ওয়েব ডেস্ক ২২শে মে ২০২০:পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যজুড়ে নারকীয় তাণ্ডব চালিয়েছে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট শতাব্দির প্রথম সুপার সাইক্লোন আম্ফান। এই ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের চলমান তাণ্ডবে কলকাতা একেবারে ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে মন্তব্য করে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় বলেন, ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে আছি। গোটা ধ্বংসের চিত্র বুঝতে ১০ থেকে ১২ দিন লেগে যাবে। এক দিনে এই ক্ষয়ক্ষতি পরিমাপ করা সম্ভব নয়।
সূত্রের খবর অনুসারে , আম্ফানের তাণ্ডবে রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে অন্তত ১০ থেকে ১২ জনের প্রাণহানি ঘটেছে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়।
বুধবার সন্ধ্যার দিকে আম্ফানের তাণ্ডবের মাঝেই সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মমতা। এ সময় তিনি বলেন, আমরা ধ্বংসস্তুপের ওপর দাঁড়িয়ে আছি। একটা ডিজাস্টার হয়েছে, আমরা শকড। আমরা খুবই স্তম্ভিত, খুব খারাপ লাগছে।
মুখ্যমন্ত্রী যোগ করেন , "আমরা এই দুর্যোগ থেকে অবশ্যই ঘুরে দাঁড়াবো। আপনাদের সহায়তায় আমরা এই সঙ্কট কাটিয়ে উঠবো। দক্ষিণ ও উত্তর ২৪ পরগনা ৯৯ শতাংশ ধ্বংস হয়েছে। আমাদের অফিসের অর্ধেক ভেঙে গেছে। কয়েক হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়ে গেল, লাখও ছাড়াতে পারে।"
তিনি বলেন, "১০ থেকে ১২ জনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ধ্বংসের পুরো চিত্র বুঝতে ১০-১২ দিন লেগে যাবে।"
এ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, ‘এলাকার পর এলাকা ধ্বংস হয়েছে। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের সাহায্যে ৫ লাখ মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিতে সক্ষম হয়েছিলাম। একটা যুদ্ধকালীন কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করলাম। মাঝরাত অবধি হয়ত ঝড় চলবে।
সর্বশেষ তথ্য মতে বর্তমানে ঘূর্ণিঝড়টি তীব্র গতি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের দিঘা এবং বাংলাদেশের হাতিয়ার সুন্দরবন উপকূল অতিক্রম করছে।
সূত্রের খবর অনুসারে , আম্ফানের তাণ্ডবে রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে অন্তত ১০ থেকে ১২ জনের প্রাণহানি ঘটেছে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়।
বুধবার সন্ধ্যার দিকে আম্ফানের তাণ্ডবের মাঝেই সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মমতা। এ সময় তিনি বলেন, আমরা ধ্বংসস্তুপের ওপর দাঁড়িয়ে আছি। একটা ডিজাস্টার হয়েছে, আমরা শকড। আমরা খুবই স্তম্ভিত, খুব খারাপ লাগছে।
মুখ্যমন্ত্রী যোগ করেন , "আমরা এই দুর্যোগ থেকে অবশ্যই ঘুরে দাঁড়াবো। আপনাদের সহায়তায় আমরা এই সঙ্কট কাটিয়ে উঠবো। দক্ষিণ ও উত্তর ২৪ পরগনা ৯৯ শতাংশ ধ্বংস হয়েছে। আমাদের অফিসের অর্ধেক ভেঙে গেছে। কয়েক হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়ে গেল, লাখও ছাড়াতে পারে।"
তিনি বলেন, "১০ থেকে ১২ জনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ধ্বংসের পুরো চিত্র বুঝতে ১০-১২ দিন লেগে যাবে।"
এ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, ‘এলাকার পর এলাকা ধ্বংস হয়েছে। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের সাহায্যে ৫ লাখ মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিতে সক্ষম হয়েছিলাম। একটা যুদ্ধকালীন কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করলাম। মাঝরাত অবধি হয়ত ঝড় চলবে।
সর্বশেষ তথ্য মতে বর্তমানে ঘূর্ণিঝড়টি তীব্র গতি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের দিঘা এবং বাংলাদেশের হাতিয়ার সুন্দরবন উপকূল অতিক্রম করছে।
No comments:
Post a Comment