ওয়েব ডেস্ক ২রা জুন ২০২০: করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে লকডাউন কার্যকর করায় সংক্রমণের মাত্রা কমেছে। হটস্পটে থাকা অনেক স্থানের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। রোগী কমে যাওয়ায় ভ্যাকসিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগের কার্যক্রম দীর্ঘায়িত হচ্ছে বলে মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনিস্টিটিউট অব হেলথের পরিচালক ফ্রান্সিস কলিন্স।
গাল্ফ নিউজের বরাতে জানা যায়, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকদের মতে, লকডাউন এই মরণঘাতী ভাইরাসের সংক্রমণ দমিয়ে দিতে বেশ কার্যকর প্রমাণ হয়েছে। সেইসঙ্গে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলায় ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়া কমেছে।
রোগী কমে যাওয়ায় নমুনা ভ্যাকসিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করতে সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে গবেষকদের। ফলে তারা এখন ভাইরাসটির হটস্পট খুঁজে বেড়াচ্ছেন। বিশেষ করে, আফ্রিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোর ওপর তাদের নজর রয়েছে। সেখানে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে প্রত্যাশিত ফলাফল পাওয়ার আশা করছেন তারা।
ফ্রান্সিস কলিন্স বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে আমরা যদি করোনার হটস্পটে সংক্রমণ কমিয়ে আনি তাহলে ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা কঠিন হবে। এতে ভ্যাকসিন আবিষ্কারের বিষয়টি আরো দীর্ঘায়িত হয়ে যাবে।
গবেষকদের মতে, বড় আকারের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল একটি ভ্যাকসিন গবেষণার গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। কিন্তু সংক্রমণের মাত্রা একেক সময় একেক রকমের হওয়ায় কার্যক্রম বেশ জটিল আকার ধারণ করছে।
ব্রিটেনের বিশেষজ্ঞ আইফার আলী বলেন, ভ্যাকসিন গবেষণা সুষ্ঠু হতে হলে সমাজে মানুষকে ভাইরাসে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকতে হবে। যদি সে পরিস্থিতি অব্যাহত না থাকে কিংবা ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়া আটকে দেয়া হয় তাহলে গবেষণা বিপাকে পড়বে।
তিনি বলেন, এর সমাধান হচ্ছে- এমন একটি স্থানে গবেষণা পরিচালনা করা যেখানে বিস্তরভাবে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়েছে। ব্রাজিল, মেক্সিকোতে বর্তমানে এই অবস্থা বিরাজমান। তাই আমার মতে, সেখানে গবেষণা বেশ ভালোভাবে পরিচালনা করা যেতে পারে।
গাল্ফ নিউজ বলছে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ভাইরাসটির সংক্রমণের মাত্রা ধীরে ধীরে কমে আসছে। যার কারণে সেখানে ভ্যাকসিন গবেষণার কার্যক্রম থেকে প্রত্যাশিত ফলাফল না পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এ অবস্থায় গবেষকরা এমন একটি স্থান খুঁজছেন যেখানে ভাইরাস এখনো ছড়াচ্ছে ও তা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
গাল্ফ নিউজের বরাতে জানা যায়, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকদের মতে, লকডাউন এই মরণঘাতী ভাইরাসের সংক্রমণ দমিয়ে দিতে বেশ কার্যকর প্রমাণ হয়েছে। সেইসঙ্গে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলায় ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়া কমেছে।
রোগী কমে যাওয়ায় নমুনা ভ্যাকসিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করতে সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে গবেষকদের। ফলে তারা এখন ভাইরাসটির হটস্পট খুঁজে বেড়াচ্ছেন। বিশেষ করে, আফ্রিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোর ওপর তাদের নজর রয়েছে। সেখানে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে প্রত্যাশিত ফলাফল পাওয়ার আশা করছেন তারা।
ফ্রান্সিস কলিন্স বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে আমরা যদি করোনার হটস্পটে সংক্রমণ কমিয়ে আনি তাহলে ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা কঠিন হবে। এতে ভ্যাকসিন আবিষ্কারের বিষয়টি আরো দীর্ঘায়িত হয়ে যাবে।
গবেষকদের মতে, বড় আকারের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল একটি ভ্যাকসিন গবেষণার গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। কিন্তু সংক্রমণের মাত্রা একেক সময় একেক রকমের হওয়ায় কার্যক্রম বেশ জটিল আকার ধারণ করছে।
ব্রিটেনের বিশেষজ্ঞ আইফার আলী বলেন, ভ্যাকসিন গবেষণা সুষ্ঠু হতে হলে সমাজে মানুষকে ভাইরাসে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকতে হবে। যদি সে পরিস্থিতি অব্যাহত না থাকে কিংবা ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়া আটকে দেয়া হয় তাহলে গবেষণা বিপাকে পড়বে।
তিনি বলেন, এর সমাধান হচ্ছে- এমন একটি স্থানে গবেষণা পরিচালনা করা যেখানে বিস্তরভাবে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়েছে। ব্রাজিল, মেক্সিকোতে বর্তমানে এই অবস্থা বিরাজমান। তাই আমার মতে, সেখানে গবেষণা বেশ ভালোভাবে পরিচালনা করা যেতে পারে।
গাল্ফ নিউজ বলছে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ভাইরাসটির সংক্রমণের মাত্রা ধীরে ধীরে কমে আসছে। যার কারণে সেখানে ভ্যাকসিন গবেষণার কার্যক্রম থেকে প্রত্যাশিত ফলাফল না পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এ অবস্থায় গবেষকরা এমন একটি স্থান খুঁজছেন যেখানে ভাইরাস এখনো ছড়াচ্ছে ও তা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
No comments:
Post a comment