ওয়েব ডেস্ক ৮ই জুন ২০২০:আনলক ওয়ানে সোমবার থেকে খুলল বেশিরভাগ অফিস। লকডাউন পর্ব কাটিয়ে আবারও কর্মব্যস্ততায় গা ভাসাল কলকাতা-সহ গোটা রাজ্য। আবার বাসের হর্ন, অফিস ঢোকার ব্যস্ততায় মুখর হাওড়া ব্রিজ। তবে যাত্রীদের অভিযোগ, রাস্তায় বেরিয়ে সোমবারও সমান নাকাল হতে হচ্ছে তাঁদের। তার ফলে বারাকপুরে পথ অবরোধ করেন অফিসযাত্রীরা।
সোমবার থেকে খুলল রাজ্যের বেশিরভাগ সরকারি, বেসরকারি অফিস। কাজ শুরু হল রাইটার্স বিল্ডিংয়েও। কলকাতা পুরসভাতেও একশো শতাংশ কর্মীর উপস্থিত থাকার কথা। বেসরকারি অফিস খুলেছে। কর্মমুখর তিলোত্তমায় বেড়েছে মানুষের ভিড়। তার ফলে সকাল থেকে বাসের জন্য দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়াতে হয়েছে প্রায় সকল অফিসযাত্রীকেই। তাঁদের দাবি, সকলেই হাতে অতিরিক্ত সময় নিয়ে বাড়ি থেকে বেরোন। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পরেও কেউ পেয়েছেন বাস। আবার কেউ বাস দেখতেই পাননি। কারও বাসস্টপে আবার বাস আসার আগেই ভরে গিয়েছে সমস্ত আসন। তাই দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পরেও বাসে উঠতে পারেননি অনেকই। অফিস দেরি হয়ে যাওয়ার চিন্তায় সরকারি, বেসরকারি অফিসের কর্মীরা। যদিও আগেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছেন যানবাহনের অভাবে দেরি করে অফিসে পৌঁছলেও হাজিরা খাতায় পড়বে না লাল কালির দাগ।
কলকাতার পাশাপাশি জেলার অফিসযাত্রীদের অভিযোগও একই। দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়েও বাস না পাওয়ার ফলে চিড়িয়া মোড়ের বিটি রোড অবরোধ করেন অফিসযাত্রীরা। প্রায় আধঘণ্টা ধরে চলে বিক্ষোভ। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। অবরোধ প্রত্যাহার করতে প্রথমে রাজি হননি বিক্ষোভকারীরা। পরে লাঠি উঁচিয়ে পুলিশ অবরোধকারীদের হঠিয়ে দেয়। এদিন সকালে হাওড়া ব্রিজেও দেখা যায় অফিসযাত্রীদের ভিড়। গণপরিবহণ হিসাবে সরকারি এবং বেসরকারি বাস ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যাচ্ছে না। তাই বাধ্য হয়ে সাইকেলেই গন্তব্যে পৌঁছনোর চেষ্টা করছেন অনেকে।
সোমবার থেকে খুলল রাজ্যের বেশিরভাগ সরকারি, বেসরকারি অফিস। কাজ শুরু হল রাইটার্স বিল্ডিংয়েও। কলকাতা পুরসভাতেও একশো শতাংশ কর্মীর উপস্থিত থাকার কথা। বেসরকারি অফিস খুলেছে। কর্মমুখর তিলোত্তমায় বেড়েছে মানুষের ভিড়। তার ফলে সকাল থেকে বাসের জন্য দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়াতে হয়েছে প্রায় সকল অফিসযাত্রীকেই। তাঁদের দাবি, সকলেই হাতে অতিরিক্ত সময় নিয়ে বাড়ি থেকে বেরোন। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পরেও কেউ পেয়েছেন বাস। আবার কেউ বাস দেখতেই পাননি। কারও বাসস্টপে আবার বাস আসার আগেই ভরে গিয়েছে সমস্ত আসন। তাই দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পরেও বাসে উঠতে পারেননি অনেকই। অফিস দেরি হয়ে যাওয়ার চিন্তায় সরকারি, বেসরকারি অফিসের কর্মীরা। যদিও আগেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছেন যানবাহনের অভাবে দেরি করে অফিসে পৌঁছলেও হাজিরা খাতায় পড়বে না লাল কালির দাগ।
কলকাতার পাশাপাশি জেলার অফিসযাত্রীদের অভিযোগও একই। দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়েও বাস না পাওয়ার ফলে চিড়িয়া মোড়ের বিটি রোড অবরোধ করেন অফিসযাত্রীরা। প্রায় আধঘণ্টা ধরে চলে বিক্ষোভ। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। অবরোধ প্রত্যাহার করতে প্রথমে রাজি হননি বিক্ষোভকারীরা। পরে লাঠি উঁচিয়ে পুলিশ অবরোধকারীদের হঠিয়ে দেয়। এদিন সকালে হাওড়া ব্রিজেও দেখা যায় অফিসযাত্রীদের ভিড়। গণপরিবহণ হিসাবে সরকারি এবং বেসরকারি বাস ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যাচ্ছে না। তাই বাধ্য হয়ে সাইকেলেই গন্তব্যে পৌঁছনোর চেষ্টা করছেন অনেকে।
No comments:
Post a Comment