ওয়েব ডেস্ক ৩০শে জুন ২০২০: প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) মহামারীর মধ্যেই আরেকটি নতুন ভাইরাসের দেখে মিলেছে চীনে। নতুন এই ভাইরাস থেকেও মহামারীর সম্ভাবনা রয়েছে। নতুন এই ভাইরাসটি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দেশটির বিজ্ঞানীরা।
নতুন এই ফ্লু ভাইরাসটি শূকরের মধ্যে পাওয়া গেছে। যা মানুষের মধ্যে সংক্রামিত হতে পারে। এছাড়াও মানবদেহ থেকে মানবদেহে সংক্রমণ ঘটাতে পারে বলেও জানান বিশেষজ্ঞরা।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, নতুন এ ভাইরাসটির আরো রূপান্তর ঘটতে পারে। এটি সহজেই ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে ছড়িয়ে বিশ্বব্যাপী প্রকোপ আকার ধারণ করতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন গবেষকরা।
বিজ্ঞানীরা জানান, এটি যদিও কোনো তাৎক্ষণিক সমস্যা নয়। তবে এটি মানবদেহে সংক্রমিত হওয়ার ‘সব সম্ভাবনা’ রয়েছে। তাই এই বিষয়ে নিবিড় পর্যবেক্ষণ জরুরি। নতুন ধরনের এ ভাইরাস মোকবিলায় মানুষের শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা খুব কম। এমনকি প্রতিরোধ ক্ষমতা নাও থাকতে পারে বলেও ধারণা করছেন বিজ্ঞানীরা।
ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস জার্নালে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। সেখানে গবেষকরা লিখেছেন, এ ভাইরাসটি শুয়োরের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার ব্যবস্থা করা এবং এটি নিয়ন্ত্রণের সোয়াইন শিল্পে কর্মরত কর্মীদের নিবিড় পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থা দ্রুত বাস্তবায়ন কার উচিত।
করোনা মহামারীকে প্রতিরোধ করতে সারাবিশ্ব যখন ব্যস্ত, তখন বিশেষজ্ঞরা ইনফ্লুয়েঞ্জার নতুন এ স্ট্রেনের কারণে রোগের হুমকির বিষয়টি নজরদারি করছেন।
এর আগে, ২০০৯ সালের শুরুতে মেক্সিকোতে সোয়াইন ফ্লু প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছিল। তবে প্রাথমিকভাবে সেটি বিজ্ঞানীদের ভাবনার চেয়ে কম মারাত্মক ছিলো।
নতুন এই ফ্লু ভাইরাসটি শূকরের মধ্যে পাওয়া গেছে। যা মানুষের মধ্যে সংক্রামিত হতে পারে। এছাড়াও মানবদেহ থেকে মানবদেহে সংক্রমণ ঘটাতে পারে বলেও জানান বিশেষজ্ঞরা।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, নতুন এ ভাইরাসটির আরো রূপান্তর ঘটতে পারে। এটি সহজেই ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে ছড়িয়ে বিশ্বব্যাপী প্রকোপ আকার ধারণ করতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন গবেষকরা।
বিজ্ঞানীরা জানান, এটি যদিও কোনো তাৎক্ষণিক সমস্যা নয়। তবে এটি মানবদেহে সংক্রমিত হওয়ার ‘সব সম্ভাবনা’ রয়েছে। তাই এই বিষয়ে নিবিড় পর্যবেক্ষণ জরুরি। নতুন ধরনের এ ভাইরাস মোকবিলায় মানুষের শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা খুব কম। এমনকি প্রতিরোধ ক্ষমতা নাও থাকতে পারে বলেও ধারণা করছেন বিজ্ঞানীরা।
ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস জার্নালে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। সেখানে গবেষকরা লিখেছেন, এ ভাইরাসটি শুয়োরের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার ব্যবস্থা করা এবং এটি নিয়ন্ত্রণের সোয়াইন শিল্পে কর্মরত কর্মীদের নিবিড় পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থা দ্রুত বাস্তবায়ন কার উচিত।
করোনা মহামারীকে প্রতিরোধ করতে সারাবিশ্ব যখন ব্যস্ত, তখন বিশেষজ্ঞরা ইনফ্লুয়েঞ্জার নতুন এ স্ট্রেনের কারণে রোগের হুমকির বিষয়টি নজরদারি করছেন।
এর আগে, ২০০৯ সালের শুরুতে মেক্সিকোতে সোয়াইন ফ্লু প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছিল। তবে প্রাথমিকভাবে সেটি বিজ্ঞানীদের ভাবনার চেয়ে কম মারাত্মক ছিলো।
No comments:
Post a Comment