ওয়েব ডেস্ক ৯ ই মে ২০২০:তাবলীগ জামাতের প্রধান মাওলানা সাদের ওপর তদন্ত করছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো। একই সঙ্গে খতিয়ে দেখা হচ্ছে তাবলীগ জামাতের অর্থের উৎস। এর মধ্যেই ৩০ টি ব্যাংক একাউন্টের তথ্য পেয়েছে তদন্তকারী সংস্থা। ইতোমধ্যেই বেশ কিছু একাউন্ট জব্দ করা হয়েছে।এখন তদন্তকারী সংস্থা খতিয়ে দেখছেন, এসব একাউন্টে বিদেশ থেকে যে বিপুল পরিমাণ অর্থ জমা হতো তা কেন আসতো আর কারা সেই টাকা পাঠাতেন। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, নিজামুদ্দিনের সঙ্গে জড়িত মরকজ আর ট্রাস্টের প্রধান ব্যাংক একাউন্ট প্রথম দিকেই জব্দ করা হয়। ক্রাইম ব্রাঞ্চ ও ইডি দু’দলই এসব একাউন্ট খতিয়ে দেখছে। একই সঙ্গে চলছে তদন্তের কাজ। এছাড়াও মাওলানা সাদের ছেলে সাঈদকে দুই ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ক্রাইম ব্রাঞ্চ।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, মাওলানা সাদের সব কাজ তার ছেলে দেখাশোনা করতেন। তবে ক্রাইম ব্রাঞ্চ এখনো সাদের সঙ্গে একবারও কথা বলেনি। তবে ইডি ইতোমধ্যেই তাবলীগের এক গুরুত্বপূর্ণ সদস্যকে নোটিশ দিয়েছে। তার বিরুদ্ধে জামাতের টাকা নিয়ে দুর্নীতি করার অভিযোগ রয়েছে। ক্রাইম ব্রাঞ্চ মাওলানা সাদকেও নোটিশ দিয়েছে। এছাড়াও তাবলীগ জামাতের সঙ্গে যুক্ত ৯ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি।
তাবলীগের হাওয়ালার অর্থ এই ফান্ডে আসে এই ভেবে ইতোমধ্যেই নোটিশ দেয়া হয়েছে। এদের মধ্যে একজন হাওয়ালা অপারেটর আছেন। তিনিই সব টাকা হস্তান্তর করতেন। এছাড়াও জামাতের সদস্যদের বিরুদ্ধে অর্থ নয়ছয় করার অভিযোগ আছে। তবে তারা এখনো ইডি’র মুখোমুখি হননি।
একজন ব্যাংক ম্যানেজারের চাঞ্চল্যকর তথ্যের ভিত্তিতেই মূলত ইডি এই তদন্ত কাজ শুরু করে। তার ব্যাংকেই তাবলীগের একাউন্ট ছিলো। তাবলীগ জামাতের শেষ সম্মেলনে সাদের একাউন্টে বাহির থেকে প্রচুর পরিমাণে টাকা এসেছিল।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, মাওলানা সাদের সব কাজ তার ছেলে দেখাশোনা করতেন। তবে ক্রাইম ব্রাঞ্চ এখনো সাদের সঙ্গে একবারও কথা বলেনি। তবে ইডি ইতোমধ্যেই তাবলীগের এক গুরুত্বপূর্ণ সদস্যকে নোটিশ দিয়েছে। তার বিরুদ্ধে জামাতের টাকা নিয়ে দুর্নীতি করার অভিযোগ রয়েছে। ক্রাইম ব্রাঞ্চ মাওলানা সাদকেও নোটিশ দিয়েছে। এছাড়াও তাবলীগ জামাতের সঙ্গে যুক্ত ৯ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি।
তাবলীগের হাওয়ালার অর্থ এই ফান্ডে আসে এই ভেবে ইতোমধ্যেই নোটিশ দেয়া হয়েছে। এদের মধ্যে একজন হাওয়ালা অপারেটর আছেন। তিনিই সব টাকা হস্তান্তর করতেন। এছাড়াও জামাতের সদস্যদের বিরুদ্ধে অর্থ নয়ছয় করার অভিযোগ আছে। তবে তারা এখনো ইডি’র মুখোমুখি হননি।
একজন ব্যাংক ম্যানেজারের চাঞ্চল্যকর তথ্যের ভিত্তিতেই মূলত ইডি এই তদন্ত কাজ শুরু করে। তার ব্যাংকেই তাবলীগের একাউন্ট ছিলো। তাবলীগ জামাতের শেষ সম্মেলনে সাদের একাউন্টে বাহির থেকে প্রচুর পরিমাণে টাকা এসেছিল।
No comments:
Post a comment