ওয়েব ডেস্ক ৫ই মে ২০২০:মে: প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস কী চীনের উহানের ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি ল্যাব থেকেই ছড়িয়ে? সবার কাছেই এখন এটাই প্রশ্ন। তবে এরই মধ্যে উহানের ওই ল্যাব নিয়ে সামনে এল নতুন তথ্য। উহান শহরের সেই ল্যাবটি তাদের ওয়েবসাইট থেকে বিজ্ঞানীদের গবেষণার বেশ কিছু ছবি সরিয়ে নিয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক ট্যাবলয়েড মেইল অনলাইনের প্রতিবেদনে।
যে ছবিগুলিতে কোভিড-১৯ রোগটি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ার আগে বিজ্ঞানীরা করোনারভাইরাস বাদুড় থেকে ছড়িয়েছিল কিনা সেটা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন এমন দৃশ্য দেখা গেছে।
মেইল অনলাইনের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ল্যাবটিতে একজন মার্কিন কূটনীতিকের পরিদর্শনের পরে সেখানকার রেফারেন্সগুলোও সম্পাদনা করা হয়েছে। যিনি এটি পরিদর্শন করে সেখানে বাদুড় নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা দেখে এ প্রচেষ্টা বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে জানিয়েছিলেন। বেইজিংয়ের মার্কিন দূতাবাসের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ রিক সুইটজারের সফর সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদনও ইনস্টিটিউটের ওয়েবসাইট থেকে সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
সুইটজারের এই সফরের পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস থেকে ল্যবটি নিয়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টে সতর্কবার্তা প্রেরণ করা হয়েছিল। যেটিতে তিনি ডাব্লিউআইভি ল্যাবের বিজ্ঞানীদের সাথে আলাপ করেছেন বলে কূটনীতিক বার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে আশঙ্কা করা হয়েছিল যে, নতুন ল্যাবটিতে যথাযথ প্রশিক্ষিত প্রযুক্তিবিদদের গুরুতর ঘাটতি রয়েছে এবং তদন্তকারীদের নিরাপদে এই উচ্চ-নিয়ন্ত্রণের পরীক্ষাগারটি পরিচালনা করার দরকার ছিল।'
গত মাসে, মেইল অনলাইন ল্যাবরেটরী ইনস্টিটিউটের অভ্যন্তর থেকে উদ্বেগজনক কিছু ছবি প্রকাশ করেছিল। যাতে ১৫০০ বিপজ্জনক ভাইরাসে ভর্তি একটি রেফ্রিজারেটরের দরজায় একটি ভাঙা সিল দেখানো হয়েছে।
আমেরিকার দাবি, উহানের ওই ল্যাবরেটরি থেকেই লিক হয়ে ছড়িয়ে পড়েছে ভাইরাস। উহানের মাছের বাজারের সঙ্গে ভাইরাসের কোনো সম্পর্ক নেই বলেই মনে করছে বহু বিশেষজ্ঞ। আমেরিকা এই বিষয়ে রীতিমত তদন্ত শুরু করেছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও জানিয়েছেন, কীভাবে গোটা বিশ্বে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ল তার নিখুঁত তদন্ত করবে আমেরিকা।
যে ছবিগুলিতে কোভিড-১৯ রোগটি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ার আগে বিজ্ঞানীরা করোনারভাইরাস বাদুড় থেকে ছড়িয়েছিল কিনা সেটা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন এমন দৃশ্য দেখা গেছে।
মেইল অনলাইনের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ল্যাবটিতে একজন মার্কিন কূটনীতিকের পরিদর্শনের পরে সেখানকার রেফারেন্সগুলোও সম্পাদনা করা হয়েছে। যিনি এটি পরিদর্শন করে সেখানে বাদুড় নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা দেখে এ প্রচেষ্টা বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে জানিয়েছিলেন। বেইজিংয়ের মার্কিন দূতাবাসের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ রিক সুইটজারের সফর সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদনও ইনস্টিটিউটের ওয়েবসাইট থেকে সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
সুইটজারের এই সফরের পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস থেকে ল্যবটি নিয়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টে সতর্কবার্তা প্রেরণ করা হয়েছিল। যেটিতে তিনি ডাব্লিউআইভি ল্যাবের বিজ্ঞানীদের সাথে আলাপ করেছেন বলে কূটনীতিক বার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে আশঙ্কা করা হয়েছিল যে, নতুন ল্যাবটিতে যথাযথ প্রশিক্ষিত প্রযুক্তিবিদদের গুরুতর ঘাটতি রয়েছে এবং তদন্তকারীদের নিরাপদে এই উচ্চ-নিয়ন্ত্রণের পরীক্ষাগারটি পরিচালনা করার দরকার ছিল।'
গত মাসে, মেইল অনলাইন ল্যাবরেটরী ইনস্টিটিউটের অভ্যন্তর থেকে উদ্বেগজনক কিছু ছবি প্রকাশ করেছিল। যাতে ১৫০০ বিপজ্জনক ভাইরাসে ভর্তি একটি রেফ্রিজারেটরের দরজায় একটি ভাঙা সিল দেখানো হয়েছে।
আমেরিকার দাবি, উহানের ওই ল্যাবরেটরি থেকেই লিক হয়ে ছড়িয়ে পড়েছে ভাইরাস। উহানের মাছের বাজারের সঙ্গে ভাইরাসের কোনো সম্পর্ক নেই বলেই মনে করছে বহু বিশেষজ্ঞ। আমেরিকা এই বিষয়ে রীতিমত তদন্ত শুরু করেছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও জানিয়েছেন, কীভাবে গোটা বিশ্বে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ল তার নিখুঁত তদন্ত করবে আমেরিকা।
No comments:
Post a comment