ওয়েব ডেস্ক ৫ই মে ২০২০:মে: রাশিয়ায় মরণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ হু হু করে বাড়ছে। মহামারির প্রকোপ সামাল দিতে ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর চাপ বেড়েছে কয়েকগুণ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় কয়েকজন ডাক্তার হাসপাতালের জানালা দিয়ে লাফ দেয়ার ঘটনাও ঘটেছে। এতে দুইজন নিহত ও গুরুতর আহত হয়েছেন আরো একজন।
সূত্রের হবার অনুসারে ডাক্তারদের থেকে এমন আচরণ প্রত্যক্ষ করার পর রুশ সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে বিস্তর আলোচনা। রাশিয়ার হাসপাতালে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের কাজের পরিবেশ নিয়েও জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। পুলিশ থেকেও এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া পায়নি গণমাধ্যম।
আত্মহত্যার চেষ্টা করা ডাক্তারদের মধ্যে অন্যতম আলেক্সান্ডার শুলেপভ। গত ২ মে হাসপাতালের জানালা দিয়ে লাফ দেন তিনি। তার মৃত্যু হয়নি। তবে গুরুতর আহত হয়েছেন এবং অবস্থা বেশ আশঙ্কাজনক। রাশিয়ার ভোরোনেজ শহরে অ্যাম্বুলেন্সের ভেতর জরুরি চিকিৎসা করতেন তিনি।
আঞ্চলিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের সৌজন্যে জানা যায় , নোভোসমান্সকায়া হাসপাতালের তৃতীয় তলা থেকে লাফিয়ে পড়েছিলেন শুলেপভ। সেখানেই কাজ করতেন তিনি। করোনাভাইরাসে শনাক্ত হওয়ার পর তার চিকিৎসা চলছিল সেখানে।
গত ২২ এপ্রিল চিকিৎসার জন্য শুলেপভকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওইদিন তার সহকর্মী আলেক্সান্ডার কোসিয়াকিনের সঙ্গে কথোপকথনের একটি ভিডিও অনলাইনে পোস্ট করেন তিনি। সেখানে তিনি অভিযোগ করেন, আক্রান্ত হওয়ার পরও তাকে কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্যে জোর দেয়া হচ্ছে।
সূত্রের হবার অনুসারে ডাক্তারদের থেকে এমন আচরণ প্রত্যক্ষ করার পর রুশ সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে বিস্তর আলোচনা। রাশিয়ার হাসপাতালে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের কাজের পরিবেশ নিয়েও জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। পুলিশ থেকেও এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া পায়নি গণমাধ্যম।
আত্মহত্যার চেষ্টা করা ডাক্তারদের মধ্যে অন্যতম আলেক্সান্ডার শুলেপভ। গত ২ মে হাসপাতালের জানালা দিয়ে লাফ দেন তিনি। তার মৃত্যু হয়নি। তবে গুরুতর আহত হয়েছেন এবং অবস্থা বেশ আশঙ্কাজনক। রাশিয়ার ভোরোনেজ শহরে অ্যাম্বুলেন্সের ভেতর জরুরি চিকিৎসা করতেন তিনি।
আঞ্চলিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের সৌজন্যে জানা যায় , নোভোসমান্সকায়া হাসপাতালের তৃতীয় তলা থেকে লাফিয়ে পড়েছিলেন শুলেপভ। সেখানেই কাজ করতেন তিনি। করোনাভাইরাসে শনাক্ত হওয়ার পর তার চিকিৎসা চলছিল সেখানে।
গত ২২ এপ্রিল চিকিৎসার জন্য শুলেপভকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওইদিন তার সহকর্মী আলেক্সান্ডার কোসিয়াকিনের সঙ্গে কথোপকথনের একটি ভিডিও অনলাইনে পোস্ট করেন তিনি। সেখানে তিনি অভিযোগ করেন, আক্রান্ত হওয়ার পরও তাকে কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্যে জোর দেয়া হচ্ছে।
No comments:
Post a comment