ওয়েব ডেস্ক ১০ই জুন ২০২০:অবশেষে সমস্ত জট কাটিয়ে বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে টেলিভিশনের শুটিং। এদিন ফের সকলের সাথে বৈঠক করেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। বৈঠক শেষেৎ এমন সিদ্ধান্তের কথা জানালেন তিনি।
এদিন অরূপবাবু বলেন, “সব পরিস্থিতি মাথায় রেখেই আমদের এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের মধ্যে কোনও সমস্যা নেই। মূল সমস্যা ছিল এসওপি নিয়ে। সবার নিজস্ব মত থাকতে পারে। সবাই মিলে বসে আলোচনা করে এই সিদ্ধান্তে এসেছি।” তিনি আরও জানান, এসওপি-তে অভিনেতা এবং অভিনেত্রীদের সুরক্ষার দিকটি মাথায় রেখে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে। যেমন, মেকআপ রুমে দুজনের বেশি থাকতে পারবেননা। যিনি মেকআপ করবেন তাঁকে পিপিই কিট না পরলেও চলবে। তবে পর্যাপ্ত সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে তাঁকে।
এদিন আর্টিস্ট ফোরামের তরফে অরিন্দম গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “নিজেদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। অনেকদিন ধরে কর্মহীন অবস্থায় বসে আছি। যে কোনও ক্ষেত্রেই এমন পরিস্থিতি কখনও আসেনি।” আরেক সদস্য তথা অভিনেতা শঙ্কর বলেন, “মতবিরোধ থাকতে পারে। সমস্যা ছিল। আলোচনা করে মিটিয়ে কাজ শুরু করছি। বিমা যা ছিল, তাই আছে। বিমার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে।”
উল্লেখ্য, গত ৪ জুন টলিপাড়ার সব বিভাগের প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠকে বসেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। সেখানে বলা হয় ১০ জুন থেকে সমস্ত শ্যুটিং শুরু হয়ে যাবে। এবং নতুন করে সম্প্রচার শুরু হবে ১৫ জুন থেকে। আর ঠিক সেকারনে স্টুডিয়ো থেকে শুরু করে মেকআপ রুম সমস্ত কিছু স্যানিটাইজ করা হয়। কিন্তু কলাকুশলীদের বিমা নিয়ে কিছু সমস্যা হওয়ায় থমকে যায় শ্যুটিং শুরুর কাজ। বলাবাহুল্য, সেদিন অরূপ বিশ্বাসের সাথে করা বৈঠকে ঠিক হয়, শিল্পী ও কলাকুশলীদের বিমার ০ শতাংশ দেবে চ্যানেল কর্তৃপক্ষ, ৪০ শতাংশ দিতে হবে প্রযোজকদের। এবং বাকি ১০ শতাংশ আর্টিস্ট ফোরাম দেবে। কিন্তু বিমার কাগজপত্র তৈরি করতে সময় লাগবে বলে চ্যানের কর্তৃপক্ষ জানালে ঝুঁকি নিয়ে অভিনেতা-অভিনেত্রীদের মানা করে ফোরাম। এরপর ফোরামের কথা মেনে শ্যুটিং করতে রাজি হননি অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। অবশেষে করোনা পরিস্থিতি ঠিক না হওয়া পর্যন্ত টলিপাড়ার শ্যুটির বন্ধ থাকবে বলে জানিয়ে দেন প্রযোজক। কিন্তু অবশেষে সেই সমস্ত জট কাটিয়ে আগামীকাল তথা বৃহস্পতিবার থেকে শুটিং শুরুর কথা জানালেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস।
এদিন অরূপবাবু বলেন, “সব পরিস্থিতি মাথায় রেখেই আমদের এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের মধ্যে কোনও সমস্যা নেই। মূল সমস্যা ছিল এসওপি নিয়ে। সবার নিজস্ব মত থাকতে পারে। সবাই মিলে বসে আলোচনা করে এই সিদ্ধান্তে এসেছি।” তিনি আরও জানান, এসওপি-তে অভিনেতা এবং অভিনেত্রীদের সুরক্ষার দিকটি মাথায় রেখে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে। যেমন, মেকআপ রুমে দুজনের বেশি থাকতে পারবেননা। যিনি মেকআপ করবেন তাঁকে পিপিই কিট না পরলেও চলবে। তবে পর্যাপ্ত সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে তাঁকে।
এদিন আর্টিস্ট ফোরামের তরফে অরিন্দম গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “নিজেদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। অনেকদিন ধরে কর্মহীন অবস্থায় বসে আছি। যে কোনও ক্ষেত্রেই এমন পরিস্থিতি কখনও আসেনি।” আরেক সদস্য তথা অভিনেতা শঙ্কর বলেন, “মতবিরোধ থাকতে পারে। সমস্যা ছিল। আলোচনা করে মিটিয়ে কাজ শুরু করছি। বিমা যা ছিল, তাই আছে। বিমার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে।”
উল্লেখ্য, গত ৪ জুন টলিপাড়ার সব বিভাগের প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠকে বসেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। সেখানে বলা হয় ১০ জুন থেকে সমস্ত শ্যুটিং শুরু হয়ে যাবে। এবং নতুন করে সম্প্রচার শুরু হবে ১৫ জুন থেকে। আর ঠিক সেকারনে স্টুডিয়ো থেকে শুরু করে মেকআপ রুম সমস্ত কিছু স্যানিটাইজ করা হয়। কিন্তু কলাকুশলীদের বিমা নিয়ে কিছু সমস্যা হওয়ায় থমকে যায় শ্যুটিং শুরুর কাজ। বলাবাহুল্য, সেদিন অরূপ বিশ্বাসের সাথে করা বৈঠকে ঠিক হয়, শিল্পী ও কলাকুশলীদের বিমার ০ শতাংশ দেবে চ্যানেল কর্তৃপক্ষ, ৪০ শতাংশ দিতে হবে প্রযোজকদের। এবং বাকি ১০ শতাংশ আর্টিস্ট ফোরাম দেবে। কিন্তু বিমার কাগজপত্র তৈরি করতে সময় লাগবে বলে চ্যানের কর্তৃপক্ষ জানালে ঝুঁকি নিয়ে অভিনেতা-অভিনেত্রীদের মানা করে ফোরাম। এরপর ফোরামের কথা মেনে শ্যুটিং করতে রাজি হননি অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। অবশেষে করোনা পরিস্থিতি ঠিক না হওয়া পর্যন্ত টলিপাড়ার শ্যুটির বন্ধ থাকবে বলে জানিয়ে দেন প্রযোজক। কিন্তু অবশেষে সেই সমস্ত জট কাটিয়ে আগামীকাল তথা বৃহস্পতিবার থেকে শুটিং শুরুর কথা জানালেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস।
No comments:
Post a Comment