি হবে।’
যদিও এমন অনুরোধে অভ্যস্ত নন এই পুলিশ অফিসার। তাছাড়া সময়টাও তো ভালো নয়। চারদিকে চলছে লকডাউন। তারওপর এত রাত। প্রয়োজনীয় দোকানপাটও তো বন্ধ হয়ে গেছে ততক্ষণে।
টেলিফোনে এই অনুরোধ পেয়ে বিপদে পড়েছেন মুনিশ। কি আর করা! পরিচিত এক কেক প্রস্তুতকারীকে ফোন করলেন । ওই দোকানদার জানান তার কাছে কেক আছে। তখন সেই কেকটাই জোগাড় করে তুলে দিলেন ওই বাবার হাতে।
কেকটা জোগাড় করতে পুলিশ অফিসার মুনিশ প্রতাপ সিংয়ের খুব কষ্ট হয়েছিল ঠিকই। কিন্তু তিনি যখন বার্থ ডে বয়ের হাসিমুখ দেখতে পেলেন, তখন তার সব কষ্ট উধাও! মনে হচ্ছিল, অনেক দিন এমন নির্মল আনন্দ তিনি পাননি। আসলে মানুষের উপকার করার চেয়ে আনন্দের কাজ আর কিছুই হতে পারে না।
তবে মুনিশ প্রতাপ কিন্তু একা নন। দেশে করোনা মহামারিতে লকডাউনে আরো অনেক পুলিশ এমন অনেক ভালো কাজ করে মানুষের মন জুগিয়েছেন।
'আমার ছেলের জন্য আজ জন্মদিন। আমাকে কি ওর জন্য একটা কেক জোগাড় করে দেবেন? জানেন তো জন্মদিনে খুবই কষ্টে আছে ছেলেটা। কিন্তু কেক পেলে ও ভীষণ খুশি হবে।’
যদিও এমন অনুরোধে অভ্যস্ত নন এই পুলিশ অফিসার। তাছাড়া সময়টাও তো ভালো নয়। চারদিকে চলছে লকডাউন। তারওপর এত রাত। প্রয়োজনীয় দোকানপাটও তো বন্ধ হয়ে গেছে ততক্ষণে।
টেলিফোনে এই অনুরোধ পেয়ে বিপদে পড়েছেন মুনিশ। কি আর করা! পরিচিত এক কেক প্রস্তুতকারীকে ফোন করলেন । ওই দোকানদার জানান তার কাছে কেক আছে। তখন সেই কেকটাই জোগাড় করে তুলে দিলেন ওই বাবার হাতে।
কেকটা জোগাড় করতে পুলিশ অফিসার মুনিশ প্রতাপ সিংয়ের খুব কষ্ট হয়েছিল ঠিকই। কিন্তু তিনি যখন বার্থ ডে বয়ের হাসিমুখ দেখতে পেলেন, তখন তার সব কষ্ট উধাও! মনে হচ্ছিল, অনেক দিন এমন নির্মল আনন্দ তিনি পাননি। আসলে মানুষের উপকার করার চেয়ে আনন্দের কাজ আর কিছুই হতে পারে না।
তবে মুনিশ প্রতাপ কিন্তু একা নন। দেশে করোনা মহামারিতে লকডাউনে আরো অনেক পুলিশ এমন অনেক ভালো কাজ করে মানুষের মন জুগিয়েছেন।
No comments:
Post a comment